পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঝিনাইদহ জেলা সংবাদদাতা : ঝিনাইদহের কালীগঞ্জের চাপালী গ্রামের মৎস ও পোল্ট্রি ব্যবসায়ী আকুল হোসেনের জালে এক বিরল প্রজাতির মাছ ধরা পড়েছে। তিনি চিত্রা নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে তার জালে মাছটি ধরা পড়ে। মাছটি দেখতে এলাকার শত শত উৎসুক মানুষ তার বাড়িতে ভিড় করে। খবর পেয়ে কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মানোয়ার হোসেন মোল্লা মাছটি দেখতে মৎস ব্যবসায়ীর বাড়িতে যান। মাছটির মাথার অংশ দেখতে অনেকটা টেপা মাছের মতো। এটি শৈল মাছের মতো লম্বা। মাছের সমস্ত শরীরে ডোরাকাটা দাগ ও সাদা-কালো ফোটায় পরিপূর্ণ। আকুল হোসেন বলেন, রোববার রাত আটটার দিকে চিত্রা নদীতে জাল ফেললে এই অপরিচিত মাছটি ধরা পড়ে। তিনি বলেন, আমি এ ধরনের মাছ আগে কখনো দেখিনি। এলাকার অনেক লোক মাছটি দেখতে আসছে। সবাই বলছে, তারা আগে কখনো এ ধরনের মাছ দেখেনি। কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মানোয়ার হোসেন মোল্লা ‘সাকার ফিশ’ বলে মাছটি শনাক্ত করেন। মানোয়ার হোসেন মোল্লা বলেন, ‘গত বছর একজন জেলে দুটি সাকার ফিশ পেয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জুলকার নায়নের কাছে নিয়ে যান। তখন মাছ দুটি সদর উপজেলা পরিষদের পুকুরে ছেড়ে দেওয়া হয়। অনুমান করা যেতে পারে, এ প্রজাতির মাছ ঝিনাইদহ অঞ্চলের নদীতে বা অন্য জলাশয়ে আরো আছে।’ তথ্যভান্ডার উইকিপিডিয়ায় বলা হয়েছে, এই মাছটির নাম হলো ‘সুইপার ফিস’। এদের বসবাস পশ্চিম আটলান্টিক মহাসাগর এবং ইন্দো-প্যাসিফিক মহাসাগরে। এছাড়া এ প্রজাতির মাছের বসবাস দেখা যায় জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার আশপাশের এলাকায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।