পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছেন প্রফেসর ফজিলাতুন-নেসা মালিকের নেতৃত্বে সম্পন্ন হওয়া একটি জটিল এনজিওপ্লাস্টি প্রসিডিউর। যা বিশ্বের সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং প্রসিডিউরগুলোর মধ্যে সেরা হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছে। ইউরোপীয়ান বাইফার্কেশন ক্লাব ২০২০’ এই স্বীকৃতি প্রদান করেছে। তিনি ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান হিসাবে দাযিত্ব পালন করছেন। এছাড়া ইংল্যান্ড ও জাপানে হওয়া প্রসিডিউরগুলো দ্বিতীয় ও তৃতীয় হিসাবে বিবেচিত হয়। প্রতিষ্ঠানটির উপ-পরিচালক শাহজাদী সুলতানা এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ একটি সেবামূলক, সরকার থেকে সাহায্যপুষ্ট ও অনুমোদিত বেসরকারী প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশে হৃদরোগ চিকিৎসার পথিকৃত জাতীয় প্যফেসর ব্রিগেডিয়ার (অব.) আব্দুল মালিক কিছু সংখ্যক ডাক্তার ও অন্যান্য পেশার সমাজসেবীদের নিয়ে ১৯৭৮ সালে ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশের যাত্রা শুরু করেন। মেধা, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার সাথে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের কারণে এই হাসপাতালটি দক্ষিণ এশিয়ার একটি অন্যতম হৃদরোগের চিকিৎসা কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। মার্চ ১৯৯৯ সাল থেকে আগস্ট ২০২০ পর্যন্ত এক লাখ ৭৭ হাজার ৯৬৪টি ক্যাথল্যাব প্রসিডিউর ও ৩২ হাজার ৮৬৩টি কার্ডিয়াক অপারেশন হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ইউরোপীয়ান বাইফার্কেশন ক্লাব একটি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সংগঠন। যারা জটিলতর করোনারী হৃদরোগের চিকিৎসা, গবেষণা, জটিল এনজিওপ্লাস্টি পদ্ধতির গাইডলাইন প্রস্তুত ইত্যাদি নিয়ে কাজ করে। প্রতি বছর এই সংস্থা বিশ্বের সেরা তিনটি জটিল এনজিওপ্লাস্টিকে সম্মামনা দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।