Inqilab Logo

বুধবার ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ২৯ কার্তিক ১৪৩১, ১১ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

কী নোংরা ভারত!

চূড়ান্ত বিতর্ক মোদিকে নজিরবিহীন আক্রমণ ট্রাম্পের

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২৫ অক্টোবর, ২০২০, ১২:০২ এএম

যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় (বাংলাদেশ সময় গতকাল সকাল ৮টা) টেনেসি অঙ্গরাজ্যের নাশভিলের বেলমন্ট ইউনিভার্সিটিতে চ‚ড়ান্ত বিতর্কে মুখোমুখি হয়েছিলেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বাইডেন। শুরুতেই করোনাভাইরাস নিয়ে বিতর্কে জড়িয়েছেন দুই প্রার্থী। পাশাপাশি, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বচ্ছ ভারত অভিযানের সাফল্য নিয়েই প্রশ্ন তোলেন ট্রাম্প। বিশ্ব উষ্ণায়ন প্রতিরোধে ভারতের দায়বদ্ধতা নিয়েও খোঁচা দিয়েছেন তিনি।

বিতর্কে জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত প্যারিস চুক্তি থেকে সরে আসা প্রসঙ্গে চীন, রাশিয়া ও ভারতের সমালোচনা করেন ট্রাম্প। বলেন, ‘চীনের অবস্থা দেখুন। কী রকম নোংরা একটি দেশ। রাশিয়া বা ভারতকে দেখুন। কী নোংরা, দূষিত বাতাস।’ তিনি বলেন, ‘ভারতের বাতাসেই নোংরা রয়েছে।’ মোদি সরকারের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত আমদানি শুল্ক বসিয়ে আন্তর্জাতিক মুক্ত বাণিজ্যের পরিপন্থী আচরণেরও অভিযোগ করেছেন ট্রাম্প। প্রসঙ্গত, চলতি মাসের শুরুতে বাইডেনের সঙ্গে প্রথম প্রেসিডেন্সিয়াল ডিবেটে ট্রাম্প প্রশ্ন তুলেছিলেন, ভারতে করোনায় মৃতের প্রকৃত সংখ্যা নিয়েও। আমেরিকায় কোভিডে মৃতের সংখ্যা নিয়ে প্রতিদ্ব›দ্বীর প্রশ্নের উত্তরে ট্রাম্প বলেন, ‘আপনি যখন সংখ্যা নিয়ে কথা বলছেন তা হলে বলি, আপনি জানেনই না চীনে কত মানুষ মারা গিয়েছেন। আপনি জানেন না, ভারতে কত জন মারা গিয়েছেন। তারা কেউই সঠিক তথ্য দেয় না।’ আমেরিকা প্রতিযোগিতা মূলক আবহে বিশ্বাস করে জানিয়ে ট্রাম্পের দাবি, ‘আমি প্যারিস চুক্তি রক্ষা করতে গিয়ে লাখ লাখ চাকরি, হাজার হাজার সংস্থাকে ছাড়তে পারব না।’ তার অভিযোগ, ভারত ও চীনের কলকারখানাগুলি দূষণ ছড়ালেও সেগুলি বন্ধ করতে আন্তর্জাতিক তৎপরতা নেই। কিন্তু পরিবেশ রক্ষার দোহাই দিয়ে আমেরিকাকে চাপে ফেলার চেষ্টা চলছে। ট্রাম্পের এই মন্তব্য ঘিরে মোদির সমালোচনা করেছেন বিরোধীরা। কংগ্রেস নেতা কপিল সিব্বলের টুইট, ‘ট্রাম্প: বন্ধুত্বের ফল।

ঘটনাচক্রে, গত ফেব্রæয়ারি মাসে দু’দিনের ভারত সফরে এসে সেখানে পুনর্নির্মিত মোতেরা ক্রিকেট স্টেডিয়াম (সর্দার পটেল স্টেডিয়াম) উদ্বোধনে গিয়েছিলেন ট্রাম্প এবং ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া। সেখানে লক্ষাধিক মানুষের জমায়েতে মোদি দাবি করেছিলেন, তিনি এবং ট্রাম্প মিলে নয়াদিল্লি-ওয়াশিংটন সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দেবেন। তবে কেন হঠাৎ অবস্থান বদলালেন রিপাবলিকান নেতা? রাজনীতি বিশ্লেষকদের একাংশ মনে করছেন, এ বার ২০ লাখ অনাবাসী ভারতীয় ভোটের বড় অংশই যে ডেমোক্র্যাটরা পেতে চলেছে, তা ইতিমধ্যেই স্পষ্ট। বাইডেন তার ‘রানিং মেট’ হিসেবে ভারতীয় বংশোদ্ভ‚ত কমলা হ্যারিসকে বেছে এ বিষয়ে টেক্কা দিয়েছেন ট্রাম্পকে। ফলে কট্টরপন্থী শ্বেতাঙ্গ ভোটের লক্ষ্যেই ট্রাম্পের এই ভোলবদল। এই পরিস্থিতিতে ট্রাম্পের মন্তব্যের সমুচিত জবাব দেয়ার জন্য মোদির কাছে আহŸান জানিয়েছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক তেহসিন পুনেওয়ালা। তার টুইট, ‘মনে করুন কী ভাবে আমাদের প্রয়াত লৌহমানবী ইন্দিরা গান্ধী আমেরিকা সফরে গিয়ে (বাংলাদেশ যুদ্ধপর্বে) প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন এবং পররাষ্ট্রসচিব হেনরি কিসিঞ্জারকে তাদের অবস্থান বুঝিয়ে দিয়েছিলেন।’
বিতর্কে জো বাইডেন বলেছেন, দেশের দুই লাখ মানুষের মৃত্যুর দায়িত্ব যিনি নিতে পারেন না তার দেশের প্রেসিডেন্ট হিসেবে থাকার কোনো অধিকার নেই। মহামারি মোকাবিলার জন্য সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা জানান তিনি। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানান, তিনি আবার লকডাউনের পক্ষে নন। লকডাউন নয় ভাইরাসকে বন্ধ করতে হবে। করোনাভাইরাসকে নিয়েই মার্কিনরা বাঁচতে শিখেছে বলে মন্তব্য করেন ট্রাম্প। তবে, বিতর্কমঞ্চের শুরুতে দুই প্রার্থীর কেউ কাউকে বাধা দেননি। বিতর্ক ভালোভাবে পরিচালনার জন্য সঞ্চালক ক্রিস্টেন ওয়েকারের প্রশংসাও করেন ট্রাম্প। বিভিন্ন ইস্যুতে দুই প্রার্থীর মধ্যে বিতর্ক চলে। জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তরে বাইডেন বলেছেন, ‘আমাদের দেশের রাজনীতিকে প্রভাবিত করার চেষ্টা যে দেশই করবে তাদের মূল্য দিতে হবে। এটা আমেরিকার সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন।’ জবাবে ডোনাল্ড ট্রাম্প রাশিয়া থেকে জো বাইডেন সুবিধা নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন। তিনি দাবি করেন, রাশিয়াসহ অন্য সব দেশের ওপর তিনি যথেষ্ট কঠোর। চীনে ট্রাম্পের ব্যবসা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বাইডেন। ট্রাম্পের কর পরিশোধ না করার সমালোচনা করেন বাইডেন। জবাবে ট্রাম্প বলেছেন, তিনি লাখ লাখ ডলার কর আগেই পরিশোধ করেছেন। আগের অবস্থানে অনড় থেকে ট্রাম্প বলেন, তিনি আইআরএস অডিট করার পর ট্যাক্স রিটার্ন প্রকাশ করবেন। তবে তা কবে করবেন তা জানাননি। ইউক্রেনে বাইডেনের ছেলের ব্যবসা নিয়ে অভিযোগ ছুড়ে দেন ট্রাম্প। বাইডেন বলেন, এ বিতর্ক ট্রাম্প বা তার পরিবারের নয়। এ বিতর্ক আমেরিকার জনগণের স্বার্থ নিয়ে। ট্রাম্প বলেন, উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং–উনের সঙ্গে তার সম্পর্ক যথেষ্ট ভালো। এ নিয়ে সমালোচনা করেন বাইডেন। জো বাইডেন ওবামা কেয়ারকে শক্তিশালী করে ওষুধের মূল্য কমানো ও জনগণের স্বাস্থ্যসেবা সুলভ করার পরিকল্পনার কথা বলেন। ট্রাম্প জানান, তিনি আইন করে ওবামা কেয়ারের বিতর্কিত বিষয় বাতিল করতে পেরেছেন। ওবামা কেয়ার বাতিল করে আরেকটি ভালো স্বাস্থ্যসেবা আইন চালু করার পরিকল্পনার কথা জানান ট্রাম্প। সূত্র : রয়টার্স, এএফপি, টাইমস নাউ।



 

Show all comments
  • Hassan Mohammed ২৪ অক্টোবর, ২০২০, ২:৪৩ এএম says : 0
    মোদি বেচারা তো চীনকে নিয়ে এমনিতেই বিপদে আছে তার ওপর তুইও যদি চীনের মত মোদির ... ল্যাথি মারছ তাহলে মোদি বেচারা কোথায় জাইবো ক দেহি
    Total Reply(0) Reply
  • Abu Talukder ২৪ অক্টোবর, ২০২০, ২:৪৪ এএম says : 0
    শুদু নোংরা না মিথ্যাবাদী ও চিটিংবাজ।
    Total Reply(0) Reply
  • Ala Uddin Khan ২৪ অক্টোবর, ২০২০, ২:৪৪ এএম says : 0
    ট্রাম্প হাউডি মোদী বিশ্ব অশান্তির কারন
    Total Reply(0) Reply
  • Shakhawat Rana ২৪ অক্টোবর, ২০২০, ২:৪৪ এএম says : 0
    ট্রাম্প ভারতের চরম বন্ধু, শেষ আশ্রয়স্থল।
    Total Reply(0) Reply
  • KH Ruhan Ali ২৪ অক্টোবর, ২০২০, ২:৪৫ এএম says : 0
    এই প্রথম পাগলা একটা সত্য কথা বলছে।
    Total Reply(0) Reply
  • Ramadan Khan ২৪ অক্টোবর, ২০২০, ২:৪৫ এএম says : 0
    যুক্তরাষ্ট্রে,ট্রাম্পের মতো একজন অজ্ঞ এবং হঠকারী প্রেসিডেন্ট আমি বারবার আশা করবো।ট্রাম্প একজন ব্যবসায়ী।তিনি যাই করুন,সেটা ব্যবসা এবং অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলবে।তিনি অস্ত্র ব্যবসা এবং দীর্ঘমেয়াদী যুদ্ধের ব্যাপারে ততটা অভিজ্ঞ নন।আমি চাইবো না যুদ্ধবাজ ডেমোক্রেটরা এসে আবার "IS" কে সক্রিয় করুক,অস্ত্রের ব্যবসা করুক।বিল ক্লিন্টন,বারাক ওবামাদের মতো ঠাণ্ডা মাথার কেউ এলে,মধ্যপ্রাচ্যের তো বটেই বরং গোটা বিশ্বের বিপদ!!
    Total Reply(1) Reply
    • Mohammed Shah Alam Khan ২৪ অক্টোবর, ২০২০, ৯:২৪ এএম says : 0
      যুদ্ধবাজ ডেমোক্রেট আমি আপনার এই উক্তি প্রত্যাখ্যান করছি। রিপাবলিকানরাই হচ্ছে যুদ্ধবাজ। ৭১ সালে রিপাবলিকানরাই পাকিস্তানকে প্রকাশ্যে সমর্থন দিয়েছিল এমনকি ডিসেম্বরে তাদের অন্যমত যুদ্ধ জাহাজ ৭ ফ্লিট কে ভারত মহাসাগরের দিকে পাঠিয়েছিল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্যে। কিন্তু ভারত মুক্তিযোদ্ধাদের (যৌথ যুদ্ধ) মাধ্যমে সেই যুদ্ধজাহাজ পৌছানোর আগেই পাকিস্তানীদের দফারফা করেছিল। যেজন্যে দেশ স্বাধীন হয়েছিল, একটু এদিক সেদিক হলে আজ বাংলাদেশ আপনারা দেখতেন না আর এই শান্তিতে থাকতেন না। আমরা পাকিস্তানীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়েই মুসলমান হয়েও ইসলামিক রাষ্ট্র থেকে ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র তৈরীর জন্যে মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম। কেন এটা করেছিলাম সেটা আপনার ভাবা উচিৎ নয় কি??
  • রাজি হোসেন ২৪ অক্টোবর, ২০২০, ২:৪৬ এএম says : 0
    আমেরিকা ও ভারত এই দুই দেশের সরকার পরিবর্তনে বাংলাদ্রশের কোনো লাভের বিশেষ সম্ভাবনার ক্ষেত্রে যেই লাউ সেই কদুর মতো অবস্থাই থাকে এবং থাকবে, তবে হ্যা, দুনিয়ার যেসব দেশের সরকারগুলোর কোনো বিশেষ রাজনৈতিক প্রতিশোধস্পৃহা আছে তারা ট্রাম্পের জয়ে উপকৃত হওয়ার সম্ভাবনাটাই বেশী
    Total Reply(0) Reply
  • নাসিম ২৪ অক্টোবর, ২০২০, ২:৪৬ এএম says : 0
    Media made Hillery winner of 2016 election before due date but later trump won, this year also media made Biden winner. Let us wait till due date.
    Total Reply(1) Reply
    • Mohammed Shah Alam Khan ২৪ অক্টোবর, ২০২০, ৯:৩৮ এএম says : 0
      ট্রাম্প মিয়া একজন জাদরাইল ব্যাবসায়ী সে কোনদিন লোকসানে ছিলনা এবং থাকবেও না এটা নিশ্চিত। ট্রাম্প মিয়া রাজনীতিকেও তার একটা পয়সা কামানোর ব্যাবসা হিসাবেই নিয়েছ। কাজেই কিভাবে ব্যাবসা বাগাতে হয় সে জানে এটা সে গত ২০১৬ নির্বাচনে প্রমাণ করেছেন। এবারও তিনি সেটাই করার জন্যে মাঠে নেমেছেন এবং গোল দেয়ার কায়দা নিশ্চিত করতে একের পর এক প্যাচ কষছেন। এখন তার কাওবয় আমেরিকানরা তার রাজত্বের সময়ের কর্মকাণ্ডকে কিভাবে গ্রহণ করে সেটার উপরই তার জয় পরাজয়। গতবার কাওবয়রা প্রকাশ্যে ছিলনা এবারও সেভাবে প্রকাশ্যে আসছেনা কাজেই বিষয়টা গোলকধাঁধার মধ্যে রয়েছে। নির্বাচনের ফলা ফল কিহবে এটা সাধারণদের আকৃষ্ট করার জন্যে মাধ্যমগুলো কষতে থাকবে এটাই স্বাভাবিক। কাজেই নির্বাচন নিয়ে আগাম বলা যাবে কিন্তু প্রকৃত ফলাফল এই আগাম বলার সাথে মিল থাকবে কিনা সেটাই প্রশ্ন...
  • রাজিব ২৪ অক্টোবর, ২০২০, ২:৪৭ এএম says : 0
    চীনের কারনে আমেরিকার শ্রমিকদের দূর্দশা বেড়েছে, তাঁরা চাকরি হারাচ্ছে, আমেরিকার অর্থনীতি, বৈদেশিক প্রতিপত্তি কমেছে যা আমেরিকা প্রবাসীদের জন্য দূসংবাদ। ট্রাম্প জিতলে চীনের সুবিধা কমবে এবং বাংলাদেশের গার্মেন্টসের বাজার দ্বিগুণ তিনগুন হবে। বাংলাদেশের মানুষের ভবিষ্যতের জন্য ট্রাম্প উপকারী।
    Total Reply(0) Reply
  • salman ২৪ অক্টোবর, ২০২০, ৪:২৯ এএম says : 0
    TRUMP thik e bolsen. ............... Mudira Ki NONGRA, ........... ra ai ADHUNIK Beshay GORUR GU, MUT khai.
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Shah Alam Khan ২৪ অক্টোবর, ২০২০, ৯:৫৮ এএম says : 0
    ইনকিলাব পত্রিকা খুবই সুন্দর একটা প্রতিবেদন এখানে আমাদের মনের খাদ্য মেটানোর জন্যে উপস্থাপন করেছে। এজন্যে আমি ব্যাক্তিগত ভাবে ইনকিলাব পত্রিকার সবাইকে জানাই ধন্যবাদ। ট্রাম্প মিয়া এখানে ভারতের বিপক্ষে সত্য কথাই বলেছেন। অনেকেই মনে করছেন, একথা বলার কারণ ভারতীয় আমেরিকানরা ট্রাম্পের পক্ষে নেই। এই নির্বাচনে ভারতীয়রা ডেমক্রেটের সাথেই আছে এবং থাকবে তাই তার পক্ষে যাবে না কাজে তাদের (ভারতীয় আমেরিকানদের) খুশী রাখার প্রয়োজন নেই। আবার বাংলাদেশী আমেরিকানরাও ট্রাম্পের বিপক্ষে এটাও ট্রাম্প ভাল ভাবেই জানেন। সেজন্যই ট্রাম্প মিয়া ভাবছেন এই কথায় যদি তারা (বাংলাদেশী আমেরিকানরা) ট্রাম্পের পক্ষে চলে আসেন তাহলে তার (ট্রাম্পের) ভোট ব্যংক মজবুত হয় এই আশাতেই তিনি ভারতের বিপক্ষে বক্তব্য রেখেছেন। ট্রাম্প মিয়ার এই বক্তব্যে তার স্বজাতি আমেরিকানরা খুশী হবে এতে তার ভোট ব্যাংক মজবুত থাকবে। ট্রম্প মিয়ার ব্যাবসায়িক মারপ্যাচ বুঝা যাবে না এটাই সত্য কাজেই নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে সন্দেহ থেকেই যাচ্ছে।
    Total Reply(0) Reply
  • Anwar Hossain ২৪ অক্টোবর, ২০২০, ১২:০১ পিএম says : 0
    ট্রাম্প জিতলে চীনের সুবিধা কমবে এবং বাংলাদেশের গার্মেন্টসের বাজার দ্বিগুণ তিনগুন হবে। বাংলাদেশের মানুষের ভবিষ্যতের জন্য ট্রাম্প উপকারী।
    Total Reply(0) Reply
  • Mustafijur Rahman Shamim ২৪ অক্টোবর, ২০২০, ১২:১৮ পিএম says : 0
    Mr.Trump is a Business Leader. His speech is 100 Percent True. India is a NONGRA Country also Mentally, Politically and Economically. So Trump is True. If Trump win the next Polls our Garments Business will raise distantly . Vitetnam ,China and India will not get good support from American Buyer. May be we can stand First in the World for Export RMG.
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ট্রাম্প


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ