পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশের শীর্ষ আইনজ্ঞ ব্যারিস্টার রফিক উল হকের শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত রয়েছে। তার শরীর এখনও সঙ্কটাপন্ন। ঢাকার আদ-দ্বীন হাসপাতালে তিনি লাইফ সাপোর্টে রয়েছেন। তবে ফুসফুস আগের চেয়ে কিছুটা ভালো বলে জানিয়েছেন হাসপাতালটির মহাপরিচালক অধ্যাপক নাহিদা ইয়াসমিন। ব্যারিস্টার রফিক উল হক এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে এ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।নাহিদা ইয়াসমিন বলেন, স্যার (ব্যারিস্টার রফিক-উল হক) এখন বার্ধক্যজনিত নানা সমস্যায় ভুগছেন। তার চিকিৎসায় নিয়োজিত মেডিকেল বোর্ড সারাক্ষণ পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে। আমরা সবাই মিলে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। বাকিটা আল্লাহর ইচ্ছা।
এদিকে গতকাল দুপুর ১টার দিকে রাজধানীর মগবাজারস্থ আদ্দ্বীন হাসপাতালে ব্যারিস্টার রফিক-উল হককে দেখতে যান গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরউল্লাহ চৌধুরী। পরে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, একটা ইতিহাস আমাদের সকলের জানা উচিত, এরশাদকে (সাবেক প্রেসিডেন্ট এইচ এম এরশাদ) আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল করেছিলেন ব্যারিস্টার রফিক-উল হক। আপনারা সকলেই জানেন, তিনি অত্যন্ত জ্ঞানী আইনজ্ঞ ছিলেন। দেশে অনেকের টাকা-পয়সা থাকে, কিন্তু তারা দান-খয়রাত করেন না। কিন্তু ব্যারিস্টার রফিক-উল-হক অত্যন্ত দানশীল ব্যক্তি। ব্যারিস্টার রফিক যখন অ্যাটর্নি জেনারেল হতে রাজি হলেন, তাকে আমি কিছুটা প্রভাবিত করেছিলাম। এরশাদকে আইনের প্রতি আনতে ব্যারিস্টার রফিক-উল হকের অবদান ছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।