পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাড়িতে সিসিটিভি। পালিয়ে যাওয়ার সুড়ঙ্গ। তবুও শেষ রক্ষা হয়নি। পুলিশের হাতে ধরা পড়লেন মো. ইকবাল হোসেন (৪৯) ওরফে ডাইল ইকবাল। মঙ্গলবার রাতে নগরীর পাথরঘাটা নিজবাড়ির সামনে থেকে ৫০ পিস ইয়াবাসহ তাকে পাকড়াও করে পুলিশ। এ নিয়ে গত ২২ বছরে ৩০ বার গ্রেফতার হয়েছেন তিনি। তবে প্রতিবারই কারাগার থেকে বেরিয়ে এসে মাদক ব্যবসায় জড়িয়েছেন।
কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন জানান, ১৯৯১ সালে রাশিয়ার মস্কোতে চাকরি নিয়ে যান ইকবাল। ১৯৯৮ সালে দেশে ফিরে আসেন। প্রথমে পাথরঘাটার সতীশ বাবু লেইনে একটি ওয়ার্কশপ চালু করেন। তাতে লোকসান হয়। একপর্যায়ে ব্যবসা ছেড়ে দিয়ে ফেনসিডিল বিক্রি শুরু করেন। এখন ইকবাল পাকা একজন ইয়াবা ব্যবসায়ী।
ওসি মহসীন বলেন, ইকবালকে আমরা আগেও কয়েকবার গ্রেফতারের চেষ্টা করেছি। বারবার সে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। ইয়াবাসহ হাতেনাতে গ্রেফতারের পর তার বাসায় তল্লাশি চালিয়ে পালাতে সক্ষম হওয়ার রহস্য উদঘাটন করেছি। বাড়ির আশপাশে সিসি ক্যামেরা লাগানো আছে। এর মাধ্যমে বাড়ির আশপাশে লোকজনের আনাগোনা সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হয়। পুলিশের উপস্থিত টের পেলে সে তিনতলায় বাসার ভেতর দিয়ে একটি গোপন কক্ষের গ্রিল কাটা জানালা দিয়ে পালিয়ে যেত। ইকবালের বিরুদ্ধে মাদক আইনে মামলা দায়ের হয়েছে। তার বিরুদ্ধে মাদক আইনে নগরীর বিভিন্ন থানায় আরও ছয়টি মামলা আছে বলে ওসি জানিয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।