পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1720394818](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কোর্ট রিপোর্টার : সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর যুদ্ধাপরাধের রায় ফাঁসের ঘটনায় তার স্ত্রী-পুত্র ও আইনজীবীর বিরুদ্ধে করা মামলার রায় ঘোষণার জন্য ২৮ আগস্ট নতুন দিনধার্য করেছেন আদালত।
দেশের একমাত্র সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক কেএম শামসুল আলম গতকাল এ আদেশ দেন। এ বিষয়ে আদালতের পেশকার মো. শামীম আল-মামুন সাংবাদিকদের জানান, গত ৪ আগস্ট দুইপক্ষের যুক্তিতর্ক শেষে গতকাল রায় ঘোষণার করার জন্য দিনধার্য ছিল। কিন্তু রায় প্রস্তুত হয়নি। তাই রায় ঘোষণার জন্য নতুন তারিখ ধার্য করেছেন বিচারক।
মামলার নথি সূত্রে জানা গেছে, মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ২০১৩ সালের ১ অক্টোবর সালাউদ্দিন কাদেরকে মৃত্যুদ-াদেশ দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। রায়ের আগেই তার স্ত্রী, পরিবারের সদস্য ও আইনজীবীরা রায় ফাঁসের অভিযোগ তোলেন। পরে রায়ের ‘খসড়া কপি’ও সংবাদকর্মীদেরও দেখান। রায় ঘোষণার পরদিন ট্রাইব্যুনালের তৎকালীন নিবন্ধক (রেজিস্ট্রার) একেএম নাসির উদ্দিন মাহমুদ বাদী হয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে শাহবাগ থানায় একটি জিডি করেন। পরে ৪ অক্টোবর ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ফজলুর রহমান শাহবাগ থানায় মামলা করেন। গত বছরের ২৮ অগাস্ট ডিবির পরিদর্শক মো. শাহজাহান এ মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অভিযোগপত্রে রাষ্ট্রপক্ষে মোট ২৫ জনকে সাক্ষী করা হয়।
মামলার আসামিরা হলেন, সাকা চৌধুরীর স্ত্রী ফারহাত কাদের চৌধুরী, ছেলে হুম্মাম কাদের চৌধুরী, সাকা চৌধুরীর আইনজীবী ব্যারিস্টার ফখরুল ইসলাম, সাকা চৌধুরীর ম্যানেজার মাহবুবুল আহসান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কর্মচারী নয়ন আলী ও ফারুক হোসেন। এ ছাড়া মামলার আরেক আসামি আইনজীবী ফখরুলের সহকারী মেহেদী হাসান শুরু থেকেই পলাতক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।