পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আজ ১৫ অক্টোবর ‘গ্লোবাল হ্যান্ড ওয়াশিং ডে’ বা, বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস। ২০০৮ সাল থেকে এই দিনটিকে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে। তবে এবারের পরিস্থিতি ভিন্ন। কেন হাত ধোয়া জরুরি, সেটা এ বছর অনেকেই বুঝে গেছেন করোনাভাইরাসের কারণে। আর তাই হাত ধোয়া দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘হ্যান্ড হাইজিন ফর অল’।
বিশ্ব হাত ধোয়া দিবসটি বিশ্বব্যাপী জনসচেতনতা তৈরি ও উদ্বুদ্ধকরণের জন্য চালানো একটি প্রচারণামূলক দিবস। সাধারণ মানুষের মধ্যে সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার মাধ্যমে রোগের বিস্তার রোধ করার বিষয়ে সচেতনতা তৈরি করার উদ্দেশ্যে এ দিবসটি পালিত হয়ে থাকে। এই দিবসের মূল লক্ষ্য হলো, সমাজে সকলের মধ্যে সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার একটি সাধারণ সংস্কৃতির সমর্থন, প্রচলন ও এর উপকারিতা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা। সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার বৈশ্বিক এবং স্থানীয় দৃষ্টিভঙ্গি প্রচার করার জন্য বিশ্ব হাত ধোয়া অংশীদার (জিএইচপি) (আগের নাম ছিল ‘হাত ধোয়ার জন্য সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব’) ২০০৮ সালে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস চালু করে। সেই বছর সুইডেনের স্টোকহোমে ১৫ অক্টোবর বিশ্ব পানি সপ্তাহে জিএইচপি বিশ্বব্যাপী আঞ্চলিক ও স্থানীয় পর্যায়ে সাবান দিয়ে হাত ধোয়া সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে সর্বপ্রথম এ দিবসটি উদযাপন করে। পরে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে দিবসটি প্রতি বছর পালন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
২০০৮ সালটি স্বাস্থ্যব্যবস্থার আন্তর্জাতিক বর্ষও ছিল। দিবসটি যেদিন প্রথমবারের মতো পালিত হয়, সেদিন বিশ্বের ৭০ টি দেশের ১২ কোটিরও বেশি শিশু ‘সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে’ অংশগ্রহণ করেছিল। তার পর থেকেই বিশ্বব্যাপী সরকার, স্কুল, আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান, নাগরিক সমাজ সংস্থা, এনজিও, বেসরকারী সংস্থা, ব্যক্তি উদ্দ্যেগে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। সূত্র : দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।