পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনার সনদ জালিয়াতির মামলায় জেকেজি হেলথকেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরী এবং তার স্বামী আরিফুল হক চৌধুরীসহ আট আসামির বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আগামী ২১ অক্টোবর পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করেছে আদালত।
গতকাল সাক্ষ্য দিয়েছে মামলার জব্দ তালিকার ড্রাইভার মোমিন। গত ২০ আগস্ট ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট সরাফুজ্জামানের আদালতে এ মামলার অভিযোগ গঠন করা হয়। গত ৫ আগস্ট ভুয়া করোনার রিপোর্ট দেয়ার অভিযোগে সাবরিনা চৌধুরীসহ আটজনের বিরুদ্ধে ঢাকার সিএমএম আদালতে অভিযোগপত্র দেয় ডিএমপি।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, করোনার সনদ জালিয়াতিতে প্রধান ভূমিকা পালন করেন জেকেজির সাবরিনা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফুল হক চৌধুরী। মামলার অপর ছয় আসামি হলেন- জেকেজির সমন্বয়ক সাঈদ চৌধুরী, সাবেক কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির, তার স্ত্রী তানজিনা পাটোয়ারী, বিপ্লব দাস, শফিকুল ইসলাম ও জেবুন্নেসা।
প্রসঙ্গত, গত ২২ জুন জেকেজির সাবেক গ্রাফিক্স ডিজাইনার হুমায়ুন কবীর হিরু ও তার স্ত্রী তানজীন পাটোয়ারীকে আটক করে পুলিশ। হিরু তার স্বীকারোক্তিতে জানান, তিনি ভুয়া করোনা সার্টিফিকেটের ডিজাইন তৈরি করতেন, যার সঙ্গে জেকেজি গ্উপের লোকজন জড়িত। ওই তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ জেকেজির সিইও আরিফুলসহ চারজনকে আটক করে। গত ২৩ জুন জেকেজির সিইও আরিফসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়। পরবর্তীতে গত ১২ জুলাই সাবরিনাকে গ্রেফতার করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।