পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বেগমগঞ্জ উপজেলার একলাশপুর ইউনিয়নে চাঞ্চল্যকর গৃহবধূকে বিবস্ত্র করে নির্যাতনের ঘটনায় দায়ের করা দুটি মামলায় প্রধান আসামি বাদল ও সাজুর ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী নিয়ে রহমত উল্যাহসহ তাদের তিনজনকে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে। এদিকে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) এর ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্তদল ঘটনাস্থল থেকে কিছু আলামত সংগ্রহ করেছেন। গতকাল বিকালে আসামিদের নোয়াখালী চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদলতে হাজির করা হয়।
নোয়াখালী পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন নোয়াখালী ইন্সপেক্টর মামুনুর রশিদ পাটোয়ারী জানান, সকালে তিনিসহ ৫ সদস্যের একটি তদন্ত দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এসময় ঘটনস্থল থেকে ৩টি বালিস, বিছনা চাদর, ফাটি (বিছানা), পাশের একটি বাড়ী থেকে সন্দেহজনক ব্যক্তির নামের একাধিক জন্মতারিখ দেয়া বেশ কয়েকটি জন্ম নিবন্ধনকার্ডসহ বেশ কিছু আলামত সংগ্রহ করা হয়। এছাড়াও ঢাকার কেরানিগঞ্জ থেকে ঘটনার দিন বাদলের পরনে থাকা ফ্যান্টও উদ্ধার করা হয়েছে। নোয়াখালী জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) গুলজার আহমেদ জুয়েল জানান, রোববার বিকালে তিন আসামির মধ্যে ৪ দিনের রিমান্ড শেষে রহমত উল্যাহকে (বাদলের বাবা) সরাসরি কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে। বাদল ও সাজুকে নির্যাতনের মামলায় চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ১নং আমলী আদালতে হাজির করা হলে আদালতের জ্যেষ্ঠ হাকিম মাসফিকুল হক ১৬৪ ধারায় তাদের জবানবন্দী রেকর্ড করেন। পরে তাদের পণ্যগ্রাফী মামলায় ৫নং আমলী আদালতে হাজির করলে আদালতের জ্যেষ্ঠ হাকিম নবনীতা গুহু ১৬৪ধারায় তাদের জবানবন্দী রেকর্ড করেন। জাবনবন্দী রেকর্ড শেষে তাদের কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।