পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দীর্ঘ ২ মাসের অধিক কাল ধরে নগরীর ভাটারা থানাধীন মঈনুল ইসলাম মসজিদ-মাদরাসা পুলিশ তালাবদ্ধ করে রেখেছিল। সম্পূর্ণ ভাবে বন্ধ ছিল আজান নামাজ ও ছাত্রদের পড়ালেখা। এতে প্রতিটি মুসলমানের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছিল।
শুক্রবার বাদ জুমা নদ্দা প্রগতি সরণিতে তওহিদী জনতার উদ্যোগে মসজিদ মাদরাসা খুলে দেয়ার দাবিতে বিশাল প্রতিবাদ সমাবেশে অনুষ্ঠিত হয়। মঈনুল ইসলাম মসজিদ মাদরাসার জমি দাতা হাজী আফতাব উদ্দীন ঢালীর সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, মঈনুল ইসলাম মসজিদ মাদরাসার সভাপতি মাওলানা শাহরিয়ার মাহমুদ, মাওলানা মামুনুল হক, মুফতি কিফায়াতুল্লাহ আযহারী, মুফতি জহির ইবনে মুসলিম, মাওলানা আনিসুর রহমান, মাওলানা আতাউল্লাহ, মাওলানা মজিবুর রহমান।
গত ২ আগষ্ট তাবলীগ জামাতের একটি গ্রুপের সন্ত্রাসী মিজান, আব্দুল্লাহ মানসুর, আব্দুর রাজ্জাক গং বর্বরোচিত হামলা করে ছাত্র শিক্ষকদেরকে গুরুতর আহত করে জোরপূর্বক বের করে দেয়। পুলিশ হামলাকারী সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার না করে মসজিদ-মাদরাসাতে তালা ঝুলিয়ে দেয়। বিক্ষোভ সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন, অবিলম্বে মসজিদ মাদরাসার তালা খুলে দিতে হবে, হামলাকারী সন্ত্রাসীদেরকে বিচারের আওতায় আনতে হবে, হামলাকারী সন্ত্রাসীদের পক্ষাবলম্বনকারী ভাটারা থানার ওসিকে দ্রুত প্রত্যাহার করতে হবে। এসব দাবি নিয়ে হাজার হাজার তওহিদী জনতা প্রগতি সরণিতে জমা হলে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এক পর্যায়ে স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর বাবুল, ইসহাক মিয়া ও নজরুল ঢালী উপস্থিত হয়ে নামাজ আদায়ের জন্য মসজিদ খুলেদেন এবং আগামী এক সপ্তাহের মাঝে মাদরাসা খুলে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেন
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।