পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাম গণতান্ত্রিক জোটের নেতারা বলেছেন, রাতের আঁধারে ব্যালটে সিল মেরে ক্ষমতায় আসা সরকার দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে চরমভাবে ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে। বার বার সময় বাড়িয়েও বোরো ধান-চাল ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি। চালকল ও চাতাল মালিকদের সিন্ডিকেটের কাছে চালের বাজার জিম্মি। সরকার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা না নিয়ে বরং তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করছে।
গতকাল এক বিবৃতিতে তারা এসব কথা বলেন। তারা আরো বলেন, পেঁয়াজের দাম গত বছর ৩০০ টাকা কেজি হয়েছিল, এবারেও ১০০-১২০ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। গত বছরের সঙ্কট থেকে কোন শিক্ষাই সরকার নেয়নি, ফলে এবারেও পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে গেছে। আলুর দাম গত বছরের দ্বিগুণ হয়ে ৪৫-৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ৫০ টাকা কেজির নিচে কোন সবজি নেই। করলা, টমেটো ১০০-১২০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। মসুর ডালের দামও বেড়েছে। সয়াবিন তেল লিটার প্রতি ৫-৭ টাকা বেড়েছে। এ অবস্থায় জনজীবনে নাভিশ্বাস উঠেছে।
বাম গণতান্ত্রিক জোট কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদের সমন্বয়ক বজলুর রশীদ ফিরোজ, সিপিবি সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, বাসদ সাধারণ সম্পাদক খালেকুজ্জামান, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, বাসদ (মার্কসবাদী)’র সাধারণ সম্পাদক মুবিনুল হায়দার চৌধুরী, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসেন নান্নু, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পদক মোশরেফা মিশু, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনের আহবায়ক হামিদুল হক বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন। তারা চাল, ডাল, তেল, পিয়াজ, সবজিসহ নিত্যপণ্যের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে অবিলম্বে বাজার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করে সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার আওতায় রাখার জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।