পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটির বিধিমালা পথকে সভাপতি মনোনয়নের ক্ষেত্রে ‘শিক্ষানুরাগী’, ‘খ্যাতিমান সমাজসেবক’ ও ‘জনপ্রতিনিধি’ শব্দ তিনটি কেন বাদ দেয়া হবে না- এ মর্মে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। আবেদনের ওপর শুনানি শেষে গতকাল সোমবার বিচারপতি জেবিএম হাসান এবং বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের ডিভিশন বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। শিক্ষা সচিব, রাজশাহীর মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের পরবর্তী চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট হুমায়ুন কবির। রুলের বিষয়ে তিনি বলেন, গভর্নিংবডি বিধিমালায় এ তিনটি শব্দ থাকায় অশিক্ষিত বা স্বল্পশিক্ষিতরা সভাপতি হওয়ার সুযোগ পান। এটা অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি পদের যোগ্যতার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। যেমন- প্রাইমারি স্কুল, ডিগ্রি কলেজ এবং ফাজিল-কামিল মাদরাসায় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি হতে ডিগ্রি পাসের যোগ্যতা থাকতে হয়। তাই মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদরাসার ম্যানেজিং কমিটির বিধিমালা-২০০৯ থেকে উপরোক্ত তিনটি শব্দ উঠিয়ে দেয়া হলে মাধ্যমিক স্কুল-ইন্টারমিডিয়েট কলেজ-দাখিল-আলিম মাদরাসায় শিক্ষিত যোগ্যতাসম্পন্ন লোকদের সভাপতি হওয়ার দ্বার উন্মোচিত হবে। এর আগে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার ডা. তাসমিয়া মতিন হাইস্কুলের দাতা সদস্য মো. সালেহ মাহমুদ মিয়া এ বিষয়ে রিট আবেদন করেন। রিটে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটি প্রবিধিমালা-২০০৯ এ ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মনোনয়ন বা নির্বাচনের ক্ষেত্রে ‘শিক্ষানুরাগী’, ‘খ্যাতিমান সমাজসেবক’ এবং ‘জনপ্রতিনিধি’ এই শব্দ তিনটি রাখার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়। শুনানি শেষে আদালত উপরোক্ত আদেশ দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।