পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনার নেতিবাচক প্রভাব কাটিয়ে উঠেছে রফতানি খাত। জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর গত ৩ মাসে পর্যন্ত প্রায় এক হাজার কোটি ডলার রফতানি হয়েছে বাংলাদেশের। শুধু সেপ্টেম্বরেই ৩০১ কোটি ৮৭ লাখ ডলারের পণ্য রফতানি হয়েছে। গত বছরের এই মাসে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ২৯২ কোটি ডলার। সেপ্টেম্বরে রফতানি বেড়েছে প্রায় ৪ শতাংশ।
তিন মাসে মোট ৯৯০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে বিভিন্ন দেশে। গত অর্থবছরের একই সময়ে এই পরিমাণ ছিল ৯৬৫ কোটি ডলার। অর্থাৎ একই সময়ের তুলনায় রফতানি বেশি হয়েছে ২৫ কোটি ডলার বা দুই হাজার ১২৫ কোটি টাকা। এই ৩ মাসে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে আয় বেশি হয়েছে ৬ শতাংশের মতো। এ নিয়ে চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাস (জুলাই-সেপ্টেম্বর) রফতানি আয় টানা বাড়ল। আগামী মাসগুলোতে এ ধারা বজায় থাকবে বলে মনে করছেন উদ্যোক্তা-রফতানিকারকরা।
এর কারণ ক্রেতারা যোগাযোগ বাড়িয়েছেন। করোনার সুরক্ষাসামগ্রী যুক্ত হয়েছে রফতানি তালিকায়। প্রধান বাজার ইউরোপ-আমেরিকায় পরিস্থিতি প্রায় স্বাভাবিক হয়ে এসেছে। হাতে যে পরিমাণ রফতানি আদেশ আছে, তাতে চলতি অক্টোবর মাসেও ইতিবাচক ধারা বজায় থাকবে বলে আশা করছেন তারা। নতুন করে দ্বিতীয় দফা করোনা সংক্রমণ মারাত্মক রূপ না নিলে এ ধারা টেকসই হতে পারে।
চলতি অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসে মোট রফতানি আয়ের ৮৬ শতাংশই এসেছে প্রধান পণ্য পোশাক খাত থেকে। তৈরি পোশাক রফতানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১ শতাংশের মতো। লক্ষ্যের চেয়ে আয় বেড়েছে ২ শতাংশের বেশি। এই তিন মাসে ৮১২ কোটি ৬৪ লাখ ডলারের পোশাক রফতানি করেছে বাংলাদেশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ৮০৬ কোটি ডলার।
অন্যদিকে, পাট রফতানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে প্রায় ৪০ শতাংশ। গত ৩ মাসে ৩০ কোটি ৭৫ লাখ ডলারের পাট ও পাটজাত পণ্য রফতানি হয়েছে। বেড়েছে ওষুধ, হ্যান্ডিক্রাফট, হিমায়িত মাছ, কৃষিপণ্য ও চামড়া খাতের রফতানি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।