পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সুস্থ হলে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে অবমুক্ত করা হবে
জামালপুর জেলা সংবাদদাতা : ভারতের আসাম রাজ্য থেকে কুড়িগ্রামের রৌমারী সীমান্ত দিয়ে ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা নদী পথে বন্যার পানিতে ভেসে আসা হাতিটি অচেতন করে উদ্ধার করা হয়েছে। গত বৃহ¯পতিবার রাত ৯টার দিকে হাতিটির জ্ঞান ফিরে আসে। এরপর থেকে হাতিটিকে উপজেলার কামরাবাদ ইউনিয়নের কয়রা গ্রামের শাহআলমের বাড়ির একটি আম গাছের সঙ্গে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছে। হাতিটি দেখভালে ওই এলাকাতেই রয়েছেন ঢাকার আগারগাঁওয়ের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন বিভাগের পরিদর্শক অসীম মল্লিকের নেতৃত্বে হাতি উদ্ধারকারী দলের ১৭ সদস্য। অসীম মল্লিক বলেন, হাতিটি ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠেছে। দীর্ঘদিন দলছুট থাকায় ও খাদ্যের অভাবে হাতিটি বেশ দুর্বল। হাতিকে দ্রুত সবল করতে প্রচুর পরিমাণ খাদ্য দেওয়া হচ্ছে, হাতিটি প্রতিদিন প্রায় ৪০ কেজি খাদ্য গ্রহণ করছে, কলা গাছ, ঘাস, আখ এবং আখের পাতা হাতির খাদ্য হিসাবে ব্যবহার হচ্ছে।
১০দিনের মধ্যে হাতিটি পরিপূর্ণ সুস্থ হয়ে যাবে। তিনি জানান, হাতিটিকে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে অবমুক্ত করা হবে।
উদ্ধারকৃত হাতিটিকে দেখতে প্রতিদিন হাজার মানুষের আগমন ঘটছে। এতে সরকারি লোকজন হাতিটি আবার হাতছাড়া হওয়ার আশংকা করছে। কয়রা গ্রাম এখন পযটন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।