পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
লন্ডন সংবাদদাতা ঃ যুক্তরাজ্যের ব্যাকেনহামে গত ১০ আগস্ট বুধবার সুফি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সুফি ক্বারী আব্দুল মুনতাকিমের সভাপতিত্বে ও ফুলতলী ইসলামিক সেন্টার কভেন্ট্রির পারিচালক আলহাজ হাফিয সাব্বির আহমদ ও প্রিন্সিপাল মাওলানা আবুল হাসানের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন দরুল হাদিস লতিফিয়া কামিল মাদরাসার মুহাদ্দিস মাওলানা নজরুল ইসলাম, মিনহাজুল কুরআন ইন্টারন্যাশনাল ইউকের পরিচালক মাওলানা জিসান কাদরী, মাওলানা গোলাম রসুল, পীর জাস্টিস করম শাহ-এর প্রতিনিধি মাওলানা ইজাজ আহমদ, লন্ডন বায়তুল আমান জামে মসজিদের খতিব মাওলানা আব্দুল মালিক, লন্ডন স্যাব ওয়েল জামে মসজিদের খতিব মাওলানা নুরুল ইসলাম, জালালাবাদ নোটন জামে মসজিদের খতিব হাফিয মাওলানা বশির উদ্দিন, নর্থ হাম্পটন জামে মসজিদের খতিব মাওলানা আব্দুল অদুদ, আকস ব্রিজ জামে মসজিদের খতিব হাফিয মাওলানা করিমুল ইসলাম, সেন্ট্রালবন জামে মসজিদের খতিব মাওলানা ফখরুল ইসলাম, মাওলানা শোয়াইবুর রহমান, মাও. আব্দুল হক প্রমুখ।
এছাড়া উপস্থিত ছিলেন, ব্যাকেনহাম জামে মসজিদের চেয়ারম্যান মো. সানাওর আলী, নোটন জালালাবাদ জামে মসজিদের চেয়ারম্যান হাজী মো. আবুল কাশেম, কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব মো. আব্দুল কাদির, হাফিয বাদশা মিয়া চৌধুরী, মো. লোকমান মিয়া, আবুল হাসনাত প্রমুখ।
সুফি সম্মেলনে বক্তারা বলেন, সুফিয়ায়ে কেরামরা ইসলামের মৌলিক শিক্ষা মানুষকে প্রদান করেন। মানুষের আমল আখলাক সংশোধন করে দেন। আল্লাহর পথে নিবিষ্টমনে ধাবিত করার পথ বাতলে দেন তারা। এখন পর্যন্ত পৃথিবীর কোথাও সুফি তরিকার লোকদের দ্বারা সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদ সংগঠিত হয়নি। ঈমানের অলৌকিক শক্তিতে তারা বাতিল পরাশক্তির দম্ভ চুর্ণ করে দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।