পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর মুগদা ও মোহাম্মদপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে অস্ত্রসহ শীর্ষ দুই মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। গত বৃহস্পতিবার রাতে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন-মো. মঞ্জুর হোসেন ও মো. সাইফুল ইসলাম। তারা দু’জনই শীর্ষ সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ী বলে জানায় র্যাব।
র্যাব জানায়, গত বৃহস্পতিবার রাতে মোহাম্মদপুর থানাধীন মোহাম্মদীয়া হাউজিংয়ের ৪নং সড়কের একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে সাইফুলকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় মো. হানিফ ও মনির হোসেন নামের তার দুই সহযোগিকেও গ্রেফতার করা হয়। পরে তাদের কাছে থেকে একটি ওয়ান শুটার গান ও ৬৪ পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়।
র্যাব-২ এর সহকারী পরিচালক এএসপি মো. আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, গ্রেফতার সাইফুল ইসলাম এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ এবং মাদক কারবারি। সাইফুল ইসলাম নিজে এসআই এন্টারপ্রাইজ নামীয় একটি কনস্ট্রাকশন হাউজ খুলে প্রতিষ্ঠানের আড়ালে সহযোগীদের নিয়ে ভূমি দখল, মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজিসহ সন্ত্রাসী কার্যক্রম করে আসছিল। তার ভয়ে ভুক্তভোগীরা কেউ মুখ খোলার সাহস পেত না।
এর আগে মুগদা থানা এলাকার পূর্ব মানিকনগরের ওয়াসা রোডের একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে মো. মঞ্জুর হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তার কক্ষ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন, দুই রাউন্ড অ্যামোনেশন, একটি চাইনিজ কুড়াল, তিনটি চাকু ও একটি ছোরা উদ্ধার করা হয়। র্যাব-৩ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বীণা রানী দাস জানান, মুগদার মানিকনগরের ওয়াসা রোডের একটি বাসায় মঞ্জুর মাদক কেনাবেচা করছে, এমন সংবাদের ভিত্তিতে ৮৬৫ পিস ইয়াবা ও আধা কেজি গাঁজাসহ তাকে হাতেনাতে গ্রেফতার করা হয়। পরে তার কাছে থেকে একটি পিস্তল উদ্ধার করা হয়। এই অস্ত্র সে সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও মাদক কেনাবেচার জন্য এলাকায় আধিপত্য বিস্তারে ব্যবহার করতো বলে জানান তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।