পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আসন্ন দুর্গাপূজাকে টার্গেট করে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় সক্রিয় হয়ে উঠেছে জাল টাকা চক্রের সদস্যরা। তারা কৌশলে জাল টাকা সারা দেশে ছড়িয়ে দিচ্ছিল, এমন অভিযোগের ভিত্তিতে ওই চক্রের চার সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান ডিবির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার এ কে এম হাফিজ আক্তার। তিনি জানান, গত সোমবার বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে রাজধানীর ডেমরা এলাকা থেকে জাল টাকা চক্রের সদস্য মো. ইউসুফ আলী, আব্দুর রহিম ওরফে হেলাল হোসেন রহিম, ফজলে রাব্বী মিয়া ও মো. জাহিদ ইসলামকে গ্রেফতার করে। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৬৫ লাখ টাকার জাল নোট উদ্ধার করা হয়। এছাড়া তাদের কাছে থেকে একটি ল্যাপটপ, পাঁটি কালিসহ দুইটি কালো রংয়ের প্রিন্টার, জালনোট তৈরীর কাগজ চার বান্ডিল, জাল টাকা প্রস্তুতের নিরাপত্তা সুতা ১০ পাতা, জালনোট তৈরীর ডাইস দুইটি, কাটার চারটি, জাল নোট তৈরীর ব্যবহারকৃত আঠা একটি, সাদা রংয়ের কালি পাঁচটি ও একটি কাঁচ উদ্ধার করা হয়।
তিনি আরো জানান, গ্রেফতারকৃতরা বড় কোন উৎসব যেমন ঈদ, দূর্গা পূজা ইত্যাদি অনুষ্ঠানকে টার্গেট করে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় তাদের সহযোগীদের মাধ্যমে জাল টাকা সরবরাহ করে এবং বিক্রয় করে। জাল নোট তৈরির পর বিভিন্ন হাত ঘুরে বিভিন্ন দামে এই জাল নোট বিক্রি হয়। পরবর্তীতে সুযোগ বুঝে জালনোটগুলো বাজারে ছেড়ে দেয় এই চক্রটি। জব্দকৃত জালনোট তৈরির সরঞ্জামাদি দিয়ে প্রায় ৫ কোটি জাল টাকা তৈরি করা যেত বলে জানান পুলিশের ওই কর্মকর্তা। হাফিজ আক্তার জানান, জালনোট তৈরির চক্রটি কোথা থেকে জালনোট তৈরির উপকরণ সংগ্রহ করে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।