পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী

ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কৃষক পর্যায়ে কফি, কাজুবাদামসহ অপ্রচলিত ফলের উন্নত চারা কলম সরবরাহের আহবান জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর আসাদগেটে ফলবীথি হর্টিকালচার সেন্টারে চারা বিতরণ কার্যক্রম পরিদর্শকালে এ আহবান জানান।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, উন্নতজাতের কাঁঠাল, আনারস, বীজ বিহীন পেয়ারা এবং অপ্রচলিত ফলের চারা কলম বাণিজ্যিক চাষাবদের জন্য উদ্যোক্তাদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে। আমাদের পার্বত্য এলাকা ও উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে কাজু বাদাম, কফি আবাদের বাণিজ্যিক সম্ভাবনা রয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে এসব ফসলের চাহিদা অনেক বেশি। কৃষিমন্ত্রী বলেন, হর্টিকালচার সেন্টারগুলোকে চাহিদামাফিক চারাকলম সরবরাহের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। যাতে করে আমাদের কৃষক ও শিক্ষিত তরুন উদ্যোক্তরা বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষাবাদ করতে পারে। শুধু উৎপাদন নয়, কারিগরী বিষয়েও সকল সহযোগিতা দিতে হবে। এ বিষয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হর্টিকালচার উইং ও বছরব্যাপি ফল উৎপাদনের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন প্রকল্পকে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহন করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, কৃষিকে শুধু আধুনিকায়ন ও যান্ত্রিকীকরণ করলেই হবে না। কৃষিকে লাভজনক করার জন্য কৃষির বহুমুখীকরণের বিকল্প নেই। এজন্য আমাদের কৃষকদের নানামুখী সহযোগিতার মাধ্যমে সমৃদ্ধ করতে হবে।
পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন, কৃষি সস্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশাসন ও অর্থ উইংয়ের পরিচালক ড. মো. আলহাজ উদ্দিন, সংগনিরোধ উইংয়ের পরিচালক ড. মো. আজহার আলী ও হর্টিকালচার উইংয়ের পরিচালক মো. কবির হোসেন, কৃষি তথ্য সার্ভিসের পরিচালক কৃষিবিদ কার্তিক চন্দ্র চক্রবর্তী, প্রকল্প পরিচালক ড. মেহেদী মাসুদ প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।