Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

গার্মেন্টস নিয়ে ষড়যন্ত্র

প্রকাশের সময় : ১৮ জানুয়ারি, ২০১৬, ১২:০০ এএম | আপডেট : ১১:৫৯ পিএম, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৬

হাসান সোহেল : গার্মেন্টস শিল্প ধ্বংসের দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে। এনিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলছে অপপ্রচার। ভারত, ভিয়েতনামসহ অন্যান্য দেশের কাছে এ শিল্পকে তুলে দিতে একটি স্বার্থান্বেষী মহল দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র করছে। দেশের শ্রমিকদের উস্কে দেয়া, ট্রেড ইউনিয়ন করার চাপসহ বিভিন্নভাবে গার্মেন্টসে অসন্তোষ তৈরি করে ভাবমর্যাদা ক্ষুণœ করার চেষ্টা চলছে। পাশাপাশি বিদেশে বায়ারদের কাছে জঙ্গি হামলা বা নিরাপত্তার অজুহাত, কর্ম-পরিবেশসহ বিি ভন্ন বিষয় তুলে ধরা হচ্ছে। এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ক্রেতা প্রতিষ্ঠান অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্স ছড়ি ঘোরাচ্ছে বিভিন্ন গার্মেন্টস কারখানার উপর। আর এ কারণে ব্যাপক সাফল্যের রেকর্ড থাকলেও দীর্ঘদিন থেকে চরম অনিশ্চয়তা-উৎকণ্ঠায় দিন পার করছেন এ শিল্প সংশ্লিষ্টরা। গত দুই বছরে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে ১ হাজার ৬৯৩টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। এর মধ্যে বিজিএমইএ সদস্যভুক্ত কারখানার সংখ্যা পাঁচ শতাধিক।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেও গার্মেন্টস শিল্প নিয়ে ষড়যন্ত্রের কথা বলেছেন। গতকাল তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ’র নবনির্বাচিত পরিচালনা পরিষদ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি কমাতে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল। তবে সরকার আর ব্যবসায়ীদের যথাযথ উদ্যোগে তা সফল হয়নি বলে জানান তিনি। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠকে তাদেরকে নতুন বাজার খোঁজার তাগিদ দিয়ে ব্যবসায়ীদের চাহিদা অনুযায়ী গ্যাস-বিদ্যুৎ সঙ্কট সমাধানের আশ্বাস দেন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, তৈরি পোশাক রফতানী করে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন এবং দেশে ব্যাপক কর্মসংস্থান হলেও এ শিল্পের অগ্রগতি অব্যহত রাখার ব্যাপারে ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান বিজিএমইএ’র কোনো ভূমিকাই রাখতে পারছে না। কারখানা শ্রমিকদের কর্মপরিবেশ সৃষ্টিতে ধীরগতিতে কিছুটা সাফল্য দেখালেও গ্রাহকদের প্রত্যাশা পূরণে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে। ব্যবসায়ী স্বার্থে বিজিএমইএ’র যখন উচিত ছিল ব্যবসায় সাফল্যের জন্য অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্সের শর্তগুলো পূরণ করা তখন রাজ নৈতিক কারণেই সরকারকে তোয়াজে ব্যস্ত ছিল এ সংগঠনটি। যার ফলে হাতছাড়া হয়ে গেছে গার্মেন্টস শিল্পের বিশাল বাজার। আর এ কারণে অনেক গার্মেন্টস বন্ধ হয়ে গেছে। অনেকেই এ অবস্থার জন্য বিজিএমইএ’র ব্যর্থতাকে দায়ী করছেন। তাদের মতে, বিজিএমইএ এ শিল্পকে বিপর্যয়কর অবস্থায় ফেলে দিয়েছে। মানসম্পন্ন উৎপাদন অব্যাহত থাকলেও নতুন নতুন বাজার সৃষ্টির বদলে বায়ারদের সাথে সম্পর্ক ধরে রাখতে না পারায় পুরনো অনেক অর্ডার ফেরত গেছে। এ সুযোগে ব্যবসায়ীদেরকেও বিদেশে বিনিয়োগ করাতে বিভিন্ন প্রণোদনা দেখাচ্ছে বায়াররা। দেশের ব্যবসায়ীরাও সরকারের কাছে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেটের (আইএস) ভয়ে দেশে বায়াররা আসছেন না বলে বিদেশে বিনিয়োগ করার অনুমতি চেয়েছেন। বিশেষ করে তারা কেনিয়া, তানজেনিয়া, আমেরিকা ও ভিয়েতনামের নাম উল্লেখ করে এ অনুমতি চেয়েছেন। এ লক্ষ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশী ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগ করার সুযোগ রয়েছে বলে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছেন দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীরা। যদিও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর অর্থনীতিবিদ ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ, স্বচ্ছতা-জবাবদিহিতা এবং কাজের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখলে বায়াররা আসবেই।
এদিকে পোশাক খাতের জন্য প্রয়োজনের তুলনায় বেশি উপকরণ বা কাঁচামাল আমদানি করে তা খোলাবাজারে বিক্রি করা হচ্ছে বলে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) এক গবেষণায় উঠে এসেছে। শুধু তাই নয়, গার্মেন্টস খাতের পুরো সাপ্লাই চেইনে মোট ১৬ ধরনের অনিয়ম ও দুর্নীতির চিত্র তুলে ধরেছেন। এসব অনিয়মের সঙ্গে গার্মেন্টস মালিক থেকে শুরু করে বিদেশি ক্রেতা বা বায়ার, নিরীক্ষক, মাননিয়ন্ত্রক ও মার্চেন্ডাইজাররাও জড়িত।
টিআইবি’র নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, গার্মেন্টস খাতের বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতি এখন নিয়মে পরিণত হয়েছে। তবে গার্মেন্টস রপ্তানিকারকদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে বায়ারদের খবরদারি, অনিয়ম ও দুর্নীতির প্রবণতা দেখা যায়। ক্ষেত্রবিশেষে জিম্মি করার প্রবণতাও রয়েছে। সাধারণত আমরা দেশের উৎপাদনকারীদের উপর দায় চাপিয়ে অভ্যস্ত। কিন্তু বায়াররাও কম দায়ী নন। বেশি মুনাফার উদ্দেশে তারা কম কমপ্লায়েন্স সম্পন্ন কারখানায় অর্ডার দেন। অন্যদিকে ক্রেতাদের সমন্বয়ে গার্মেন্টস পরিদর্শন জোট অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্সের কাজেও সমন্বয় নেই। কারখানার মান, নিরাপত্তা, শ্রমিকের অধিকার দেখা ছাড়াও অন্যান্য বিষয়েও তারা খবরদারি করে।
ব্যবসায়ীরাও স্বীকার করছেন গার্মেন্টস নিয়ে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের কথা। তারা মনে করেন, প্রতিযোগীরা তাদের দখলে নিতে বিভিন্ন অপচেষ্টা চালাচ্ছে। এ জন্য আন্তর্জাতিকভাবেই ষড়যন্ত্র করছে। আবার দেশের অনেক ব্যবসায়ী আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেটের (আইএস) ভয়ে বিদেশে বিনিয়োগ করার অনুমতি চেয়েছেন সরকারের কাছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গার্মেন্টস বাংলাদেশের অর্থনীতির একটি বড় খাত। কিছু সীমাবদ্ধতা থাকতেই পারে। তবে এটা নিয়ে অতিমাত্রায় নেতিবাচক বার্তা প্রদান ঠিক নয়। এসব বার্তা বিদেশে যাবে। যা গার্মেন্টস খাতের জন্য ক্ষতিকর হবে বলে মনে করেন।
টিআইবি’র প্রতিবেদনে বলা হয়, সাধারণত কারখানা মালিক ও বায়ারের যোগসাজশে বেশি পণ্য এনে তা খোলা বাজারে বিক্রি করা হয়। এ থেকে প্রাপ্ত মুনাফা সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো পরবর্তীতে ভাগ করে নেয়। এ অনিয়ম ছাড়াও পণ্যের মান, পরিমাণ ও কমপ্লায়েন্স (কর্মপরিবেশ) ঘাটতিসহ নানামুখী অনিয়ম ধামাচাপা দেয়া হয় ঘুষের মাধ্যমে। ন্যূনতম মজুরি, কর্মঘণ্টা এবং শ্রমিক অধিকার সংক্রান্ত আইন লঙ্ঘনের বিষয়টিও ঘুষের মাধ্যমে এড়িয়ে যাওয়া হয়। অন্যদিকে কারখানা মালিকপক্ষের এমন দুর্বলতার সুযোগে অর্ডার বাতিল, পণ্যের দম কম দেয়া, পোশাকের উপকরণ নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠান থেকে কিনতে বাধ্য করাসহ নানামুখী বিষয়ে বায়াররা খবরদারি করে।
এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসায়ীরাও বায়ারদের উদ্ধৃতি দিয়ে বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি চেয়েছেন। আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেটের (আইএস) ভয়ে দেশের ব্যবসায়ীরা সরকারের কাছে বিদেশে বিনিয়োগ করার অনুমতি চেয়েছেন। সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে গঠিত ‘বাণিজ্য সহায়ক পরামর্শক কমিটির ৪র্থ সভায় হা-মীম গ্রুপের চেয়ারম্যান ও এফবিসিসিআই’র সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ জানান, রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে বিদেশি বায়াররা বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের কেনিয়া, ভিয়েতনামসহ তৃতীয় অন্য কোনও দেশে ফ্যাক্টরি করে বিনিয়োগ করার পরামর্শ দিয়েছে। তিনি বলেন, বায়াররা সেখান থেকে মালামাল বুঝে নেয়ার কথা বলেছেন। এটি বাংলাদেশের জন্য শুভকর নয় বলেও তিনি উল্লেখ করেন। একে আজাদ বলেন, দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের অপ্রতুলতার কারণে বিনিয়োগে উৎসাহী হচ্ছেন না বিদেশিরা।
ব্যবসায়ীরা বাণিজ্যমন্ত্রীকে জানান, দেশের তুলনায় ওইসব দেশে বিনিয়োগ করলে বাংলাদেশ লাভবান হবে। কেননা, বাংলাদেশে উৎপাদিত পণ্যের ক্রেতারা বাংলাদেশে আসতে চায় না। বিদেশি ক্রেতাদের পুলিশি পাহারায় হোটেলে ও হেলিকপ্টারে করে কারখানা ভিজিটের প্রস্তাব দিয়েও তাদের বাংলাদেশে আনা যাচ্ছে না। তারা বিভিন্ন ইসু্যুতে বাংলাদেশে আসতে ভয় পায় বলেও জানিয়েছেন। তাদের মতে, বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা রয়েছে। রয়েছে আইএস-এর অপতৎপরতাও। তাই বিদেশি ক্রেতাদের সঙ্গে স্থানীয় ব্যবসায়ীরাও অস্বস্তিতে রয়েছেন। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, বিদ্যুতের বাড়তি উৎপাদনের কথা বলা হলেও উৎপাদিত বাড়তি ওই বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রীডে নেই। গ্যাস সংকট তো রয়েছেই। অবকাঠামোগত উন্নয়নে রয়েছে ধীরগতি। এ অবস্থায় বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা বিদেশে বিনিয়োগের সুযোগ চেয়েছেন।
এ প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, বাংলাদেশে আইএসএর কোনও অস্তিত্ব নেই। রাজনৈতিক অস্থিরতাও নেই। তিনি বলেন, নানা অজুহাতে বিদেশি বিনিয়োগের অনাগ্রহেরও কোন ভিত্তি নেই।
অবশ্য এ প্রসঙ্গে বিজিএমইএ’র সাবেক সভাপতি এবং এনভয় গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুস সালাম মুর্শেদী ইনকিলাবকে বলেন, বর্তমানে দেশের পোশাক শিল্প বিশ্বের কাছে পৌঁছে দেয়ার সক্ষমতা তৈরি হয়েছে। আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে আস্থাও অর্জন করেছে। এই সুযোগকে কাজে লাগাতে হলে বিদেশে বিনিয়োগ দরকার। এর মাধ্যমে বিদেশে কর্মরতরাও পোশাক শিল্পের সাথে সম্পৃক্ত হতে পারবে। নিজ দেশের প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সুযোগ পাবে। তিনি বলেন, বিদেশে কারখানা তৈরি করে ব্যবসা করলে দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে আমি মনে করি না। বরং বিশ্বব্যাপি বাংলাদেশের পণ্য প্রসারের সুযোগ তৈরি হবে।
ক্রেতাদের সমন্বয়ে গার্মেন্টস পরিদর্শন জোট অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্সের খবরদাড়ি সম্পর্কে বিজিএমইএ’র সাবেক এই সভাপতি বলেন, কিছু ফ্যাক্টরি নিজেদের কারণেই বন্ধ হয়ে গেছে। অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্স তদারকি করায় বরং দেশের গার্মেন্ট সেক্টর আন্তর্জাতিক সক্ষমতা পেয়েছে। তবে বৃহৎ এই খাতে কিছু সীমাবদ্ধতার কথা স্বীকার করে তিনি বলেন, গার্মেন্ট শিল্পে আমাদের সক্ষমতা কিছুটা কমে গেছে, তা বৃদ্ধির প্রচেষ্টা চলছে।
এদিকে গার্মেন্টস খাতের অনিয়ম নিয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) প্রতিবেদনকে দুরভিসন্ধিমূলক আখ্যা দিয়ে এটি প্রত্যাখ্যান করেছে পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ। বিজিএমইএ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বলেন, গবেষণা প্রতিবেদনটি একেবারেই ভিত্তিহীন। এটি গার্মেন্টস শিল্পের এগিয়ে যাওয়ার পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে।
বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, তাজরীন ও রানা প্লাজা দুর্ঘটনা এবং রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে সৃষ্ট ভাবমর্যাদা সংকট কাটিয়ে গার্মেন্টস খাত ঘুরে দাঁড়িয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে লক্ষ্যমাত্রার চাইতে বেশি রপ্তানি হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে এ ধরনের রিপোর্ট শিল্পকে এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে। তবে বিচ্ছিন্ন কিছু অনিয়ম থাকতে পারে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে খারাপ বায়ার থাকতে পারে। আমাদের মধ্যেও কারো কারো ছোটখাট কিছু অসঙ্গতি থাকতে পারে। এটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা। কিন্তু ঢালাওভাবে এভাবে মন্তব্য করা ঠিক না। বিদেশে রপ্তানিতে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এর নেতিবাচক বার্তা বিদেশে যাবে। ফলে এটাতো ভালো হবে না।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: গার্মেন্টস নিয়ে ষড়যন্ত্র

১৮ জানুয়ারি, ২০১৬
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ