পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
অর্থনৈতিক রিপোর্টার : জুলাই মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে কমে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৪০ শতাংশে। আগের মাসে তা ছিল ৫ দশমিক ৫৩ শতাংশ। তবে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়েছে। জুলাই মাসে তা দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৩৫ শতাংশে। জুন মাসে ছিল ৪ দশমিক ২৩ শতাংশ। আর খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৯৮ শতাংশে। আগের মাসে তা ছিল ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ।
মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) এ সংক্রান্ত তথ্য জানান পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ঈদের কারণে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি জুলাই মাসে কিছুটা বেড়েছে। এ ছাড়া সরকার কৃষকদের উৎপাদিত খাদ্যপণ্যের ন্যায্য দামপ্রাপ্তি নিশ্চিত করতে বেশি দামে খাদ্যশস্য কিনছে। মূল্যস্ফীতি বাড়ার এটি একটি কারণ।
বিবিএসের তথ্যানুযায়ী, জুলাই মাসে গ্রামে সার্বিক মূল্যস্ফীতি পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে কমে দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৫৪ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৪ দশমিক ৬৩ শতাংশ। খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৫৯ শতাংশে। জুন মাসে তা ছিল ৩ দশমিক ৪৪ শতাংশ। খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ২৬ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৬ দশমিক ৭৯ শতাংশ।
অপরদিকে শহরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে কমে দাঁড়িয়েছে ৭ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৭ দশমিক ২৩ শতাংশ। খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ১১ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৬ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৯৮ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।