পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিলবোর্ড প্রসঙ্গে মেয়র আতিক
প্রায় সাত শতাধিক অবৈধ সাইনবোর্ড উচ্ছেদ করে স্পট নিলামের মাধ্যমে তা বিক্রি করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। এসব সাইনবোর্ড ও অন্যান্য মালামাল ১ লক্ষ ৭৭ হাজার টাকা বিক্রয় করা হয়। গতকাল ডিএনসিসির তিন জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের পরিচালনায় গুলশান, বনানী ও প্রগতি সরণিতে এ অভিযান চালানো হয়। এ সময় ফুটপাত ও সড়ক দখল করে ব্যবসা করা, ট্রেড লাইসেন্স না থাকা, সরকারি কাজে বাধা প্রদান করা এবং অন্যান্য অপরাধে ১ লক্ষ ৯১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অবৈধ সাইনবোর্ড, বিলবোর্ড উচ্ছেদ চলাকালে গুলশান ১ নম্বর গোলচত্বরে ডিএনসিসি মেয়র মোঃ আতিকুল ইসলাম পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি বলেন, আমি বলতে চাই এই ধরনের যত্রতত্রভাবে যারা বড় বড় সাইনবোর্ড, বিলবোর্ডে বিজ্ঞাপন দিয়ে ব্যবসা করছেন। কিন্তু সিটি কর্পোরেশনের পাওনা ট্যাক্স তারা দিচ্ছেন না। এধরনের বিলবোর্ড একশতভাগ অবৈধ। আমরা এ বিলবোর্ডের পারমিশন দেই নাই। এগুলোকে সব উচ্ছেদ করতে, অপসারণ করতে। এখান থেকে প্রাপ্ত মালামালগুলো স্পট নিলামের মাধ্যমে বিক্রয় করে দিতে বলেছি। আমরা মানুষকে দেখাতে চাই, যারা বিলবোর্ড সাইনবোর্ড লাগাবেন, তারা আইন অনুযায়ী সিটি করপোরেশনকে ট্যাক্স দিয়ে তারপর লাগাবেন।
আতিকুল ইসলাম বলেন, তারা কোটি কোটি টাকার ব্যবসা করছে। আপনারা দেখেছেন, দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে এখানে ব্যবসা করছে, কিভাবে তারা এ কাজটি করে? এরকম অনেক আছে। আমি বলতে চাই, আপনারা যারা এখানে ব্যবসা করছেন, উত্তর সিটি কর্পোরেশনের গুলশানে লাইসেন্স নিয়ে গুলশানে ব্যবসা করতে হবে, মোহাম্মদপুরের লাইসেন্স নিয়ে গুলশানে ব্যবসা করা যাবে না। আবার লাইসেন্সে গুলশানের ঠিকানা দেওয়া থাকলে গুলশানেই ব্যবসা করতে হবে। মেয়র বলেন, আমি যে জায়গায় দাঁড়িয়ে আছি, এটা গুলশান ১ নম্বর, গত পরশুদিন ছিলাম গুলশান ২ নম্বর। এখানে সবাই ব্যবসা করছে, আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের মাল্টিন্যাশনাল কর্পোরেশন, সবাই ব্যবসা করছে। যাকেই জিজ্ঞাসা করি, সে বলে আমরা জানি না। কিন্তু ট্রেড লাইসেন্সের মধ্যেই পরিষ্কার করে এইসব বিষয়ে লেখা আছে। আপনার সাইনবোর্ড এর মাপ কত, আপনার ট্যাক্স কত, সবকিছু পরিষ্কারভাবে লেখা আছে। এটা খুবই দুর্ভাগ্য আমাদের। আমাদের এই অভিযান চলমান থাকবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।