পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ছিনতাই, চাঁদবাজি, অপহরণ, মারামারিসহ নগরীর কোতোয়ালী থানা এলাকায় পৃথক ছয়টি অপরাধের ঘটনায় ১৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে কিশোর গ্যাংয়ের সাত সদস্যও রয়েছে। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টায় নগরীর নিউ মার্কেট এলাকা থেকে পেয়ার আহম্মেদ (২৫) নামে এক পথচারীকে টেম্পুতে তুলে নিয়ে যায় একদল কিশোর। তারা তাকে ব্রিকফিল্ড রোডের মতিনাবাদ আবাসিক এলাকায় পরিত্যক্ত ও অন্ধকার জায়গায় জিম্মি করে টাকা দাবি করে। টাকা না দিলে তাকে ইয়াবা দিয়ে ফাঁসিয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়।
অপহৃত পেয়ার আহম্মেদ তাদের কথা মতো পরিবারের কাছে ফোন করে টাকা দিতে না বলায় কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা তাকে পিটিয়ে আহত করে তার মোবাইল ফোন ও টাকা ছিনিয়ে নেয়। খবর পেয়ে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ছয় জনকে পাকড়াও করে। তারা হলো-চয়ন বড়–য়া (১৭), টিকলু দেব (১৭), মো. সাব্বির (১৫), মো. মনির আহম্মদ (১৩), জিৎ সেন (১৫) ও মো. সাজ্জাদ হোসেন (১৭)। তাদের বাসা নগরীর ব্রিকফিল্ড রোড এলাকায়। তাদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে।
এদিকে পুরাতন স্টেশন রোডে চাঁদাবাজির ঘটনায় দুইজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তারা হলো-মো. সাহেদ হোসেন ওরফে মনা (২২), ও মো. রফিক (২০)। একই এলাকায় ছিনতাইয়ের সময় আরো দুই সন্ত্রাসীকে পাকড়াও করে পুলিশ। পুলিশ জানায়, অহিদুল ইসলাম (২৬) নামে এক পথচারী সিটি বাসের জন্য নিউ মার্কেট এলাকায় অপেক্ষা করছিলেন। এসময় ওই দুই যুবক তাকে ঝাপটে ধরে তার হাতে থাকা মোবাইল ছিনিয়ে নেয়। পরে পুলিশ মো. রুবেল (২২) ও মো. জাবেদ (২৪), নামে দুই ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করে। বিআরটিসি ফলমন্ডিতে মারামারির ঘটনায় মো. রিয়াজ (১৯), মো. ইমন (১৯), মো. শরিফ (১৯) ও মো. সিয়ামকে (১৬) গ্রেফতার করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।