পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টির (ডিপিপি) সাই ইং-ওয়েন। তিনি দেশটির প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট। গতকাল (শনিবার) তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ক্ষমতাসীন কুয়োমিন্টাং পার্টির (কেএমটি) প্রার্থী এরিক চু পরাজয় মেনে নিয়ে বলেন, “এরিক চু সবাইকে হতাশ করেছে। আমরা হেরে গেছি।”
নির্বাচনে জয়লাভ করার জন্য তিনি সাই ইং-ওয়েনকে শুভেচ্ছা জানান। সেই সঙ্গে দলের প্রধানের পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণাও দেন। তাইওয়ানের প্রধানমন্ত্রী মাও চি-কুও পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন বলে জানিয়েছে বিবিসি।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে সাই ইং-ওয়েনের জয় দেশটিতে স্বাধীনতাপন্থীদের জয় এবং এতে চীনের সঙ্গে তাইওয়ানের সম্পর্ক ঝুঁকির মুখে পড়বে বলে ধারণা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের। যদিও জয়লাভ করার পর এক বক্তৃতায় সাই চীনের সঙ্গে স্থিতিশীল সম্পর্ক বজায় রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়ে বলেন, বেইজিংকেও অবশ্যই তাইওয়ানের গণতন্ত্রকে সম্মান জানাতে হবে। “উভয় দেশকেই কোনো ধরনের উস্কানিমূলক আচরণ না করার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে।”
তাইওয়ানকে নিজেদের একটি বিচ্ছিন্ন প্রদেশ হিসেবে বিবেচনা করে চীন। প্রয়োজনে শক্তি প্রয়োগ করে হলেও তারা দ্বীপ রাষ্ট্রটিকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখার হুমকি দিয়ে রেখেছে। তবে সাই ইং-ওয়েনের জয়ের খবরে এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া জায়নি চীন। তাইওয়ানের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ এই নির্বাচনের কয়েক মাস আগে দুই দেশের দুই নেতা ৬০ বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে প্রথমবারের মতো এক ঐতিহাসিক বৈঠকে মিলিত হয়েছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।