পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সাড়ে ৩শ’ কোটি টাকারও বেশি পাঁচারের অভিযোগ নিয়ে বিদেশে থাকা ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স সার্ভিস লিমিটেডের পরিচালক প্রশান্ত কুমার হালদার (পি কে হালদার) নিরাপত্তা চেয়ে আবেদন করেছেন হাইকোর্টে। নিরাপত্তার নিশ্চয়তা পেলে তিনি দেশে ফিরবেন-মর্মে জানিয়েছেন আবেদনে। এছাড়া বিনিয়োগকারীদের অর্থ পরিশোধের বিষয়ে তিনি আলোচনা করবেন-মর্মেও জানিয়েছেন।গতকাল সোমবার বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের বেঞ্চে তিনি এ আবেদন করেন। তারপক্ষে আবেদনটি তুলে ধরেন ব্যারিস্টার মাহফুজুর রহমান মিলন। আবেদনের প্রেক্ষিতে পিকে হালদারের আইনজীবীর উদ্দেশ্যে আদালত বলেন, কবে- কোন ফ্লাইটে দেশে আসতে চান তা আদালতকে জানান। এ বিষয়ে সরকার পক্ষের আইনজীবী এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের আইনজীবীসহ সকল পক্ষের কথা শুনে আদেশ দেবেন বলে জানান আদালত। দেশে ফিরে আইনের হেফাজতে পি কে হালদারকে থাকতে হবে বলেও আদালত উল্লেখ করেন। পিকে হালদারের বিষয়টি সংবাদ মাধ্যমকে জানান দুর্নীতি দমন কমিশনের কৌঁসুলি খুরশিদ আলম খান।
এর আগে গত ২১ জানুয়ারি ৩ হাজার ৬শ কোটি টাকা পাচারের ঘটনায় ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স সার্ভিস লিমিটেডের পরিচালক পিকে হালদারসহ ১৯ জনের সব সম্পদ, ব্যাংক হিসাব জব্দ ও পার্সপোর্ট জব্দের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। অন্যরা হলেন, কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম নূরুল আলম, পরিচালক জহিরুল আলম,নাসিম আনোয়ার, বাসুদেব ব্যানার্জী, পাপিয়া ব্যানার্জী, মোমতাজ বেগম, নওশেরুল ইসলাম, আনোয়ারুল কবির, প্রকৌশলী নূরুজ্জামান, আবুল হাসেম, রাশেদুল হক, পি কে হালদারের মা লীলাবতী হালদার, স্ত্রী সুষ্মিতা সাহা, ভাই প্রীতুষ কুমার হালদার, চাচাতো ভাই অমিতাভ অধিকারী, অভিজিৎ অধিকারী, ব্যাংক এশিয়ার সাবেক পরিচালক ইরফান উদ্দিন আহমেদ, পি কে হালদারের বন্ধু উজ্জ্বল কুমার নন্দী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।