পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
টঙ্গির স্কুল ছাত্র ইনজামুল হক হত্যা মামলায় দুই আসামীর সাজা হ্রাস করেছেন হাইকোর্ট। ‘মৃত্যুদন্ড’র পরিবর্তে দেয়া হয়েছে যাবজ্জীবন। দন্ডহ্রাস হওয়া দুই আসামি হলেন, ইব্রাহিম হোসেন সুমন এবং মো.সাহেব আলী। এছাড়া নাহিদ ইসলাম নাহিদ নামের মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত আরেক আসামির সাজা কমিয়ে দেয়া হয়েছে ১০ বছর কারাদন্ড। তবে ৭ বছর সাজাপ্রাপ্ত পলাতক মো.হান্নানের কারাদন্ড বহাল রাখা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথ এবং বিচারপতি মাহবুব উল ইসলামের ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আসামিদের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ফজলুল হক খান ফরিদ। সরকারপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল ড. মো.বশিরউল্লাহ। মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ২৮ আগস্ট টঙ্গিতে স্কুলছাত্র ইনজামুল হক খুন হয়। এ মামলায় আউচপাড়ার ইউসুফ মিয়ার ছেলে ইব্রাহিম হোসেন সুমন (২৫), নজরুল ইসলামের ছেলে নাহিদ ইসলাম নাহিদ (২৮) ও হাজী মো. মোতালেব হোসেনের ছেলে মো.সাহেব আলীকে (৩০) মৃত্যু দন্ড দেয় বিচারিক আদালত। একই রায়ে মো.আব্দুল আজিজের ছেলে মো.হান্নানকে (২৮) ৭ বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৩ মাসের কারাদন্ড দেয়া হয়। গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-২ এর বিচারক খালেদা ইয়াসমিন ওই রায় দেন। সাজাপ্রাপ্তরা এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন। দন্ড কার্যকরের জন্য সরকারপক্ষও ডেথ রেফান্সের জন্য হাইকোর্টে আসে। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে উপরোক্ত আদেশ দেন হাইকোর্ট। মামলার বিবরণে উল্লেখ করা হয়, ২০০৭ সালের ১৭ অক্টোবর টঙ্গীর আউচপাড়া মোক্তারবাড়ি সড়ক এলাকার সফিউদ্দিন মোল্লার ছেলে উত্তরার সৃষ্টি সেন্ট্রাল স্কুলের ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্র ইনজামুল হক নিখোঁজ হয়। পরে দুর্বৃত্তরা ইনজামুলের পরিবারের কাছে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।