পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা, দূষণমুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে বৃক্ষরোপণের গুরুত্ব অপরিসীম। দেশ ও জাতির সার্বিক উন্নয়নে বৃক্ষরোপণকে সামাজিক আন্দোলনে পরিণত করতে হবে।
গতকাল মঙ্গলবার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত এক কোটি বৃক্ষের চারা রোপণের অংশ হিসেবে জাতীয় সংসদ ভবন চত্বরে একটি গাছের চারা রোপণ শেষে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বৃক্ষ প্রকৃতির একটি শ্রেষ্ঠ উপহার এবং পরিবেশ ও জীবজগতের পরম বন্ধু। সৃষ্টির শুরু থেকেই মানুষ ও অন্যান্য প্রাণী বৃক্ষের উপর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে নির্ভরশীল। এ সময় দেশের সকল মানুষকে বিভিন্ন জাতের বৃক্ষের চারা রোপণ করে একটি সবুজ-শ্যামল বাংলাদেশ গড়ার আহ্বান জানান স্থানীয় সরকার মন্ত্রী।
এদিকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী বলেছেন, প্রকৃতি ও পর্যটনের সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য। প্রাকৃতিক পরিবেশের উন্নতির সাথে পর্যটনের উন্নয়নও সম্পর্কিত। মুজিববর্ষে সারাদেশে এক কোটি গাছের চারা রোপণের ফলে সবুজ প্রকৃতিতে সমৃদ্ধ হবে দেশের পর্যটন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে প্রথম বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির সূচনা করেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। দেশের উপকূলীয় অঞ্চল ও কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে দৃষ্টিনন্দন ঝাউবন তৈরি করা হয়েছিল বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে। জাতির পিতা প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রেখে দেশের উন্নয়নের প্রতি নজর দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সেই অসমাপ্ত কাজ তার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী গত ১৬ জুলাই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে সারাদেশে ১ কোটি গাছের চারা রোপণের কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। এই কর্মসূচির মাধ্যমে সারাদেশে এক কোটি ফলজ, বনজ ও ঔষধি বৃক্ষ রোপন করা হবে।
##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।