এফ আর টাওয়ারের ঘটনা : জামিন পেলেন বিএনপি নেতা তাসভীর
রাজধানীর বনানীতে এফ আর টাওয়ারে অগ্নিকান্ডের ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার বিএনপি নেতা তাসভীরউল ইসলাম জামিন পেয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম মো.তোফাজ্জল হোসেন জামিনের আদেশ
জাফর হোসাইন জাফি, একজন জনপ্রিয় ভিডিও মার্কেটার ও দক্ষ প্রশিক্ষক। তাঁর হাত ধরে গত দেড় বছরে এক হাজারেরও অধিক অনলাইন উপার্জনকারী তৈরি হয়েছে, যাদের অধিকাংশ সফলতার সাথে এই সেক্টরে কাজ করছেন। ইন্টারন্যাশনাল মেন্টর হিসেবে টি¯িপ্রং থেকে প্লাটিনাম ব্যাজ পেয়েছেন এই অনলাইন প্রফেশনাল প্রশিক্ষক। বর্তমানে তিনি আমেরিকান টি শার্ট জায়ান্ট কোম্পানি টি¯িপ্রং’র বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছেন। ২০১৫ সালের মে মাসে তিনি আমেরিকায় “¯িপ্রংগার অব দ্যা উইক” হিসেবে আজীবন সম্মাননা পেয়েছেন। ভিডিও মার্কেটিংয়ের নানা বিষয় নিয়ে তাঁর সাথে
কথা বলেছেন নুরুল ইসলাম।
ক্যারিয়ার: ভিডিও মার্কেটিং সম্পর্কে বলুন
জাফর হোসাইন: বর্তমানে বিভিন্ন পণ্য, সেবা, অনুষ্ঠান, প্রতিষ্ঠান, ব্রান্ড, ব্যক্তি, বিনোদন, পড়াশুনাসহ নানা বিষয়কে লক্ষ্যস্থিত মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের তথ্য সহকারে আকর্ষণীয়ভাবে ভিডিও তৈরি করা হয়। এগুলো বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে (যেখানে ভিডিও প্রকাশ করা যায়) প্রকাশের দ্বারা ওই বিষয়ের মার্কেটিং তথা প্রচার করা হয়। দর্শক এগুলো দেখার ফলে প্রচারের পাশাপাশি (নির্দিষ্ট কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করলে) ওই ভিডিওগুলো থেকেও আয় করা যায়। ভিডিওর মাধ্যমে বিভিন্ন বিষয়ের প্রচার, প্রসার ও আয়ের এই পদ্ধতিকেই বলা হয় ভিডিও মার্কেটিং। এটি দেশে বিদেশে প্রচলিত প্রচার মাধ্যমগুলোর চেয়ে খুব বেশি কার্যকারি। ভিডিও মার্কেটিং এমন একটি মাধ্যম যেখানে প্রচুর পরিমাণে দর্শক পাওয়া যায়, যা অন্য কোন মাধ্যম দিয়ে করা অনেকটা দুষ্কর। বর্তমানে ইউটিউব, ডেইলিমোশন, ভিমিও, নেটফ্লি, হুলু, ভুবি, লাইভলেক, ইউএসট্রিম, ব্রেক, ভিনি, মিটাক্যাফে, ভিউসটারসহ আরো অনেক ভিডিও মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম রয়েছে, যেখানে আপনি চাইলেই ভিডিও মার্কেটিং করতে পারেন। এছাড়াও পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকের মাধ্যমে এর প্রসারতা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। ভিডিও মার্কেটিং করে আপনি আপনার নিজের ওয়েব সাইট থেকে শুরু করে নিজের প্রোডাক্ট, বিজনেসসহ নানা বিষয়কে প্রচার করতে পারবেন খুব সহজেই।
ক্যারিয়ার: আপনি কীভাবে এই পেশায় এসেছেন?
জাফর হোসাইন: ২০০৭ সালে আমি ওয়ার্ল্ড সাইবার গেইম টুর্নামেন্ট-এ অংশগ্রহণ করি। সেই টুর্নামেন্টের সেমি ফাইনালে পৌঁছে আমি চিন্তা করতে থাকি, কিভাবে আমার গেমিংয়ের স্কিল বাড়াতে পারি? ফলে নানা রকম গেমিং টিপস্ শেখার জন্য আগ্রহী হলাম। পরবর্তীতে ইউটিউব থেকে চীনসহ বিভিন্ন দেশের গেইমারদের ভিডিও টিপস্গুলো দেখা শুরু করি। সেখান থেকে অনেক কিছু শিখে ওই প্রতিযোগিতায় ভালো রেজাল্ট করি। টুর্নামেন্ট শেষ করার পর চিন্তা করলাম আমার ট্রিকগুলো দিয়ে আমি নিজেই ভিডিও তৈরি করে সেগুলো আপলোড করবো। সেখান থেকে শুরু হয় ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার নেশা। ধীরে ধীরে রপ্ত করে ফেলি ভিডিও মার্কেটিংয়ের নানা কৌশল ও প্রয়োজনীয় শিক্ষা। অতঃপর ২০০৯ সাল সেই নেশাটাই পেশায় পরিণত হয়। আমি ইউটিউব ক্রিয়েটর একাডেমি’র একজন মেম্বার ছিলাম।
ক্যারিয়ার: আপনার দৃষ্টিতে কাদের এই পেশায় আসা উচিত?
জাফর হোসাইন: এই পেশায় সেই সব সম্ভাবনাময় তরুণ তরুণীদের আসা উচিত, যারা বর্তমান বিশ্ব নিয়ে ভালো জ্ঞান রাখেন। শিক্ষাগত যোগ্যতার কথা বলতে গেলে আমি বলবো নুন্যতম উচ্চ মাধ্যমিক আছে অথবা যারা বর্তমানে ¯œাতক বা ¯œাতকোত্ত্বর করছেন, তারাও করতে পারেন। পড়ালেখার পাশাপাশি যাদের হাতে প্রতিদিন ২-৩ ঘন্টা সময় আছে, আমি তাদের এখানে কাজ করার জন্য উৎসাহিত করবো। অনেকের ব্যক্তিগত অনেক পছন্দ আছে, যেমন- ব্লগ পড়া, মুভি দেখা, গান শোনা, বিশ্বের নতুন আবিস্কার সম্পর্কে জানা ইত্যাদি। কেউ চাইলেই তার পছন্দের টপিক নিয়েও ভিডিও তৈরি করে মার্কেটিং করতে পারবেন।
ক্যারিয়ার: পেশা হিসেবে ভিডিও মার্কেটিং কতটুকু সম্ভাবনাময়?
জাফর হোসাইন: তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে ভিডিও মার্কেটিং অত্যন্ত সম্ভবনাময় একটি পেশা। দেশে বিদেশে এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার, স্ক্রিপ্টল্যান্সার, রেন্ট-এ-কোডার, ইল্যান্স, জুমলাল্যান্সার, পিপল পার আওয়ার, ফাইবারসহ প্রায় সকল মার্কেটপ্লেসগুলোতে ভিডিও মার্কেটিংয়ের কাজ পাওয়া যায়। আপনি চাইলে এডসেন্স থেকে আয় করতে পারেন অথবা কোন প্রোডাক্টের অ্যাফিলিয়েট হয়েও আয় করতে পারেন খুব সহজেই। নিজের ওয়েবসাইট অথবা নিজের প্রোডাক্টের মার্কেটিং আপনি চাইলেই ভিডিও মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে করতে পারেন। সব মিলিয়ে ভিডিও মার্কেটিংয়ে রয়েছে বহুমুখী কাজ ও আয়ের সুযোগ। সম্প্রতি বাংলাদেশের কিছু সফল ভিডিও মার্কেটারদের একটি ইন্টারভিউতে দেখা গেছে- অনেকেরই মাসিক আয় চার হাজার ডলার বা তার অধিক। এদের অনেকেই আছে যারা ¯œাতক পড়ছেন, অনেকেই ¯œাতক শেষ করে চাকুরি করছেন পাশাপাশি ভিডিও মার্কেটিং করছেন, আবার কেউ আছে নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি এই মার্কেটিং চালিয়ে যাচ্ছে। এখন বিদেশের পাশপাশি দেশের অনেক কোম্পানির আছে, যারা তাদের নিজেদের প্রচার ও প্রসারের জন্য এমন একটি মার্কেটিং সিস্টেমকে বেছে নিয়েছে।
ক্যারিয়ার: ভিডিও মার্কেটিং কি খ-কালীন পেশা হতে পারে?
জাফর হোসাইন: অবশ্যই, ভিডিও মার্কেটিং একটি খ-কালীন পেশা হতে পারে। যেহেতু ভিডিও মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে নানা ধরনের কাজ করার সুযোগ রয়েছে, সেহেতু অন্যান্য পেশার পাশাপাশি আপনি যেকোন ধরনের একটি কাজকে বেছে নিতে পারেন। তবে এ ক্ষেত্রে নিষ্ঠা ও আন্তরিকাতার সাথে কাজ করতে হবে। পাশাপাশি অবশ্যই ধৈর্য্য ধারন করতে হবে। কারণ সাধারণত এই সেক্টরে সফলতা আসে ধীরে ধীরে। আর আপনি যদি সঠিকভাবে সব কিছু করতে পারেন, তাহলে এখানে সফল হতে পারবেন। আর তখন আপনার আয়ও বেড়ে যাবে। এভাবে একটা সময়ের খন্ডকালীন পেশা হয়ে যেতে পারে আপনার উজ্জ¦ল সম্ভাবনাময় পেশা।
ক্যারিয়ার: বর্তমানে কোন ধরণের ভিডিওর চাহিদা সবচেয়ে বেশি?
জাফর হোসাইন: ভিডিও’র চাহিদা নির্ভর করে গুগল এডওয়ার্ড, গুগল ট্রেন্ড, ইউটিউব ট্রেন্ড’র ভিত্তিতে। বর্তমান সময়ে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনাগুলো বেশ কিছুদিন অনলাইনে সক্রিয় থাকে। সেই সব ঘটনার প্রেক্ষিতে সামাজিক যোগাযোগ সাইটসহ অনলাইনে বিভিন্ন জায়গায় মানুষ সেই সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করে এবং তার সক্রিয়তা থাকে প্রচুর। সেই বিষয়ের উপর ভিডিও করে অনলাইনে র্যাংক করানো অনেকটা সহজ। যেমন ধরুন, কিছুদিন আগের ফ্রান্সের নিশ শহরে আগুন্তক এর ট্রাক চাপায় ৮৪ জন নিহত হবার খবরটি সারা বিশ্বে খুবই প্রভাব ফেলেছে এবং এই টপিকে কাজ করে অনেকেই আয় করে নিয়েছে হাজার হাজার ডলার। তবে আমি বলবো সবাইকে এই ধরনের ট্রেন্ড নিয়ে কাজ না করে ক্লাসিক কোন টপিক নিয়ে কাজ করতে। কারণ এই সব ক্ষণস্থায়ী ট্রেন্ড। প্রত্যেক মার্কেটারকে দীর্ঘস্থায়ী আয়ের কথা চিন্তা করতে হবে। আর তা করার জন্য আমি বলবো ক্লাসিক ট্রেন্ড নিয়ে কাজ করার জন্য। যেমন ধরুন, মাইকেল জেকসন, আলবার্ট আইনেস্টাইনসহ বিশ্ব বরেণ্য মনীষী, ম্যাজিক ট্রিকস্, বিনোদন, লেখাপড়া, ধর্মীয় নানা বিষয় নিয়ে কাজ করতে পারেন। এসব ক্লাসিক টপিক নিয়ে কাজ করলে, এটা আপনাকে অনেক সময় ধরে আয়ের ব্যবস্থা করে দিতে পারবে। এছাড়াও কোন সময়ে কোন ভিডিওর চাহিদা সব চেয়ে বেশি থাকে অথবা কোন ভিডিওর চাহিদা সব সময়ই থাকে কিংবা আপনার লক্ষ্যস্থিত দর্শক কোন ধরনের ভিডিও পছন্দ করে, সে সম্পর্কে ধারনা নিতে আপনি যেসব সাইটের সহযোগিতা পেতে পারেন সেগুলো হলো- গুগল সার্চ, গুগল ট্রেন্ড, সোস্যাল মিডিয়া গ্রুপ, ফোরাম, বিভিন্ন ওয়েবসাইট, ব্লগ, এনসার সাইট, আর্টিকেল সাইট, ভিডিও সাইট, টিভি, নিউজ পেপার ইত্যাদি। কাজ শুরু করার পরে একটা বিষয় অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যে, অন্য চ্যানেল থেকে তাদের কোনো জনপ্রিয় ভিডিও অনুমতি ছাড়া নিজের চ্যানেলে আপলোড করা উচিত হবে না। এতে আপনার চ্যানেল ও আয়কৃত অর্থ দু’টোই বায়েজাপ্ত হতে পারে।
ক্যারিয়ার: ভিডিও তৈরির ক্ষেত্রে কী কী কৌশল অবলম্বন করা উচিত?
জাফর হোসাইন: সাধারণত ক্যামেরার সাহায্যে ভিডিও তৈরি করা হয়। এছাড়া ক্যামেটেশিয়া, সনি ভেগাস, সাইবার লিংক পাওয়ার ডিরেক্টর, এনিমোটো, উইভিডিও, মুভি মেকার, পাওয়ার পয়েন্টসহ এনিমেশনের বিভিন্ন সফটওয়ার ব্যবহারের মাধ্যমেও ভিডিও তৈরি করা যায়। তবে শুধু এগুলো দিয়ে তৈরি ভিডিও পুরোপুরি প্রফেশনাল মানের হবে না। সেক্ষেত্র ভিডিও ক্যামেরার মাধ্যমে ভিডিও করে পরে এডিট করে তৈরি করাটাই শ্রেয়। ভিডিও তৈরি করার সময় কয়েকটি বিষয়ের উপর খুবই বেশি পরিমাণ নজর দেওয়া প্রয়োজন। এর মধ্যে অন্যতম বিষয়গুলো হলো, ভিডিওটির কোয়ালিটি, অবশ্যই ভালো মানের এইচডি ভিডিও হতে হবে। যে বিষয়ে ভিডিও হচ্ছে তা যেন ভিডিওর কলাকৌশলে ফুটে উঠে। একজন ভিডিও ভিউয়ার অবশ্যই সেই বিষয়ের উপর পর্যাপ্ত চাহিদা নিয়েই আপনার ভিডিও দেখার আগ্রহ প্রকাশ করে এবং আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে যেন ভিডিওতে বিষয়টির সব কিছুই দেওয়া থাকে। প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ইনফরমেশন দেওয়ার কোন দরকার নেই। ভিডিওতে যেন সাউন্ড সিস্টেমের কোন ধরনের ত্রুটি না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। ভিডিও বিষয় এবং সম্ভব্য দর্শকের কথা চিন্তা করে ভিডিওতে সাউন্ড ইফেক্ট দিতে হবে। যেমন আপনার ভিডিওটি যদি তরুণদের জন্য হয়ে থাকে তাহলে তাতে তরুণ সমাজ পছন্দ করে এমন সাউন্ড দিতে হবে আর আপনার ভিডিওটি যদি বৃদ্ধ বয়সি লোকদের জন্য হয়ে থাকে তাহলে তাদের পছন্দানুয়ী সাউন্ড দিতে হবে। এতে করে আপনার ভিডিওর দর্শক বাড়বে এবং আপনার চ্যানেল এর সাবস্কাইবারও বাড়বে, যাদের আপনি নিয়মিত দর্শক হিসেবে গণ্য করতে পারেন।
ক্যারিয়ার: ভিডিও মার্কেটিং থেকে মাসে কত টাকা আয় করা সম্ভব?
জাফর হোসাইন: অনলাইনের আয়ের কথা এখন পর্যন্ত কেউ ধরে বেধে বলতে পারে বলে আমি মনে করি না। এমন অনেকেই আছেন, যারা মানুষকে প্রলোভনে ফেলে দেয়। বলে, প্রতি মাসে একটি বড় মাপের নির্ধারিত আয়ের কথা। এই ধারনাটি সম্পূর্ণ ভূল। গত মাসেই আমার এক ছাত্র আয় করেছে প্রায় চার হাজার পাঁচশ’ ডলারের মত। আবার রংপুর থেকে আমার এক ছাত্র আছে যে ভিডিও মার্কেটিং এ অ্যাফিলিয়েশন করে প্রতিদিন ইনকাম করছে আটশ’ থেকে এক হাজার ডলার। আবার এমন অনেকেই আছে যারা প্রতিদিন এক ডলার করেও ইনকাম করছে। আসলে অনলাইনে আয় করার বিষয়টা সম্পূর্ণ নির্ভর করে নিজের কাজের উপর। আপনি যত বেশি সময় দিয়ে কাজ করবেন, যত বেশি আপনি কাজকে প্রাধান্য দিবেন, সে ততই বেশি আয় করতে পারবে বলে আমার বিশ্বাস। তার কাজ করার জন্য পর্যাপ্ত রিসার্স, রিসোর্স, দর্শকের চাহিদা ইত্যাদি যদি ঠিক মত করতে পারে তাহলে সে ভালো করবেই।
ক্যারিয়ার: নতুন যারা ভিডিও মার্কেটিংয়ে আসতে চায়, তারা কীভাবে শুরু করবে?
জাফর হোসাইন: প্রথমেই নবীনদেরকে ভিডিও মার্কেটিং সম্পর্কে ভালো ধারনা নিতে হবে। এক্ষেত্রে গুগল সার্চ, বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম, এক্সপার্টদের ভিডিও টিউটোরিয়াল এবং এ বিষয়ক বিভিন্ন ব্লগের সহযোগিতা নিতে পারেন। সম্প্রতি অনলাইনে ভিডিও মার্কেটিং নিয়ে নানান রকম চটকদার বিজ্ঞাপন দিয়ে লোভনীয়ভাবে নতুনদের পথভ্রষ্ট করার চেষ্টা করছে কিছু অসাধু চক্র, এদের থেকে অবশ্যই সাবধান হতে হবে। শেখার ক্ষেত্রে অবশ্যই যারা এজগতে সফলতার সাথে কাজ করছেন, তাদের স্বরণাপন্ন হওয়া উচিত। শেখার পর নিষ্ঠা ও ধৈর্য্যরে সাথে কাজটি করতে পারলে সফলতা আপনার কাছে ধরা দিবে, ইনশা আল্লাহ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।