পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর বাড্ডা এলাকার হিরণ সরদার (৩০) হত্যাকান্ডের সাথে জড়িতদের শনাক্ত করা হয়েছে। এছাড়াও নিহত হিরণের বিরুদ্ধেও চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেছে। হিরণও নানা অপরাধ কর্মকান্ডের সাথে জড়িত থাকায় তার বিরুদ্ধে চুরি-ডাকাতি ও অস্ত্র আইনে মোট আটটি মামলা রয়েছে। তবে কোনো এক অপরাধের কারণেই পূর্বশত্রুতার জের ধরে তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
নিহত হিরন শরীয়তপুর জেলার বেদরগঞ্জ উপজেলার মৃত আলাউদ্দিন সরদারের ছেলে। পাঁচ বোন চার ভাইয়ের মধ্যে তিনি ছিলেন চতুর্থ। দুই সন্তান ও স্ত্রীকে নিয়ে তিনি আফতাবনগর এলাকায় থাকতেন। এছাড়া, তার মা, বোন ও পরিবারের অন্য সদস্যরা থাকতেন মেরুল বাড্ডা এলাকায়। গত বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মেরুল বাড্ডা এলাকায় ছুরিকাঘাতে খুন হন হিরন সরদার। এ ঘটনায় বাড্ডা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন নিহতের ভাই স্বপন। এখনো জড়িত কাউকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। তবে এ ঘটনার তদন্তে বেরিয়ে এসেছে হত্যাকান্ডে সাম্ভাব্য কারণ। পুলিশের ধারণা, পূর্বশত্রুতা জেরে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে হিরণ সরদার খুনের শিকার হয়েছেন। কোনো একটি বিষয় নিয়ে নিজেদের গ্রুপের মধ্যেই বিরোধের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে।
মামলার তদন্ত সংশ্লিষ্ট একজন জানান, হিরণ হত্যা মামলার আসামিরা হলেন- রাশেদ, সোহাগ, মোজাম্মেল, মামুন, বাবু ওরফে চোরা বাবু, শুভ ও তন্ময়। মামলার আসামিরা প্রত্যেকেই বাড্ডা এলাকার একাধিক অপরাধকর্মের সাথে জড়িত। হিরণও এই অপরাধ চক্রের সাথে জড়িত ছিলেন। কোনো অপরাধের কারণে পূর্বশত্রুতার জেরে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে ছুরিকাঘাতে হিরণকে হত্যা করা হয়।
বাড্ডা থানার ওসি পারভেজ ইসলাম বলেন, নিহত হিরণের বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদক, ছিনতাই ও ডাকাতির মামলা রয়েছে। নিজেদের গ্রুপের মধ্যে বিরোধের জেরে তাকে হত্যা করা হয়েছে ধারণা করা হচ্ছে। হত্যায় জড়িতদের শনাক্ত করা হয়েছে। তবে কাউকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। তাদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।