পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিসিএস উত্তীর্ণ নিয়োগ বঞ্চিত ২৭ প্রার্থীকে কেন নিয়োগ তালিকা থেকে বাদ দেয়া হয়েছে তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এক রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে শুনানি শেষে গতকাল বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম এবং বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর ভার্চুয়াল ডিভিশন বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব, অর্থ মন্ত্রণালয়ের সচিব ও বাংলাদেশ কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট বিবাদীদের পরবর্তী চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সুপারিশকৃত স্ব স্ব ক্যাডারে তাদের কেন নিয়োগ দেয়ার নির্দেশ দেয়া হবে না রুলে সেটিও জানতে চাওয়া হয়েছে।
নিয়োগ বঞ্চিত ২৭ বিসিএস ক্যাডারের পক্ষে নাইমুর রহমান, ইমরান হাসান, মেহরাব হোসেন, বিনজির ইকবাল, মো. রবাইয়ত ফেরদৌস, মো. হাসানুর রহমান, ফারহানা হোসাইন, কামাল হোসেন, এ এইচ এম ইমাম হোসাইন, রাকিব আহমেদ সৈয়দ, মো. আব্দুর রশিদ রিট করেন। তাদের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া। সরকারের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল দেবাশীষ ভট্টাচার্য। রিটে বলা হয়, ৩৭তম বিসিএসে পিএসসি মোট ১ হাজার ৩১৪ প্রার্থীকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ করে।
কিন্তু জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ২০১৯ সালের ২০ মার্চ, ১৭ এপিল, ৫ মে, ৩০ মে, ১৬ জুলাই, ২৯ জুলাই এবং ২০২০ সালের ১৮ মার্চ একাধিক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ১ হাজার ২৪৯ প্রার্থীকে বিভিন্ন পদে নিয়োগ দেয়া হয়। কিন্তু ২৭ জনকে এখনও নিয়োগ দেয়া হয়নি। যদিও তারা নিয়োগ প্রাপ্তদের মতো সব নিয়মবিধি মেনে পিএসসির সব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। তাদের নিয়োগ না দেয়া সংবিধানের স্পষ্ট লঙ্ঘন। শুনানি শেষে আদালত উপরোক্ত রুল জারি করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।