পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
হেফাজতে ইসলাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সভাপতি, জামিয়া সিরাজীয়া দারুল উলূম ভাদুঘরের মহাপরিচালক ও শাইখুল হাদীস আল্লামা মুনিরুজ্জামান সিরাজী (রহ.) প্রচারবিমুখ একজন দ্বীন দরদী আলেম ছিলেন। তিনি বাতিলের বিরুদ্ধে সব সময় সোচ্চার ছিলেন। বিএনপি, আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি যে দলই ক্ষমতায় থাকুক ইসলাম বিরোধী কার্যকলাপ করলে ছাড় দিতেন না তিল পরিমাণ। বজ্রকণ্ঠে হুংকার দিয়ে ময়দানে ঝাঁপিয়ে পড়তেন। আজ শুক্রবার বিকেলে ইসলামী ঐক্যজোট ঢাকা মহানগরের উদ্যোগে চকবাজারস্থ বড়কাটারা মাদরাসা মিলনায়তনে মরহুম আল্লামা মুনিরুজ্জামান (রহ)-এর জীবন ও কর্ম শীর্ষক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে জোটের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মাওলানা আবুল হাসানাত আমিনী প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
মহানগর সভাপতি মাওলানা আবুল কাশেমের সভাপতিত্বে এতে আরো বক্তব্য রাখেন ইসলামী ঐক্যজোটের যুগ্ম মহাসচিব মুফতী আব্দুল কাইয়্যুম, মাওলানা আলতাফ হোসাইন, মুফতী সাইফুল ইসলাম মাদানী, মুফতী মীর হেদায়েতুল্লাহ গাজী, মাওলানা মনজুর মুজিব, মুফতী আনিসুর রহমান, মুফতী তাসলীম আহমদ, মুফতী মুনসুরুল হক, মাওলানা আনছারুল হক ইমরান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ইসলামী ঐক্যজোট নেতা বিশিষ্ট বক্তা মাওলানা আমজাদ হোসাইন আশরাফী ও মাওলানা মাসুদুর রহমান খান। আল্লামা মুনিরুজ্জামান (রহ.)এর রূহের মাগফিরাত কামনা মোনাজাত পরিচালনা করেন বড়কাটারা মাদরাসার মুহতামীম মুফতী সাইফুল ইসলাম মাদানী।
আবুল হাসনাত আমিনী বলেন, আল্লামা মুনিরুজ্জামান সিরাজী (রহ.) মুফতী আমিনী (রহ.)এর প্রতিচ্ছবি ছিলেন। এই মনিষীর ইন্তেকালে শুধু ব্রাহ্মণবাড়িয়া নয়, পুরো দেশ আজ অভিভাবক শূন্যতায় ভুগছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।