Inqilab Logo

রোববার ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ০২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৪ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

প্রদীপ-লিয়াকতকে বাঁচাতে চায় কারা?

মহেশখালী আদালতে ২৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ১৪ আগস্ট, ২০২০, ১২:০৪ এএম

মেজর (অব.) সিনহা হত্যাকান্ড নিয়ে সারাদেশে যখন তোলপাড়; হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে সব মহল সোচ্চার। তখন প্রতীপ ও লিয়াকতকে বাঁচানোর চেষ্টা চলছে। তখন টেকনাফ থানা পুলিশের ভূমিকা নিয়ে নানা মনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। পুলিশের করা মামলার তিন সাক্ষীকে র‌্যাব আটকের পর তাদের বাড়িতে গিয়ে অপহরণ মামলা করতে বাধ্য করে টেকনাফ থানা। এতে পুলিশ কি অভিযুক্ত ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতকে রক্ষার জন্য মামলা তদন্তকারী সংস্থার মুখোমুখি হতে চায়? নাকি বরখাস্তকৃত ওসি প্রদীপ ও আইসি লিয়াকতের অপকর্ম আড়াল করে বাঁচাতেই সক্রিয়? এমন প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে স্থানীয়দের মাঝে। যদিও অপহরণ মামলা করতে বাধ্য করার ঘটনা অস্বীকার করে টেকনাফ থানার কর্মকর্তারা জানান এমন কোন ঘটনা ঘটেনি।

মেজর সিনহা হত্যা মামলায় ৪ পুলিশসহ ৭ আসামির ৭ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তামান্না ফারাহ এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন। গত মঙ্গলবার তাদের ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেছিল র‌্যাব। এর আগে পুলিশের করা মামলার তিন সাক্ষীকে ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে গ্রেফতার করে তদন্তকারী সংস্থা র‌্যাব। পরে তাদের কক্সবাজার জেলা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। এই তিনজন ঘটনার সাথে জড়িত থাকার প্রমাণ পেয়েছে বলেও জানিয়েছে র‌্যাব। মঙ্গলবার আদালতে তাদের ১০ দিন করে রিমান্ড চাইলেও শুনানি শেষে আদালত তাদের ৭ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

গ্রেফতারের আগে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের কাছে তাদের দুই সাক্ষী বলেছেন, মেজর সিনহা হত্যার বিষয়ে তারা কেউ নিজের চোখে কিছু দেখেননি। ৩১ জুলাই ঘটনার পর স্থানীয় পুলিশ ফাঁড়িতে তাদের টেকনাফ থানায় নিয়ে সাদা কাগজে স্বাক্ষর নেয়া হয়।

টেকনাফ থানায় পুলিশের করা মামলার প্রধান তিন সাক্ষীর একজন নুরুল আমিন। মেজর অব. সিনহা হত্যার ঘটনায় ঘটনার পর তিনি বলেছিলেন, নিজের চোখে কিছুই দেখেননি, শোনেনওনি। একই কথা বলেছেন সেই মামলার আরেক সাক্ষী মোহাম্মদ আয়াছও। গত সোমবার বিকেলে সেই সাক্ষীদের বাড়িতে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে হেফাজতে নিয়ে আসে তদন্তকারী সংস্থা র‌্যাব। পরদিন মঙ্গলবার সিনহা হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়।

র‌্যাব আসামিদের নিয়ে যাওয়ার পর মধ্যরাতে ঘটে টেকনাফ থানা পুলিশ মারিশ বনিয়ায় স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ মেম্বারকে সঙ্গে নিয়ে নুরুল আমিন, নিজাম উদ্দীন ও মোহাম্মদ আয়াছের বাড়িতে যায়। তদন্ত যখন র‌্যাবের হাতে, তখন আসামিদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে পুলিশের উপস্থিতির কারণ কী? এমন প্রশ্ন এখন সর্বত্র।

টেকনাফ থানায় নিয়োগ পাওয়া নতুন ওসি আবুল ফয়সল কি যোগ দিয়েছেন প্রদীপ-লিয়াকত সিন্ডিকেটের সাথে? নিজাম উদ্দীন নাজুর স্ত্রী শাহেদা বেগমকে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, রাত আড়াইটার দিকে লাথি মেরে দরজা ভেঙে পুলিশ বলে, আপনার স্বামীকে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে এটা বলতে হবে।

মোহাম্মদ আয়াছের ভাই মো. মোবারক জানান, রাত তিনটার দিকে পুলিশ আসে বাসায়। এসে একটা দস্তখত নিয়ে গেছে। শুধু তাই নয়, ভোর রাতে নুরুল আমিনের মা খালেদা বেগমকে টেকনাফ থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। খালেদা জানান, সেখানে দুটি কাগজে টিপ সই নিয়ে আবার বাড়িতে পৌঁছে দেয় পুলিশ। হাতের টিপসইয়ের ছাপ দেখিয়ে নুরুল আমিনের মা খালেদা বেগম বলেন, পুলিশ বলছে তোর ছেলের মরা মুখ না দেখতে চাইলে এখানে টিপসই দে। খালেদা বেগমের টিপসই দেয়া সেই মামলার কাগজ পৌঁছেছে বিভিন্ন সংবাদকর্মীদের হাতে।

র‌্যাব সদস্যদের অজ্ঞাতনামা সাদা পোশাকের লোক হিসেবে উল্লেখ করে, মধ্যরাতেই অপহরণ মামলা নেয় অতি উৎসাহী টেকনাফ থানা পুলিশ। মামলার এজাহারে স্বাক্ষরও করেন টেকনাফে নতুন যোগ দেয়া আসা ওসি আবুল ফয়সল। অথচ র‌্যাব ওই তিনজনকে গ্রেফতার করার পরে যথানিয়মে আদালতে হাজির করেন এবং তাদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের আবেদন করেন। র‌্যাবের আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালত গতকাল বুধবার ওই তিনজনের সাত দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন। তবে বিষয়টি সঠিক নয় দাবি করে টেকনাফ থানা কর্তৃপক্ষ জানায়, থানায় এ ধরণের কোনো ঘটনা ঘটেনি।

এদিকে মহেশখালীর বহুল আলোচিত আবদুস সাত্তার কথিত বন্দুকযুদ্ধে নিহতের ঘটনায় থানার তৎকালীন ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ ২৯ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হয়েছে। গতকাল মহেশখালীর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগ দায়ের করেন আবদুস সাত্তারের স্ত্রী হামিদা আক্তার। হত্যা মামলার বাদি হামিদা আক্তার জানান, গত ২০১৭ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ফেরদৌস বাহিনীর সহায়তায় হোয়ানকের লম্বাশিয়া এলাকায় তার স্বামী আবদুস সাত্তারকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় থানায় মামলা নেয়নি। অবশেষে উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হন তারা। রিট পিটিশন নং-৭৭৯৩/১৭ মূলে ‘ট্রিট ফর এফায়ার’ হিসেবে গণ্য করতে আদেশ দেন বিচারক। সেই আদেশের আলোকে তিনি একই বছরের ১৭ জুলাই কক্সবাজারের পুলিশ সুপারকে লিখিত দরখাস্ত দেন। এ ঘটনায় সেই সময় থানায় মামলা নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন ওসি প্রদীপ কুমার দাশ। ##



 

Show all comments
  • Mohammad Sirajullah, M.D. ১৩ আগস্ট, ২০২০, ১২:৫৬ এএম says : 1
    Wait few years. This OC Das will be DIG soon as most efficient oifficer and may be IG at one time one time. People should know that the Police Codes we follow, were made in 1885 by British to heroes Indians to run their torture on the natives. It was not made to serve people in a free country. People may not know that in England Police do have a gun in their hand. They carry only a small stick in their hand,. because police police is their to serve people and not to torture.
    Total Reply(2) Reply
    • Engr Amirul Islam ১৩ আগস্ট, ২০২০, ৫:৫১ এএম says : 0
      Bangladesh police are ...... like you
    • Engr Amirul Islam ১৩ আগস্ট, ২০২০, ৯:১৫ এএম says : 0
      You are absolutely wrong and may be you are a member of Police.
  • Md Nazmul Hasan ১৩ আগস্ট, ২০২০, ১:২৫ এএম says : 0
    সিম্পল বিষয় যারা জড়িত আছে যাতে তাদের বুনোদাত বেরিয়ে না যায় তারাই বাচাঁতে চাচ্ছে লেকো, পুরোদিপ কে।
    Total Reply(0) Reply
  • Sadak Daubai ১৩ আগস্ট, ২০২০, ১:২৫ এএম says : 0
    মাগার যতই ক্ষমতাধর হোন বিচার জাতি দেখতে ছাই।
    Total Reply(0) Reply
  • Esrafil Mia ১৩ আগস্ট, ২০২০, ১:২৫ এএম says : 0
    যারা বাচাতে চায় তারাই একদিন এভাবে মরবে
    Total Reply(0) Reply
  • Abdul Goni Sajon Talukdar ১৩ আগস্ট, ২০২০, ১:২৫ এএম says : 0
    ক্রসফায়ার দিয়ে অনেক মায়ের বুক খালি করছে এই ওসি প্রদীপ,তাকেও ক্রসফায়ারে দেয়া হোক,,,,
    Total Reply(0) Reply
  • Bhuiyan MD Amdadullaha ১৩ আগস্ট, ২০২০, ১:২৫ এএম says : 0
    বদিকে যারা বাচিয়েছে তাঁরাই বাঁচাবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Mosharof Hossain ১৩ আগস্ট, ২০২০, ১:২৬ এএম says : 0
    ওরা নাকি বি,এন,পির লোক,তাহলে কে বাচাঁতে চাইবে?অবশ্য-ই তারেক জিয়া। হা,হা,হা,হা,হা।
    Total Reply(0) Reply
  • Maksud Alam ১৩ আগস্ট, ২০২০, ১:২৬ এএম says : 0
    যত ভুক্তভোগী আছে সবাইকে বলেন লিয়াকৎ আর প্রদীপের নামে মামলা করার জন্য এখন. কাদের কাছ থেকে কত টাকা চাঁদা নিয়েছে সব কোর্টের মাধ্যমে ফেরত ফেরত নেয়া হবে. মামলা কটে করতে হবে
    Total Reply(0) Reply
  • MD Lutfor ১৩ আগস্ট, ২০২০, ১:২৭ এএম says : 0
    আমরাও সেটা জানতে চাই, পুটি মাছ নয় আমরা রুই কাতলা দেখতে চাই, প্রদীপ লিয়াকতের গডফাদার কারা আমরা জানতে চাই, পুলিশের এত দুঃসাহসের উৎস কোথায় আমরা জানতে চাই।।
    Total Reply(0) Reply
  • মি. ইন্ট্রোভার্ট ১৩ আগস্ট, ২০২০, ১:২৭ এএম says : 0
    আমরাও সেটা জানতে চাই, পুটি মাছ নয় আমরা রুই কাতলা দেখতে চাই, প্রদীপ লিয়াকতের গডফাদার কারা আমরা জানতে চাই, পুলিশের এত দুঃসাহসের উৎস কোথায় আমরা জানতে চাই।।
    Total Reply(0) Reply
  • Nazrul Islam Bhuiyan ১৩ আগস্ট, ২০২০, ৭:২৩ এএম says : 0
    চাঁদাবাজ পুলিশের চাঁদার টাকা ভাগ পায় সব বড়ো বড়ো রাজনীতিবিদরা I পুলিশ কে একা দোষ দিয়া লাভ নাই !
    Total Reply(0) Reply
  • Nannu chowhan ১৩ আগস্ট, ২০২০, ৭:৩৭ এএম says : 0
    Eaishob borbor polisher karjjo kolap dekhe mone hochse eara invaded army othoba shutro rashter dokhol kora deshe jevabe omanushik nirjaton loot pat kora hoy ta takeo sere gese,mone hoy jeno amra eak oshovbbo juge bash korsi,nai kono shushto bichar bebosta nai kono shovbo polish,amader shokar ki tahole shadharon jonogoner moto pulish bahinir kaseo jimmi?
    Total Reply(0) Reply
  • saif ১৩ আগস্ট, ২০২০, ৯:৫৫ এএম says : 0
    এই নাটকের এখন কেবল শেষ দৃশ্যায়নই বাকি, এদের যে কিছুই হবেনা সেটা বোঝা হয়েগেছে যেদিন ঐ তিনজন গ্রাম বাসিকে RAB গ্রেপ্তা করলো আর পুলিশ অপহরণ মামালা করিয়ে নিল। সুতরাং, কিচ্ছা খতম। অত্যান্ত দুঃখের সাথে বলছে হে দেশবাসি আরো ভয়ঙ্কর কিছুর অপেক্ষায় থাক। কেননা শুয়ে পড়া জাতিকে কেউই জাগাতে পারেনা। আল্লাহ্‌র বিচার সঠিক সময়ে হবেই হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Shah Alam Khan ১৩ আগস্ট, ২০২০, ১১:৩২ পিএম says : 0
    বিষয়টাকে পুলিশ গুলিয়ে এমন একযায়গায় নেয়ার প্রচাষ্টায় রয়েছে যাতে প্রদীপ গং এরা বেকুশুর খালাস পেয়ে আবার পূর্ণ দাপটের সাথে দাপিয়ে বেড়াতে পারে। বর্তমান যিনি ওসি হয়েছেন ওনাকে পাঠিয়েছেন বর্তমান এসপি সাহেব যিনি প্রদীপের একজন দোষর হিসাবে পরিচিত হয়ে উঠেছেন। সেই এসপি সাহেব যাকে পাঠাবেন তিনি অবশ্যই প্রদীপের সহযোগী হবেন এটাই স্বাভাবিক। সেজন্যেই বর্তমান ওসি জানেন যে, র্যা বের সদস্য সাদা পোষাকে তিনজন সাক্ষীকে তুলে নিয়েগেছে এবং তাদেরকে নিয়ম মাফিক আদালতে নিয়ে রিমান্ড চেয়েছে এবং হাকিম রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। এদিকে যেদিন র্যা ব সাক্ষিদেরকে নিয়েগেছে সেই দিনই রাতের অন্ধকারে ওসি আবুল ফয়সল বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাশের পক্ষে নিজে নিজে অতি উৎসাহী হয়ে সাক্ষিদের বাসায় পুলিশ পাঠিয়ে তাদের পরিবারের কাছ থেকে জোর পূর্বক ভাবে অপহরণ মামলার করার জন্যে সাদা কাগজে স্বাক্ষর করিয়ে নেয়। এসব কাহিনি আবার পরিবারের লোকজন মহল্লার লোকদেরকে অবহিত করিয়েছেন। বিষয়টা পুলিশ কেমন ঘোলাটে করতে চাচ্ছে এটা পরিষ্কার বুঝা যাচ্ছে। এই অবস্থাতে জনগণের একটাই দাবী সেটা হচ্ছে জাতীর জনক বঙ্গবন্ধুর আমলে যেভাবে পুলিশকে নিয়ন্ত্রণ করা হতো সেইভাবেই এখন পুলিশদেরকে নিয়ন্ত্রণ করা হউক।
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Shah Alam Khan ১৩ আগস্ট, ২০২০, ১১:৩২ পিএম says : 0
    বিষয়টাকে পুলিশ গুলিয়ে এমন একযায়গায় নেয়ার প্রচাষ্টায় রয়েছে যাতে প্রদীপ গং এরা বেকুশুর খালাস পেয়ে আবার পূর্ণ দাপটের সাথে দাপিয়ে বেড়াতে পারে। বর্তমান যিনি ওসি হয়েছেন ওনাকে পাঠিয়েছেন বর্তমান এসপি সাহেব যিনি প্রদীপের একজন দোষর হিসাবে পরিচিত হয়ে উঠেছেন। সেই এসপি সাহেব যাকে পাঠাবেন তিনি অবশ্যই প্রদীপের সহযোগী হবেন এটাই স্বাভাবিক। সেজন্যেই বর্তমান ওসি জানেন যে, র্যা বের সদস্য সাদা পোষাকে তিনজন সাক্ষীকে তুলে নিয়েগেছে এবং তাদেরকে নিয়ম মাফিক আদালতে নিয়ে রিমান্ড চেয়েছে এবং হাকিম রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। এদিকে যেদিন র্যা ব সাক্ষিদেরকে নিয়েগেছে সেই দিনই রাতের অন্ধকারে ওসি আবুল ফয়সল বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাশের পক্ষে নিজে নিজে অতি উৎসাহী হয়ে সাক্ষিদের বাসায় পুলিশ পাঠিয়ে তাদের পরিবারের কাছ থেকে জোর পূর্বক ভাবে অপহরণ মামলার করার জন্যে সাদা কাগজে স্বাক্ষর করিয়ে নেয়। এসব কাহিনি আবার পরিবারের লোকজন মহল্লার লোকদেরকে অবহিত করিয়েছেন। বিষয়টা পুলিশ কেমন ঘোলাটে করতে চাচ্ছে এটা পরিষ্কার বুঝা যাচ্ছে। এই অবস্থাতে জনগণের একটাই দাবী সেটা হচ্ছে জাতীর জনক বঙ্গবন্ধুর আমলে যেভাবে পুলিশকে নিয়ন্ত্রণ করা হতো সেইভাবেই এখন পুলিশদেরকে নিয়ন্ত্রণ করা হউক।
    Total Reply(0) Reply
  • Fria nori ১৮ আগস্ট, ২০২০, ২:০৩ পিএম says : 0
    এরা 'র'এবং মোসাদের এজেন্ট।এদের কিছুই হবে না !?!
    Total Reply(0) Reply
  • MOHAMMAD MAHMUDUL HASAN ১৯ আগস্ট, ২০২০, ১২:০৯ এএম says : 0
    ওদেরকে ভালো করে রিমান্ডে ধৌত করতে পারলে বহু তথ্য সহ রাঘব বোয়াল ধরা পরবে। জনাব সিনহাকে খুনী ওসি প্রদীপের টাকা পাচার সহ নানান অপকর্মে জজ'রিত তার পুরো পরিবার। আজ দেশের নানান জায়গায় পুলিশের সকল অফিসার গনের সম্পদ খোঁজ করলে বহু অনিয়ম ধরা পরবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Tahosin ২৭ আগস্ট, ২০২০, ৬:২৩ পিএম says : 0
    মেজর সিনহা হত্যার ফাঁসি চাই ☝️
    Total Reply(0) Reply
  • Tahosin ২৭ আগস্ট, ২০২০, ৬:২৩ পিএম says : 0
    মেজর সিনহা হত্যার ফাঁসি চাই ☝️
    Total Reply(0) Reply
  • Tahosin ২৭ আগস্ট, ২০২০, ৬:২৩ পিএম says : 0
    মেজর সিনহা হত্যার ফাঁসি চাই ☝️
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: সিনহা হত্যা

১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২২
৩০ জানুয়ারি, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ