Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

দুর্ভোগ কমছে না বন্যা দুর্গতদের

বিভিন্নস্থানে নদী ভাঙ্গন

প্রকাশের সময় : ৫ আগস্ট, ২০১৬, ১২:০০ এএম

ইনকিলাব ডেস্ক : দেশের উত্তর জনপদে বন্যার পানি কমতে শুরু করলেও মধ্যও দক্ষিনাঞ্চলে পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। বিভিন্নস্থানে বন্যা ও জোয়ারের পানির তোড়ে বেরিবাঁধ ও রাস্তা ভেঙ্গে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে।
কুড়িগ্রামসহ দেশের উত্তরাঞ্চলে বন্যার পানি কমতে থাকলেও দুর্গত মানুষেরা এখনও বড়িঘরে ফিরতে পারছে না। বিভিন্নস্থান এখনও পানিতে তলিয়ে আছে। বন্যা কবলিত এলাকার ফসলের মাঠ দীর্ঘদিন পানিতে তলিয়ে থাকায় ফসল ও আমনধানের বীজতলার ব্যপক ক্ষতি হয়েছে।্
এছাড়া এসব এলাকায় খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানি এবং গো-খাদ্যের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। বন্যা দুর্গদের মাঝে তেমন কোন ত্রাণ সামগ্রী এখন পর্যন্ত পৌঁছায়নি।
কুড়িগ্রামে বীজতলা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে
শফিকুল ইসলাম বেবু,কুড়িগ্রাম থেকে
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার এ সব ধান ক্ষেত টানা ১৫ দিন থেকে বন্যার পানিতে তলিয়ে থাকায়  সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে গেছে। ঐ সব ক্ষেতের পচনের দুর্গন্ধে থাকতে পারছে না আশে পাশের বন্যা কবলিত মানুষ। দীর্ঘস্থায়ী এই বন্যায় চরম ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে চর-দ্বীপচরের কমপক্ষে এক লক্ষ ছোট, বড় আর মাঝারী কৃষক। কুড়িগ্রাম অঞ্চলের চর-দ্বীপচর এলাকায় জৈষ্ঠ্য মাসের শেষ দিকে  ভাদাই জাতের ধান ব্যাপক হারে আবাদ করে।এ ছাড়া বি আর-২৮,উচ্চ ফলনশীল সাথী ধান রোপন করে এ অঞ্চলের কৃষকরা। এ ধান শ্রাবনের শেষ দিকে অথবা ভাদ্র মাসের প্রথম দিকে কাটামাড়াই পুরোদমে করে কৃষকরা তাদের ধান ঘরে তোলে। এই ধান দিয়েই পুরো কাত্তিকের মঙ্গা পার করে দেয় এ অঞ্চলের মানুষ। ঘোগাদহের সুবনদহ গ্রামের আবদুল মতিন (৩২) গিরির পারের কৃষক বানিজ উদ্দিনের কাছে সাত দিনের আগাম শ্রম বিক্রি করে দিয়েছিল দুই হাজার টাকায় । আমন ধানের চারা রোপন করে তার টাকা শোধ করা কথা ছিল কিন্তু এবারের বন্যায় আমন বীজতলা সব শেষ হয়ে গেছে। কি আবাদ করবে জানেনা কৃষক বানিজ উদ্দিন। এখন আতংকে পরেছে তার টাকা পরিশোধ হবে কিভাবে।
সিরাজগঞ্জে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে
সিরাজগঞ্জ জেলা সংবাদদাতা :
সিরাজগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও দুর্ভোগ কমছে না বানভাসি মানুষের। স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়েছে বন্যার্ত মানুষ ও গবাদি পশু। পানি নামতে শুরু করলেও এখনো পর্যন্ত বাড়ি ঘরে ফিরতে পারেনি বানভাসি মানুষ। রাস্তা ঘাট এখনো পানির নিচে তলিয়ে রয়েছে। বন্যা দুর্গত এলাকায় বিশুদ্ধ খাবার পানি ও গোখাদ্যের তার সংকট দেখা দিয়েছে। এদিকে বন্যায় সিরাজগঞ্জে প্রায় ২০,০০০ তাঁত কারখানা পানিয়ে ডুবে গেছে। এতে বেকার হয়ে পড়েছে হাজার হাজার শ্রমিক। পরিবার পরিজন নিয়ে এসব দিনমুজুর শ্রমিক মানবেতর জীবন যাপন করছে।এসব তাঁত কারখানায় ২ লক্ষ ৫২,৬৯৫ জন শ্রমিক কাজ করে। সিরাজগঞ্জ তাঁত বোর্ডের কর্মকর্তা রাধা শ্যাম রায় ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। অপর দিকে যমুনা নদীর সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে পানি কমায় সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় যমুনা নদীর পানি ১৯ সেন্টিমিটার কমে বিপদসীমার ১৩ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এদিকে বন্যার পানিতে বিস্তীর্ণ এলাকার গো-চারণ ও তৃণভূমি তলিয়ে যাওয়ায় দেশের দুগ্ধ এলাকাখ্যাত শাহজাদপুরে দেখা দিয়েছে গো-খাদ্যের তীব্র সংকট। বানভাসি মানুষ কিছু ত্রাণসামগ্রী পেলেও প্রাণিসম্পদের জন্য কিছুই জুটছে না; যার কারণে গরু-মহিষ নিয়ে মহাবিপদে রয়েছে বন্যাদুর্গত এলাকার মানুষ।
মানিকগঞ্জে দুর্ভোগ কমেনি
আরিচা সংবাদদাতা
মানিকগঞ্জের বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও বানভাসী মানুষের দুর্ভোগ কমেনি। যমুনার পানি বৃহস্পতিবার বিপদ সীমার ২৬ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে বন্যাকবলিত ছয়টি উপজেলার লাখ লাখ মানুষ পানি বন্দি রয়েছে। এদিকে পানি বন্দি এসব মানুষের মাঝে খাদ্য, বিশুদ্ধ খাবার পানি ও গো-খাদ্যের চরম সংকট দেখা দিয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে পানি বন্দি থাকায় দেখা দিয়েছে পানি বাহিত নানা রোগ। বন্যা কবলিত দুর্গম এলাকাগুলোতে বিভিন্ন রাস্তা ও ব্রীজের উপর অশ্রয় নেয়া মানুষের প্রয়োজনীয় ত্রাণ সামগ্রী না পাওয়ার অভিযোগ তাদের।
জেলার বিস্তুৃত অঞ্চলে এখনও পানি থৈ থৈ করছে। বিভিন্ন বাঁধ, সড়ক ও উচু স্থানে আশ্রয় নেয়া মানুষগুলো পড়েছে চরম দুর্ভোগে। বন্যা কবলিত এলাকার সব চেয়ে বিপাকে পড়েছে দিনমজুর ও নিন্ম আয়ের মানুষজন। কাজ না থাকায় সরকারী-বেসরকারি সাহায্যের আশায় প্রহর গুণতে থাকে।
সাঘাটায় গো-খাদ্যের সংকট
গাইবান্ধা জেলা সংবাদদাতা : ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা নদীর পানি কিছুটা কমলেও বাড়িঘর থেকে পানি নেমে না যাওয়ায় সাঘাটা উপজেলার বানভাসিরা এখনও দূর্ভোগ পোহাচ্ছে। বিশেষ করে নদীর তীরবর্তী এলাকার বন্যা কবলিত মানুষ আশ্রয় নিয়েছে ভরতখালী-সাঘাটা বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাধে। শত-শত পরিবার গরু, ছাগল নিয়ে চোর ডাকাতের ভয়ে রাত জেগে পাহাড়া দিচ্ছেন। সেই সঙ্গে গো-খাদ্যের ব্যাপক সংকট তো রয়েছেই। তাই বাধ্য হয়েই বানভাসী পরিবারগুলো গরু, ছাগল নিয়ে একসাথে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে গাদাগাদি করে বসবাস করছে। বাঁধে আশ্রয় নেয়া বাশহাটা গ্রামের রহিমা জানান, ৫টি গরু নিয়ে গাদাগাদি করে বাধে আশ্রয় নিয়েছি। গো-খাদ্যের কোন সহায়তা এখনো পাইনি।
চাঁদপুরে পানি বাড়ছেই
চাঁদপুর থেকে বি এম হান্নান জানান, জোয়ারের পানিতে চাঁদপুরের বন্যা পরিস্থিতির ক্রমশ অবনতি ঘটছে। বেড়েই চলছে মেঘনা-ডাকাতিয়ার পানি। বুধবার বিকেল ৬টায় ও সন্ধ্যা ৭টার জোয়ারে মেঘনার পানি বিপদসীমার ৫৫ ও ৭৩ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। চাঁদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী জানান, জোয়ারের সময় সর্বোচ্চ পানির উচ্চতা রেকর্ড করা হয় ৪.৭৩ সে.মি. এবং ভাটায় সর্বনিম্ন ৩.৮৩ সে.মি.। অস্বাভাবিক জোয়ারে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়ে পড়েছে।
এদিকে পুরাণবাজার শহর রক্ষাবাঁধ এলাকা দিয়ে উপরে উঠতে গিয়ে প্রবল স্রোতের কবলে পড়ে ডুবে গেছে একটি বালি বোঝাই বাল্কহেড। সকাল পৌনে ১১টায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। জাহাজের ৪ জন আরোহী সাঁতরে প্রাণ বাঁচায়। পানির চাপে ২নং ওয়ার্ড পশ্চিম জাফরাবাদের রাস্তা ভেঙ্গে গেছে। রশিদ আখন্দের বাড়ির সামনের সড়কের ১০ মিটার রাস্তা ভেঙ্গে সেখান দিয়ে প্রবল  বেগে ভেতরে পানি ঢুকে পড়েছে।
চাঁদপুর-শরীয়তপুর নৌরুটে জোয়ারের কারণে ফেরি চলাচল মারাত্মক ব্যাহত হচ্ছে। ফেরিঘাট মসজিদের পেছন থেকে বালুর অনেক জিওব্যাগ নদীতে দেবে গেছে।
চাঁদপুর জেলার হাইমচর, মতলব উত্তর ও দক্ষিণ এবং চাঁদপুর সদর উপজেলার প্রতিটি চর এলাকা তলিয়ে গিয়ে চরের শত শত পরিবার পানিবন্দী হয়ে রয়েছে। সেখানে রাস্তা ভেঙ্গে স্রোতের ন্যায় পানি প্রবাহিত হচ্ছে। চাঁদপুর শহর এলাকা নদী সংযুক্ত খাল-বিল ও ড্রেনগুলো দিয়ে জোয়ারের পানি ঢুকে শহরের অনেক এলাকা প্লাবিত হয়েছে।
চাঁদপুর সদর রাজরাজেশ্বর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হযরত আলী বেপারী জানান, নদী ভাঙন এবং বন্যার পানিতে তার ইউনিয়নের পরিস্থিতি খুবই খারাপ। পরিবারগুলো উঁচু জায়গা খুঁজছে। অনেকে নৌকার উপর থাকছে।
হানারচর ইউপি চেয়ারম্যান ছাত্তার রাঢ়ী জানান, হরিণা ও গোবিন্দিয়া গ্রামের কয়েকশ’ পরিবার পানিবন্দী। রাস্তা তলিয়ে গেছে। নদী ভাঙন পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ।
চাঁদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের দায়িত্বে থাকা ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী আতাউর রহমান জানিয়েছেন মতলব উত্তর মোহনপুর এলাকার বিভিন্ন স্থান দিয়ে ২০/২৫ ফুট জায়াগার ব্লক দেবে  গেছে। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। চিড়ারচরের কাছাকাছি বাংলা বাজার নামক স্থানের ২০/২৫ ফুট জায়গার বাঁধ বৃষ্টির পানিতে ক্ষতিগ্রস্তÍ হলে সেটিও মেরামত করা হচ্ছে। হরিণা  ফেরিঘাটে নদী ভাঙন রোধে বালু ভর্তি জিওব্যাগ ফেলার ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
চাঁদপুর-শরিয়তপুর ফেরি সার্ভিসের বিআইডাব্লিœউটিসির ব্যবস্থাপক ইমরান হোসেন রুহান জানান, জোয়ারে ঘাটের পন্টুন র‌্যাম ডুবে যায়। এ কারণে তিন ঘণ্টা করে দিন-রাত ৬ ঘণ্টা ফেরি চলাচল বন্ধ থাকছে। নদীতে প্রচ- স্রোতের কারণে ফেরি চলাচল ব্যাহত হচ্ছে।
খুলনায় কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দি
খুলনা ব্যুরো জানান, খুলনার দিঘলিয়া উপজেলায় ওয়াপদার বেড়িবাঁধ ভেঙে কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। প¬াবিত হয়েছে পাঁচ শতাধিক ঘর-বাড়ি। উপজেলার সেনহাটি ইউনিয়নের দক্ষিণ চন্দনীমহল গ্রামের স্থানীয় ভূইয়া ও মালোপাড়া প¬াবিত হয়ে পুকুর ও মৎস্যঘের থেকে ভেসে গেছে লাখ লাখ টাকার মাছ। মৌসুমি ফসলেরও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এদিকে, কয়রা উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নসহ কয়েকটি ইউনিয়নের বেড়িবাঁধ সংকটাপন্ন বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক দিনের প্রবল বর্ষণ এবং ভৈরব ও আতাই নদীর জোয়ারের পানির চাপে উপজেলার সেনহাটি ইউনিয়নের দক্ষিণ চন্দনিমহল গ্রামের ওয়াপদার বেড়িবাঁধ ভেঙে যায়। স্থানীয় ভূইয়া ও মালোপাড়ার আবুল হাওলাদার, বিকাশ বিশ্বাস, রামভদ্র, হরিচাঁদ সরকার ও আওয়াল হাওলাদারসহ আরো কয়েকজনের বাড়িসংলগ্ন ওয়াপদার বেড়িবাঁধ ভেঙে পানি প্রবেশ করেছে। এতে হাজার হাজার মানুষ পানিবন্দি ও অর্ধশতাধিক পুকুর, মৎস্যঘের ও ফসলি জমি তলিয়ে গেছে।
রাজাপুরের ভাঙন
রাজাপুর উপজেলা সংবাদদাতা জানায়, ঝালকাঠির রাজাপুরের বড়ইয়া ও মঠবাড়ি ইউনিয়নের বিষখালি নদী তীরবর্তী প্রায় ১০টি গ্রামের সহস্রাধিক পরিবার পূর্ণিমার জোয়ারের প্রভাবে পানিবন্দি হয়ে পড়েন এবং ভাটার সময় ওইসব এলাকায় ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। বিভিন্ন স্থানের বাঁধ ভেঙে অসংখ্য গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। পানি বৃদ্ধিতে বড়ইয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ বড়ইয়া, বড়ইয়া, পালট, নিজামিয়া ও চল্লিশ কাহনিয়া এবং মঠবাড়ি ইউনিয়নের নাপিতেরহাট, মানকি, ডহরশঙ্কর ও বাদুরতলা বাজার, পুখরিজানাসহ উপজেলার বিভিন্ন স্থানের সহস্রাধিক পরিবার পানি বন্দি হয়ে পড়েন। নদী তীরবর্তী দক্ষিণ বড়ইয়া নাসিমা খাতুন নি¤œ মাধ্যমিক বিদ্যালয়সহ অনেকগুলো বিদ্যালয় পানিতে তলিয়ে যায়। ফলে পানির মধ্যে চলে পাঠদান, দেয়া হয় ছুটি। ভাটায় পানি কমায় বড়ইয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ বড়ইয়া, বড়ইয়া, পালট, নিজামিয়া ও চল্লিশ কাহনিয়া এবং মঠবাড়ি ইউনিয়নের নাপিতেরহাট, মানকি, ডহরশঙ্কর ও বাদুরতলা বাজার, পুখরিজানাসহ বিষখালি তীরবর্তী বিভিন্ন স্থানে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। এ বিষয়ে উপজেলা  চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মনিরউজ্জামান জানান, জরুরি ভিত্তিতে বিষখালি নদীতে বেরিবাঁধ ও ভাঙনরোধ প্রয়োজন। এ জন্য পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ে লিখিতভাবে আবেদন করা হয়েছে। দ্রুত বেড়িবাঁধ নির্মাণ করে ভাঙনরোধ করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, শিল্পমন্ত্রী ও পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট সকলের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।





 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: দুর্ভোগ কমছে না বন্যা দুর্গতদের
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ