পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : বর্তমান সদস্য কাজী রিয়াজুল হককে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান নিয়োগ দিয়েছে সরকার। সাবেক এই সচিব মানবাধিকার কমিশনে মিজানুর রহমানের স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন। গতকাল (মঙ্গলবার) আইন মন্ত্রণালয়ের তথ্য কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম ইনকিলাবকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, নিয়োগের প্রজ্ঞাপণ হয়েছে। এর আগে পর পর দু’বার জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন শেষে সংস্থাটি থেকে গত ২৩ জুন বিদায় নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের অধ্যাপক মিজানুর রহমান। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যানের মেয়াদ তিন বছর।
২০০৬ সালে সচিব হিসেবে অবসরে যাওয়া রিয়াজুল হক কয়েক বছর ধরে মানবাধিকার কমিশনের পূর্ণকালীন সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিয়ে সরকারি চাকরিতে যোগ দেন তিনি। পরে তিনি আইন, লোকপ্রশাসন ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ে দেশি ও বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন।
দশ বছর আগে অবসর নেয়ার পর রিয়াজুল হক কিছুকাল বার কাউন্সিলের ‘লিগ্যাল এডুকেশন অ্যান্ড ট্রেইনিং ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। এরপর আসেন মানবাধিকার কমিশনে। মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে রিয়াজুল সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের একজন বিচারকের সমান বেতন, ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা পাবেন। মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্য বাছাই কমিটির প্রধান হলেন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। ওই কমিটির সুপারিশে সরকার কমিশন চেয়ারম্যান ও সদস্য পদে নিয়োগ দিয়ে থাকে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।