পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর গুলশানের সাহাবউদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এমডি ফয়সাল আল ইসলামসহ তিনজনকে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। গতকাল ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মামুনুর রশীদ তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। কারাগারে যাওয়া অন্যরা হলেন- হাসপাতালটির সহকারী পরিচালক ডা. আবুল হাসনাত ও স্টোর কিপার শাহরিজ কবির।
এর আগে গত ২১ জুলাই তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পাঁচদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। রিমান্ড শেষে গতকাল তাদের আদালতে হাজির করে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারাগারে রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার এসআই মশিউর রহমান। অপরদিকে আসামিপক্ষে জামিন আবেদন করা হয়। শুনানি শেষে বিচারক জামিন আবেদন নাকচ করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
উল্লেখ্য, এক বছর আগে সাহাবউদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হলেও এখনো তা নবায়ন করা হয়নি। এছাড়া রোগীদের কাছ থেকে ইচ্ছামাফিক বিল আদায়, করোনাভাইরাসের অনুমোদনহীন অ্যান্টিবডি র্যাপিড টেস্ট, পরীক্ষা ছাড়াই করোনার ভুয়া প্রতিবেদন দেওয়া, করোনা নেগেটিভ রোগীকে পজিটিভ দেখিয়ে হাসপাতালে ভর্তি রাখাসহ নানা প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া যায়। পরে গত ১৯ জুলাই সাহাবউদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অভিযান চালায় র্যাব। এ সময় হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. আবুল হাসনাত ও স্টোরকিপার শাহরিজ কবিরকে আটক করা হয়। পরদিন সোমবার দিনভর তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ওই দিন মধ্যরাতে হাসপাতালের এমডি ফয়সাল আল ইসলামকে বনানী থেকে আটক করা হয়। পরে তাদের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় একটি মামলা দায়ের করেন র্যাব।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।