পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর এমাজউদ্দীন আহমদ বলেছেন, জাতীয় ঐক্যে প্রতিবন্ধকতা হলে জামায়াত স্বেচ্ছায় সরে যেতে পারে। গতকাল সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে কৃষক-শ্রমিক-জনতা লীগের এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা জানান।
ড. এমাজউদ্দীন বলেন, বর্তমান জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীদের জন্ম হয়েছে ১৯৭১ সালের পরে। তারা বাংলাদেশের নাগরিক ও এদেশের স্বার্থ সম্পর্কে সচেতন। সুতরাং জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় জাতীয় ঐক্য তারা (জামায়াত) অনুভব করে। এক্ষেত্রে তাদের উপস্থিতি যদি কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে তাহলে তারা স্বেচ্ছায় সরে যেতে পারে।
তার এই বক্তব্যের পরপরই কিছু ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া ও অনলাইন নিউজ পোর্টাল প্রচার করে যে, অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ বলেছেন, জাতীয় ঐক্যের ব্যাপারে জামায়াতকে বিএনপি বাদ দেবে। বেগম খালেদা জিয়া এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এরকম সংবাদের পর বিভিন্ন গণমাধ্যমে ফোন করে প্রফেসর এমাজউদ্দীন আহমদ বলেন, আমি এ ধরনের কোনো কথা বলিনি। আমার বক্তব্যকে বিকৃত করে প্রচার করা হচ্ছে। এতে ভুল বুঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছে। আমি বলেছি, সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ দমনে দলমত নির্বিশেষে জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজন। এখানে জামায়াত কেনো বিষয় নয়।
অনুষ্ঠানে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, জাসদের আসম আব্দুর রব, বিএনপির আব্দুল্লাহ আল নোমান, কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ প্রমুখ ছিলেন। ড. এমাজউদ্দীন আহমদ নিজে বক্তব্য রেখে পরে চলে যান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।