পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানির পশুর চমড়ার দাম গত বছরের চেয়ে ২০ শতাংশ কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে। ঢাকায় লবণযুক্ত গরুর চামড়ার দাম প্রতি বর্গফুট ৩৫ থেকে ৪০ টাকা এবং ঢাকার বাইরে ২৮-৩২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া সারা দেশে খাসির চামড়া ১৩-১৫ টাকা আর বকরির চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ থেকে ১২ টাকা।
আজ রোববার (২৬ জুলাই) ভিডিও কনফারেন্সে চামড়া ব্যবসায়ীদের বৈঠকে এ দাম ঘোষণা করেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
ভার্চুয়াল এ বৈঠকে বাণিজ্য সচিব ড. মো. জাফর উদ্দীনের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন চামড়া খাত শিল্পের উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী, রফতানিকারক ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতিনিধিরা।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, আমাদের বাজার দিন দিন ছোট হয়ে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদাও কমে গেছে। কিন্তু চামড়াজাত পণ্যের দাম বেড়েছে। তাই সবকিছু বিবেচনায় গতবারের দামই নির্ধারণ করা হয়েছে। একই সঙ্গে চামড়ার মান বাড়ানোরও তাগিদ দেন তিনি।
টিপু মুনশি বলেন, ঢাকায় লবণযুক্ত গরুর চামড়ার দাম প্রতি বর্গফুট ৩৫ থেকে ৪০ টাকা। গত বছর যা ছিল ৪৫-৫০ টাকা। ঢাকার বাইরে ২৮-৩২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে গত বছর যা ছিল ৩৫-৪০ টাকা। এছাড়া সারা দেশে খাসির চামড়া ১৩-১৫ টাকা; গত বছর যা ছিল ১৮-২০ টাকা। পাশাপশি ছাগলের চামড়ার দাম নির্ধরণ করা হয়েছে ১০ থেকে ১২ টাকা, গত বছর যা ছিল ১৩-১৫ টাকা।
অবশ্য গত বছর সরকার দাম নির্ধারণ করে দিলেও দেশের কোথাও নির্ধারিত দামে পশুর চামড়া কিনেনি বললেই চলে। গত বছর চামড়ার দামে বিপর্যয়ের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন ছোট ব্যবসায়ী ও বঞ্চিত হয়েছেন ইসলামি বিধান অনুযায়ী এই টাকার হকদার গরীব মানুষেরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।