পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশের বন্যা মোকাবিলায় সরকারের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। সারাদেশে বন্যা ও নদীভাঙন কবলিত এলাকাগুলোতে চিহ্নিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পানিসম্পদ উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম। গতকাল সচিবালয়ে নিজ দফতরে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান। এর আগে মন্ত্রণালয়, পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক এবং টাস্কফোর্স প্রধানের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন।
উপমন্ত্রী বলেন, এবার বর্ষা মৌসুমের শুরু থেকে বন্যা পরিস্থিতি নজরদারি করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী সার্বক্ষণিক খোঁজ-খবর নিচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় বন্যা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আগাম প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। কোথাও বন্যা হলেও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ যাতে কমিয়ে আনা যায়, সে বিষয়ে সবাইকে প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে।
উপমন্ত্রী বলেন, বন্যায় ১৫টি জেলা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। জেলাগুলো হলো-কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, লালমনিরহাট, নীলফামারী, বগুড়া, জামালপুর, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, রাজবাড়ী, মানিকগঞ্জ, ঢাকা, ফরিদপুর, মুন্সীগঞ্জ, শরীয়তপুর ও মাদারীপুর। এসব জেলায় স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে আগাম প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। যেসব এলাকায় পানি বেশি হয়, সেখানে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। একেএম এনামুল হক শামীম বলেন, সারাদেশে বন্যা ও নদীভাঙন কবলিত এলাকাগুলোতে চিহ্নিত করা হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে ৩০টি জেলার ৫৪টি ভাঙন এলাকা আমি পরিদর্শন করেছি। ঝুঁকিপূর্ণ ভাঙন এলাকাগুলো চিহ্নিত করে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।