পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্স (এইচপিআই)-এর বৈশ্বিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের পাসপোর্ট তিন ধাপ পিছিয়ে এখন ১০১ নম্বরে। এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারিতে প্রকাশিত এইচপিআই ইনডেক্সে ৯৮ তম স্থানে ছিল বাংলাদেশের জাতীয় ভ্রমণ ছাড়পত্র।
সাম্প্রতিকতম র্যাংকিংয়ে ১৯৯টি দেশের পাসপোর্টকে ভ্রমণ সক্ষমতার বিচারে ১০৯টি স্থানে রাখা হয়। মূলত এসব পাসপোর্টধারীরা কয়টি দেশে অগ্রিম ভিসা ছাড়া প্রবেশ করতে পারবেন- সেই সক্ষমতাকে মানদ- হিসেবে ধরে পাসপোর্টের অবস্থান নির্ধারণ করা হয়েছে।
এইচআইপি ইনডেক্স অনুসারে ২২৭টি স্থানের মধ্যে মাত্র ৪১ দেশে বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীরা ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারেন। গত জানুয়ারিতে প্রকাশিত প্রথম প্রান্তিকের প্রতিবেদনেও একই পরিমাণে অঞ্চলে ভিসাহীন ভ্রমণ সুবিধা পেতেন বাংলাদেশিরা।
এই ৪১ দেশের মধ্যে রয়েছে, আফ্রিকার ১৬টি, ১১টি ক্যারিবিয় অঞ্চলে, সাতটি ওশেনিয়া অঞ্চলে (অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড বাদে), ছয়টি এশিয়ায় এবং মাত্র একটি দক্ষিণ আমেরিকায় অবস্থিত।
বাংলাদেশিরা অগ্রিম ভিসা ছাড়া প্রবেশ করতে পারেন সেই সক্ষমতাকে মানদ- হিসেবে ধরে পাসপোর্টের অবস্থান নির্ধারণ করা হয়েছে।
পাসপোর্ট র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে আছে জাপান। জাপানের পাসপোর্ট দিয়ে ১৯০টি দেশে বিনা ভিসায় ভ্রমণ করা যায়। দ্বিতীয় স্থানে আছে সিঙ্গাপুর। ভিসা ছাড়াই ১৮৯টি দেশে ভ্রমণের সুযোগ রয়েছে সিঙ্গাপুরের পাসপোর্টে। এরপর র্যাঙ্কিংয়ে তৃতীয় স্থানে যৌথভাবে রয়েছে ফ্রান্স, জার্মানি, দক্ষিণ কোরিয়া, যাদের পাসপোর্টধারী নাগরিকেরা ভিসা ছাড়াই ১৮৮টি দেশে ভ্রমণের সুবিধা পেয়ে থাকেন। আর তালিকার শেষে ১০৫ নম্বরে রয়েছে ইরাক ও আফগানিস্তান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।