Inqilab Logo

শনিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০১অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বাড়ির মালিকদের মরণদশা

রাজধানীতে শত শত বাসা-ফ্ল্যাট ফাঁকা : ঝুলছে টু-লেট

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৯ জুলাই, ২০২০, ১২:০০ এএম

বদলে গেছে দৃশ্যপট। এতোদিন মানুষ কাজের জন্য হতো ঢাকামুখী। যে ভাবেই হোক রাজধানী ঢাকায় থেকে কাজ যোগার করা, লেখাপড়া করার প্রচলন দীর্ঘদিন থেকে ছিল। কিন্তু করোনাভাইরাসের মহামারী বদলে দিয়েছে সবকিছু। দীর্ঘ আড়াই মাস সবকিছু বন্ধ ছিল। পরবর্তীতে সীমিত আকারে সবকিছু চালু হলেও স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসেনি। বিপুল সংখ্যক মানুষ কাজ হারিয়ে বেকার হয়েছেন; যারা কাজ করছেন তাদের বড় অংশের বেতন কমানো হয়েছে। ফলে হাজার হাজার মানুষের পক্ষে ঢাকায় বাসাভাড়া দিয়ে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে। ফলে তারা রাজধানীর মায়া ত্যাগ করে গ্রামে ছুটে যাচ্ছেন। এতে করে রাজধানীর শত শত ভবন-ফ্ল্যাটই এখন ভাড়াটিয়াশূন্য।

যারা রয়েছেন তাদের বড় একটা অংশ নিয়মিত বাসাভাড়া দিতে পারছেন না। ফলে ব্যাংক ঋণ ও হাউজ বিল্ডিংয়ের ঋণ নিয়ে যারা বাড়ি করেছেন, ফ্ল্যাট কিনেছেন তারা পড়ে গেছেন মরণদশায়। আবার যে সব বাড়ির মালিক বাসাভাড়ার ওপর নির্ভরশীল তারাও পড়েছেন বিপর্যয়ের মুখে। এ অবস্থায় বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হোল্ডিং ট্যাক্স (কর) আদায়ে দুই সিটি কর্পোরেশন নমনীয় হলে বাড়ির মালিকরা কিছুটা হলেও রেহাই পাবে। গ্যাস-বিদ্যুৎ-পানির বিলেও কিছুটা ছাড় দেয়া যেতে পারে।
জানতে চাইলে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ফেলো ড. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে এনবিআর বাড়ির মালিকদের আয়কর কিছুটা মওকুফ করতে পারে; যাতে তারা তাদের দরিদ্র ভাড়াটিয়াদের বাসা ভাড়ার বোঝা থেকে মুক্তি দিতে পারে। এছাড়া সিটি কর্পোরেশন হোল্ডিং ট্যাক্স মওকুফ করতে পারে।

রাজধানীর শনির আখড়ায় একটি বাড়ির মালিক অ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান। তার বাসায় ৬টি পরিবার ভাড়া থাকেন। মিজানুর রহমান জানালেন, করোনার শুরু হওয়ার পর থেকে তিনজন ভাড়াটিয়া বাসা ভাড়া দিতে পারছেন না। তাদের কি বলা যায়? কেউ কেউ বিদ্যুতের বিলও দিতে চায় না। আমাদের বাড়ির ট্যাক্স, গ্যাস-পানির বিল দিতে হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেকটি বাড়ির মালিক বলেন, দেড় কোটি টাকা ঋণ নিয়ে বাড়ি করেছি। দেড় লাখ টাকা মাসিক কিস্তি দিতে হয়। অথচ করোনার কারণে কয়েকটি ফ্ল্যাট খালি। এখন কি করবো বুঝতে পারছি না।

খিলগাঁয়ের এক বাড়ির মালিক বলেন, ঢাকা শহরের অধিকাংশ বাড়ির মালিকই বাড়িভাড়ার টাকায় তাদের সংসার চালান। আবার বাড়ি নির্মাণকালে নেয়া ঋণের কিস্তিও পরিশোধ করতে হয়। তারপরও আমরা মানবিক কারণে বাড়িভাড়া মওকুফ বা অর্ধেক নিতে রাজি আছি। সে ক্ষেত্রে সরকার ব্যাংকঋণের কিস্তি, ইউটিলিটি বিল ও সিটি কর্পোরেশনের পাওনাদির বিষয়ে সহানুভ‚তিশীল হলে বাড়িওয়ালাদের পক্ষেও মানবিক হওয়া সহজ হবে।

শুধু শনির আখড়া আর খিলগাঁও নয়, রাজধানীর যাত্রাবাড়ি, কমলাপুর, মিরপুর, মোহাম্মদপুর, ফার্মগেট, তেজগাঁও, মতিঝিল, ফকিরেরপুল, শান্তিনগর, মালিবাগ, মগবাজার, আজিমপুর এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে করোনার কারণে অসংখ্য মানুষ বাসা ছেড়ে দিয়ে চলে গেছেন। এ সব এলাকার মোড়ে মোড়ে সাঁটানো হয়েছে শত শত বাড়িভাড়ার টু-লেট। বাড়ির মালিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তারা খুবই চাপের মুখে পড়েছেন। একাধিক বাড়ির মালিক বলেন, করোনা আমাদের রুটি-রুচির ওপর আঘাত করেছে। বাসা ভাড়া না দিতে পারলে খেতে পারবো না। আর যাদের ব্যাংক ঋণ আছে তাদের মরণদশা।

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার লোক জনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আগে মনের মতো একটি বাসা পেতে নাভিশ্বাস অবস্থা হতো ভাড়াটিয়াদের। অনেক বাড়ি-ফ্ল্যাটের মালিকদের নানা যন্ত্রণা ভোগ করেও থাকতে হয়েছে ভাড়াটিয়াদের। সেই মালিকরাই এখন পাচ্ছেন না ভাড়াটিয়া। গত তিন মাসে রাজধানীজুড়ে বাড়ি ছেড়ে দিয়ে ট্রাকে মালামাল নিয়ে যাওয়ার দৃশ্য ছিল চোখে পড়ার মতো। রাজধানীতে বসবাস করা অসংখ্য ভাড়াটিয়ারা মে-জুন মাসে ঢাকার পাঠ চুকিয়ে তল্পিতল্পা গুটিয়ে গ্রামে চলে যেতে বাধ্য হয়েছেন। রাজধানীর আবাসিক ভবনগুলোর গেটে এখন খুবই সাধারণ দৃশ্য ‘ভাড়া হবে’ বা ‘টু-লেট’ সাইনবোর্ড।
যারা রাজধানী ছাড়ছেন তাদের কেউ বেসরকারি খাতের চাকরি হারিয়ে, কেউ বা ছোটখাটো ব্যবসা গুটিয়ে চলে যাচ্ছেন। ভাড়াটিয়ারা বলছেন, অর্থনৈতিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে আর হয়তো আসা হবে না ঢাকায়। আর এতে বিপাকে পড়েছেন রাজধানীর ভবন মালিকেরা। কেউ চিন্তিত ব্যাংকের ঋণ পরিশোধের চুক্তি নিয়ে, কেউ চিন্তিত সিটি কর্পোরেশনের হোল্ডিং ট্যাক্স নিয়ে।

তবে রাজধানীর স্থানীয় প্রশাসন তথা ঢাকা উত্তর ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এক রকম সাময়িক সুবিধা দিয়েছে ভবন ও ফ্ল্যাট মালিকদের। স¤প্রতি এক বিজ্ঞপ্তিতে, বিলম্ব ফি বা জরিমানা ছাড়াই হোল্ডিং ট্যাক্স জমা দেয়ার মেয়াদ বাড়িয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই সুবিধা পাবেন ভবন ও ফ্ল্যাট মালিকরা। অন্যদিকে নতুন করে হোল্ডিং ট্যাক্স না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি)। অথচ হোল্ডিংগুলো থেকে পাওয়া কর দুই সিটি কর্পোরেশনের রাজস্ব আয়ের অন্যতম বড় একটি খাত।

জানতে চাইলে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুদল হামিদ মিয়া বলেন, করোনার কারণে আমাদের কর আদায় কম হয়েছে। আমরা ভবন-ফ্ল্যাট মালিকদের কর রেয়াত দিচ্ছি। যাদের ভবন বা ফ্ল্যাটে ভাড়াটিয়া একেবারেই নেই, খালি পড়ে আছে তাদের হোল্ডিং ট্যাক্স ৫০ শতাংশ পর্যন্ত রেয়াত করা হবে। তারা ছয় মাসের জন্য এই কর রেয়াত সুবিধা পাবে। হোল্ডিং ট্যাক্স প্রসঙ্গে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবু নাছের বলেন, বিনা বিলম্ব ফিতে হোল্ডিং ট্যাক্স জমা দেয়ার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে হোল্ডিং ট্যাক্স ফি বাড়বে না এটা নিশ্চিত।



 

Show all comments
  • Ffoyaj Ahmed Faruk ৯ জুলাই, ২০২০, ১:০৯ এএম says : 0
    আর কত? বহুত চিবাইছে। গত ৩০ বছরে ৪০০% ভাড়া বাড়াইছে ভাবা যায়। বহুত অত্যাচারীত ভাড়াটিয়ারা। প্রতি বছর ভাড়া বাড়ায়।। একটা লোক তার আয়ের ৫০% বাসা ভাড়া দিতে হয়। খুব অমানবিক
    Total Reply(1) Reply
    • Susil Das ১৫ জুলাই, ২০২০, ১:০৩ এএম says : 0
      Correct
  • M. A. Zinnah ৯ জুলাই, ২০২০, ১:১০ এএম says : 1
    তাতেও তো বাড়িভাড়া কমাচ্ছে না!! বাসা পাল্টালাম। নতুন বাসা চাইছিল বিশ হাজার + সার্ভিস চার্জ আলাদা। দরদাম করতে করতে সবমিলিয়ে চৌদ্দতে ঠিক হয়েছে। বাসাটা খুব পছন্দ ছিল তো তাই একটু দরদামটা বেশি করেছি। তবে বাড়িওলা না কমাইলে আঠারোতেই নেয়া লাগত!!
    Total Reply(0) Reply
  • Jasmin Akter Jui ৯ জুলাই, ২০২০, ১:১০ এএম says : 0
    তবুও ওদের মন গলবেনা, বাড়া কমাবেনা। এ করোনাতেও তাদের আচরণ পরিবর্তন হয়েছে বলে মনে হয়নি।
    Total Reply(0) Reply
  • Rezuan Chowdhury ৯ জুলাই, ২০২০, ১:১১ এএম says : 2
    দু চার মাস বাসা ভাড়া না হলেই বাড়ির মালিকের 'মরন দশা' - এসব ফালতু কথাবার্তা দিয়ে খবরের ক্যাপশান তৈরী করা, নেহায়েত ফটকামি ছাড়া আর কিছুই না।
    Total Reply(0) Reply
  • Moniruzzaman Sikder ৯ জুলাই, ২০২০, ১:১১ এএম says : 0
    যাদের ঘর ভাড়া দিয়ে সংসার চলে তাদের এখন মরন দশা । তবে করোনা নিয়ন্ত্রণে আসলে বাড়ি ওয়ালারা তাদের বকেয়া বিল গুলি পরিষোধ করার জন্য ভাড়া বারিয়ে দেবে, এবং দলে দলে ঢাকা ফেরত্ ভাড়াটিয়ারা হন্যে হয়ে থাকার জন্য ঘর খুঁজবে ।
    Total Reply(0) Reply
  • Mehjabin Munni ৯ জুলাই, ২০২০, ১:১২ এএম says : 0
    একে বারে বাজে কথা,যদি মরন দশা হয় তাহলে হাতে থালা নিয়ে রাস্তায় নেমে যাক,আর পেছনে সাইনবোর্ড লাগিয়ে দিক যে উনি বাড়ির মালিক, ভাড়াটিয়ার অভাবে খেতে পারছেনা,
    Total Reply(0) Reply
  • Dipu Chowdhury ৯ জুলাই, ২০২০, ১:১২ এএম says : 0
    উনাদের কর্মফল। অনেক খাইসেন ভাড়াটিয়াদের লোপাট কইরা এইবার বুজবার পারবেন ভাড়াটিয়াদের কদর। তারা ছাড়া আপনারা রাস্তার ফকিরের থেইকা বেশি কিছু না। অনেক পকেট কাটছেন এইবার আপনাদের পকেট কাটার পালা। ভাল থাইকেন বাড়িওলা মহোদয়গণ।
    Total Reply(0) Reply
  • Uzzal Mahmood ৯ জুলাই, ২০২০, ৭:০৭ এএম says : 0
    current bilei to amader shes kore dilo government. bissas venge dilo
    Total Reply(0) Reply
  • Ali Aslam ৯ জুলাই, ২০২০, ৮:২২ এএম says : 0
    Ami goto 03 month bari vara dite parinai, Ami garments job kortam , koronavirus 19 er time theke jobless,family nia khub bipode asi,vara jome geshe porishod na kore bari sarte parsi na,jober try korsi,ameder jonnow dua korben.
    Total Reply(0) Reply
  • Ali Aslam ৯ জুলাই, ২০২০, ৮:২৫ এএম says : 0
    Goverment jodi amader job er babosta kore diten tahole amora upokrito hotam.
    Total Reply(0) Reply
  • আবদুর রাফি ৯ জুলাই, ২০২০, ২:২৭ পিএম says : 0
    বাড়ির দরকার থাকার জন্য ভাড়া দেয়ার জন্য নয়। আর কত ভাড়া দিয়া খাবেন, কাজ করে খান। প্রতিবেদক বাড়িওয়ালার মত কথা লিখেছে মাঝে মাঝে ভাড়া থেকে ভাড়াটিয়ার মত কথা বলিয়েন।
    Total Reply(0) Reply
  • G.M.Saifullah ৯ জুলাই, ২০২০, ৩:৪৫ পিএম says : 0
    বাড়িওয়ারা হাজার হলেও ভাড়া কমায় না, দু-একজন বাদে ৯০% বাড়িরমালিক এক টাকা ও কম নিতে চায়না, তাদের না-কি পোষায় না। ৩/৪ মাস খালি থাকলে থাক সেটা পোষায়, কিন্তু ভাড়া কম নেবে না, বরং যেটা বকেয়া পড়েছে সেটা দিয়েই বাড়ি ছাড়তে বাধ্য হবে ভাড়াটিয়ারা, কোথায় থেকে দিবে সেটা বাড়ীওয়ালারা দেখবে না, আবার তাদেরনা-কি করুনদশা! তাহলে ভাড়াটিয়ার দশা কি? আমিনিযে ভুক্তভোগী।
    Total Reply(0) Reply
  • মোহাম্মদ জাবেদ ৯ জুলাই, ২০২০, ১০:১৩ পিএম says : 0
    আমার বাড়ির ভাড়া সর্বমোট ২১০০০/- গত তিন মাসে বহু কষ্টে দিতে হয়েছে।এই মহামারীর মধ্যেও ১০ তারিখে দুই দিন বেশি মানে ১২ তারিখ হওয়ার পর বাসায় লোক পাঠিয়ে ভাড়া চাওয়া হয়। অথচ আমি সবসময় ১০ তারিখে ভাড়া দিয়ে আসছি।বাধ্য হয়ে কম ভারায় বাসা নিলাম এই মহামারীর মধ্যেও বাসা ছেড়ে দিতে হবে। আসলেই বাড়ির মালিক ৯০% অমানবিক আচরণ করে, ভাড়াটিয়া কে মানুষ ই মনে করেন না। অথচ ভারাটিয়া ছাড়া তা ফকির ছাড়া কিছুই না!!!
    Total Reply(0) Reply
  • Md Alauddin farajee ১০ জুলাই, ২০২০, ১২:১৫ পিএম says : 0
    কিছু কিছু বাড়িওয়ালা আস্তে জানোয়া। বাড়িওয়ালার অত্যচার আর সহ্য হচ্ছিল না আল্লাহ ভালোই কাজ করেছেন করোনায় ওছিলায়।
    Total Reply(0) Reply
  • Md Alauddin farajee ১০ জুলাই, ২০২০, ১২:১৬ পিএম says : 0
    কিছু কিছু বাড়িওয়ালা আস্তে জানোয়া। বাড়িওয়ালার অত্যচার আর সহ্য হচ্ছিল না আল্লাহ ভালোই কাজ করেছেন করোনায় ওছিলায়।
    Total Reply(0) Reply
  • Alamgir ১০ জুলাই, ২০২০, ২:৫৭ পিএম says : 0
    শতকরা ৯৫ ভাই বাড়ীয়ালা ভাড়া ১ টাকা ও কম নেয়না, অথচো বাসা খালি পড়ে আছে কিন্তু ভাড়া কম নেবে না ,আবার বলে বাড়ি ওলারা কসটে আছে ,তারা কসটে থাকলে তো কম ভাড়ায় বাসা দিতো, ভাড়াটিয়ারা হলো অনেক বাড়ীয়ালার রুটি রুজি,অথচো ভাড়াটিয়ারা সাথে ৯৫ভাগ বাড়ীয়ালা খারাপ আচরন করে,করনা আরো ৬ মাস এভাবে থাকলে অনেক বাড়ী ওয়ালা বাড়ি ছেড়ে পালাবে
    Total Reply(0) Reply
  • Md. Nasirul Islam ১০ জুলাই, ২০২০, ৭:০৭ পিএম says : 0
    আরো করুণ অবস্থা হবে বাড়ির মালিকদের কারণ স্বাভাবিক পৃথিবীতে তারা মানুষকে মানুষ মনে করেন নাই
    Total Reply(0) Reply
  • তুহিন ১১ জুলাই, ২০২০, ২:৩৬ পিএম says : 0
    একদম বাজে কথা বাড়ীর মালিকরা প্রচুর টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। তারা সরকারের ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়ার জন্য ব্যাংকলোন দেখান।তাদেরকে কোন কর রেয়াতের প্রয়োজন নাই। তাদের এখন ও নামে বেনামে প্রচুর সম্পদ আছে। তারা ঠিকভাবে যাকাত ও দেয় না ফকিরকে ভিক্ষা ও দেয় না। তাদের জন্যই করোণা এসেছে বিশ্বে।
    Total Reply(0) Reply
  • Md.Babul Aktar ১১ জুলাই, ২০২০, ৩:০৯ পিএম says : 0
    আর কত? বহুত চিবাইছে। গত ৩০ বছরে ৪০০% ভাড়া বাড়াইছে ভাবা যায়। বহুত অত্যাচারীত ভাড়াটিয়ারা। প্রতি বছর ভাড়া বাড়ায়।। একটা লোক তার আয়ের ৫০% বাসা ভাড়া দিতে হয়। খুব অমানবিক
    Total Reply(0) Reply
  • মোঃ সবুজ খান ১১ জুলাই, ২০২০, ৫:৩৮ পিএম says : 0
    আগে আমি সাড়ে 6 হাজার টাকা দিয়ে একটা ফ্লাটে থাকতাম আর এখন বর্তমানে আমি ছোট একটা টিনসেট ঘর ভাড়া নিয়েছিআগের বাড়িতে থাকতাম সে বাড়িওয়ালা বলে তুমি প্রতি মাসে যাওয়া পারে তারা দাও কিন্তু বেশ স্বাভাবিক হলে সব টাকায় দিতে হবে এটা আমার লাভ কি
    Total Reply(0) Reply
  • Shalim ১২ জুলাই, ২০২০, ৬:৩৭ পিএম says : 0
    ইনকিলাব পত্রিকাও দেখি বাড়ীর মালিকদের চামচামি করছে। এতদিন বছরকে বছর ভাড়া বাড়িয়ে ভাড়াটিয়াদের গলাটিপে আদায় করতো তখন কিছুই হলোনা আর এখন তিন চার মাসেই নাকি বাড়ীওয়ালাদের মরনদশা। আর কত চাটুকারিতা, দালালি করবেন। এরা মরেনা ক্যান,,
    Total Reply(0) Reply
  • Mirza limon ১২ জুলাই, ২০২০, ৮:০০ পিএম says : 0
    বাড়ির মালিক দের নি খুব চিন্তা আপনাদে! ভাড়াটিয়ার কথা চিন্তা করসেন কখনো? কাজ না থাকলেও,মাস শেষে ভাড়া মাপ নাই। আর বাড়িওয়ালাদের বাসা খালি থাকলে সমস্যা নাই? কিন্তু ভাড়া না দিতে পারলে রাস্তায় বের করে দেই। আর আপনাদের তাদের জন্য এত দরদ। ফালতু আর মেজাজ খারাপ করার মত নিউজ থেকে বিরত থাকুন। পারলে অসহায় মানুষের হয়ে নিউজ করুন।
    Total Reply(0) Reply
  • Mirza limon ১২ জুলাই, ২০২০, ৮:০১ পিএম says : 0
    বাড়ির মালিক দের নি খুব চিন্তা আপনাদে! ভাড়াটিয়ার কথা চিন্তা করসেন কখনো? কাজ না থাকলেও,মাস শেষে ভাড়া মাপ নাই। আর বাড়িওয়ালাদের বাসা খালি থাকলে সমস্যা নাই? কিন্তু ভাড়া না দিতে পারলে রাস্তায় বের করে দেই। আর আপনাদের তাদের জন্য এত দরদ। ফালতু আর মেজাজ খারাপ করার মত নিউজ থেকে বিরত থাকুন। পারলে অসহায় মানুষের হয়ে নিউজ করুন।
    Total Reply(0) Reply
  • Malek ১৪ জুলাই, ২০২০, ১১:৫৯ এএম says : 0
    All land lord is not fine and all varatia is not good. Many man many mind.So you will say becarefull and mindly.
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: টু-লেট
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ