পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) ৩৭০ শয্যার করোনা সেন্টারে গতকাল দুপুর পর্যন্ত ৭১ রোগী চিকিৎসাসেবা নিয়েছেন এবং কর্তব্যরত চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী উক্ত সময় পর্যন্ত ভর্তি হয়ে চিকিৎসাধীন আছেন ৪০ জন। গত শনিবার থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩৭০ শয্যার করোনা সেন্টারে রোগী ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়। তারপর থেকে ২৪ ঘণ্টাই চালু রয়েছে চিকিৎসাসেবা প্রদান ও রোগী ভর্তি কার্যক্রম।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিরিক্ত পরিচালক নাজমুল করিম মানিক জানান, প্রতিদিন ৩টি শিফটে ৬০ চিকিৎসক, ১০০ নার্স এবং সংশ্লিষ্ট প্যারামেডিক্স, ওয়ার্ডবয়, এমএলএসএসসহ ১০০ জন স্বাস্থ্যকর্মীসহ মোট ২৬০ জন জনবলের স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী টিম রোগীদের সেবায় নিয়োজিত রয়েছেন। চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মীসহ মোট ২৬০ জন প্রথম এক সপ্তাহে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের সেবা প্রদান করবেন এবং পরবর্তী সপ্তাহে অন্য চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের নিয়ে গঠিত নতুন টিম রোগীদের সেবা প্রদান করবেন।
৩৭০ শয্যার মধ্যে ‘কেবিন ব্লকে’ শয্যার সংখ্যা ২৫০টি এবং ‘বেতার ভবনে’ শয্যার সংখ্যা ১২০টি। ‘কেবিন ব্লকে’ ২৫০ শয্যার মধ্যে ইমার্জেন্সি রোগীদের জন্য রয়েছে ২৪টি শয্যা এবং আইসিইউ শয্যা সংখ্যা হল ১৫টি। কেবিন ব্লকে ‘সেন্ট্রাল অক্সিজেন প্ল্যান্ট’ স্থাপন করা হয়েছে।
এছাড়াও রোগীদের সেবা নিশ্চিত করার জন্য হাইফ্লো ন্যাসাল ক্যানুলা, নন ইনভেসিভ ভেন্টিলেটর, যেমন- সি-প্যাপ, অক্সিজেন কনসানট্রেটর ইত্যাদি স্থাপন করা হয়েছে।
প্রতিটি শয্যায় রয়েছে সেন্ট্রাল অক্সিজেন সাপোর্টসহ অন্যান্য চিকিৎসা সুবিধাসমূহ। মূলত গুরুতর অসুস্থ রোগীরাই এখানে ভর্তি হচ্ছেন। অন্যদিকে, বেতার ভবনের ১২০ শয্যায় ভর্তি হচ্ছেন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত মডারেট রোগাক্রান্ত রোগীরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।