পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : এফবিআই পরিচালক জেমস কোমি বলেছেন, ইসলামিক স্টেটের (আইএস) পরাজয়ের ফলে পাশ্চাত্যে সন্ত্রাসীদের প্রবাস জীবন শুরু হতে যাচ্ছে, যা আমরা আগে কখনো দেখিনি। বুধবার ফোর্ডহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সাইবার নিরাপত্তা সম্মেলনে শ্রোতাদের উদ্দেশে তিনি এ কথা বলেন বলে নিউইয়র্ক টাইমস জানায়। খবর আরটি।
কোমি বলেন, ইসলামিক স্টেটের (আইএস) সব যোদ্ধা যুদ্ধক্ষেত্রে মারা যাবে না। তিনি বলেন, মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোট চূড়ান্তভাবে সিরিয়ায় আইএসকে পরাজিত করতে সফল হবে, কিন্তু এই দমনে আঙুলের ফাঁক গলে শত শত প্রকৃত ভয়ঙ্কর লোক বেরিয়ে যাচ্ছে। তারা প্রধানত যাচ্ছে পশ্চিম ইউরোপে। তিনি আইএসকে মার্কিন নাগরিকদের জন্য বৃহত্তম বাস্তব হুমকি আখ্যায়িত করে বলেন, তাদের কিছু যুক্তরাষ্ট্রেও আসতে পারে। ইতিহাসের উল্লেখ করে তিনি বলেন, ১৯৮০ ও ১৯৯০-এর দশকে বহু সন্ত্রাসী আলকায়েদার সাথে যোগ দিতে আফগানিস্তান থেকে বেরিয়ে আসে। কোমি বলেন, এবার তাদের সংখ্যা দশ গুণ বা তারও বেশি হবে। এটা অনেক বড় সমস্যা, যা আমরা আগে কখনো দেখিনি। তিনি আরো বলেন, আইএসকে অনুসরণের বড় সমস্যা হলো তাদের একক হামলাকারীরা।
কোমি বলেন, আমি বলেছি যে আমাদের মিশন হচ্ছে খড়ের গাদার মধ্য থেকে সুঁচ খুঁজে বের করা। কোন খড়ের মধ্যে সুঁচ আছে তা খুঁজে বের করার চেয়েও এ কাজটি কঠিন। কারণ, বিশ্বব্যাপী ক্ষুব্ধ মানুষ প্রচারণার শিকার হচ্ছে এবং সর্বোচ্চ মাত্রার সহিংসতা দেখছে এবং তাদের জীবনে এর অর্থ আছে বলে মনে করছে।
এফবিআই পরিচালক বলেন, ব্রাসেলস ও প্যারিসে সন্ত্রাসী হামলা দেখে আমেরিকার জনগণ বুঝতে পারছে যে, প্রবাসী আইএস সন্ত্রাসীরা কি রকম হবে। তিনি বলেন, আমরা যারা আমেরিকান সন্ত্রাসবিরোধী কর্মকা-ে নিয়োজিত তারা অব্যাহতভাবে নজর রেখে চলেছি, আমরা এখানো এখানে তা দেখছি না, তবে এ চ্যালেঞ্জটা আসছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।