পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে বিএসএফের হাতে নির্যাতনের শিকার দুই বাংলাদেশির মধ্যে একজনকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে আহত করা হয়েছে বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। তার পিঠে বেয়নেটের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার রাতে দামুড়হুদা উপজেলার ঠাকুরপুর সীমান্তে কদম আলী ওরফে কদমা ও বাবু ওরফে কালুকে নির্যাতন করে বিএসএফ।
রাতেই তাদের চুয়াডাঙ্গা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হাসপাতালের চিকিৎসক মাহাবুবুর রহমান জানান, কদম আলীর অবস্থা আশঙ্কাজনক। তার পিঠে বেয়নেটের তিনটি ক্ষত পাওয়া গেছে। তার ডান হাত ও ডান পায়ে ক্ষত আছে। শরীর থেকেও প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আহতদের আত্মীয় ও স্থানীয়রা জানান, ভারত থেকে গরু আনার কাজ করতেন কদম আলী ও বাবু। উপজেলার ঠাকুরপুর বাজার পাড়া এলাকায় তাদের বাড়ি। কালুর সহযোগী একই গ্রামের রাবেদ আলী জানান, শুক্রবার রাতে ভারতে ঢোকার সময় ৮১ নং মেইন পিলারের কাছে বিএসএফের হাতে তারা ধরা পড়ে। বিএসএফ নির্যাতন করে তাদের সেখানেই ফেলে রেখে যায়।
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবির পরিচালক মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান গণমাধ্যমকে জানান, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সীমান্ত থেকে বাবুকে ক্যাম্পে আনা হয়েছিল। গরু পাচারের সঙ্গে যুক্ত থাকার কথা তিনি স্বীকার করেছেন। তবে নির্যাতনের বিষয়টি এড়িয়ে গেছেন। অসুস্থ থাকায় তাদের হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাটি বিজিবি তদন্ত করে দেখছে বলেও জানান খালেকুজ্জামান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।