পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
হাসান খালেদ
স্টাফ রিপোর্টার : বাসার পাশ থেকেই অপহৃত হয়েছিলেন ব্যবসায়ী হাসান খালেদ। নিহতের মোবাইল ফোনের কললিস্ট পরীক্ষা করে দেখা গেছে, সর্বশেষ তার অবস্থান ছিলো ধানমন্ডির ৪/এ নম্বর সড়কের আশপাশ এলাকায়। এরপর থেকেই তার মোবাইল ফোন বন্ধ। হাসান খালেদের হত্যাকা-ের তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশ এমনটাই ধারণা করছে।
গত শনিবার সকালে নিখোঁজ হন ডাচ-বাংলা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি হাসান খালেদ। গত মঙ্গলবার বুড়িগঙ্গা নদীর সাইনবোর্ড ঘাট থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। গতকাল (বৃহস্পতিবার) বিকেল পর্যন্ত এ ঘটনায় থানায় কোনো মামলা হয়নি। ব্যবসায়িক, ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কারণে তিনি খুন হয়েছেন বলে সন্দেহ করছে পুলিশ।
ধানমন্ডি থানার অফিসার ইনচার্জ নূরে আজম মিয়া বলেন, নিহতের ফোনের কললিস্ট দেখে বলা যায়, ঘটনার দিন তার সর্বশেষ অবস্থান দেখা ছিলো ধানমন্ডির ৪/এ নম্বর সড়কের আশপাশ এলাকায়। এখান থেকেই দুর্বৃত্তরা তাকে অপহরণ করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কিন্তু ওই এলাকা থেকে কেউ তাকে তুলে নিয়েছে, এ রকম দৃশ্য কারো চোখে পড়েনি। ইতোমধ্যেই ওই মোবাইলের কললিস্টের বিভিন্ন নম্বরের তালিকা করেছে পুলিশ। যেগুলো সন্দেহভাজন, বিশেষ করে, যে সব নম্বরে খালেদ বেশি কথা বলেছেন, সেগুলোর ব্যবহারকারী কারা, তাদের সঙ্গে খালেদের কী সম্পর্ক ছিল, কারো সঙ্গে তার শত্রুতা ছিল কি-না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
জানা গেছে, ঘটনার দিন ওষুধ কেনার জন্য হাসান খালেদ বাসা থেকে বের হলেও আশপাশের কেউ তাকে ওষুধের দোকানে যেতে দেখেননি। হাসান খালেদ কলেজ পড়ুয়া সন্তান জেবা ও স্ত্রী দিলারাকে নিয়ে ধানমন্ডির ৪৫ নম্বর বাড়ির তৃতীয় তলার ফ্ল্যাটে বসবাস করতেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।