পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রথম মৃত্যুবরণকারী বিচারক ফেরদৌস আহমদের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। গতকাল এক শোকবার্তায় এই শোক জানান তিনি। জেলা জজ ফেরদৌস আহমেদ লালমনিরহাট নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক ছিলেন। গত বুধবার রাতে তিনি ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। তাকে প্লাজমা থেরাপিও দেয়া হয়েছিলো। গতকাল সকালে তাকে নিজ জেলা শহর জামালপুরে জানাজা শেষে দাফন করা হয়। জেলা জজ ফরদৌস আহমেদ ১৯৮৪ সালে বিচার বিভাগে মুন্সেফ (সহকারী জজ) হিসেবে যোগদান করেন।
শোক বার্তায় প্রধান বিচারপতি বলেন, ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে আদালত পরিচালনা করেছেন বিচারক ফেরদৌস আহমেদ। মহামারীর বিরুদ্ধে তিনি ছিলেন একজন অকুতোভয় সৈনিক। প্রধান বিচারপতি ছাড়াও বিচারক ফেরদৌস আহমেদের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এবং জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশেনের নেতৃবৃন্দ।
এর আগে গত ২৩ জুন সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন জানান, বিচারিক আদালতের অন্তত ২৬ বিচারক, সুপ্রিম কোর্টের ২৬ কর্মচারী ও অধঃস্তন আদালতের ৭১ কর্মচারী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত। সর্বপ্রথম গত ২২ মে নেত্রকোনা জেলা ও দায়রা জজ শাহাজাহান কবির করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন, পরে তিনি সুস্থ হন। পরে মুন্সিগঞ্জের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বেগম রোকেয়া রহমান আক্রান্ত হন। পরে তিনিও সুস্থ হয়ে কাজে যোগ দিয়েছেন। এদিকে করোনা আক্রান্ত ভোলার জেলা ও দায়রা জজ এ বি এম মাহমুদুল হকের অবস্থার অবনতি হয়েছে। গত রোববার তাকে হেলিকপ্টারে করে ঢাকায় এনে ইউনিভার্সেল মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।