Inqilab Logo

শক্রবার ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ কার্তিক ১৪৩১, ০৬ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

কল্যাণপুরে নিহত সাত জঙ্গির পরিচয় মিলেছে

প্রকাশের সময় : ২৮ জুলাই, ২০১৬, ১২:০০ এএম | আপডেট : ১১:৫১ পিএম, ২৭ জুলাই, ২০১৬

সাব্বির চট্টগ্রাম আ’লীগ নেতার ছেলে, অর্ক নর্থ সাউথের ছাত্র, জোবায়েরের বাড়ি নোয়াখালী, আব্দুল্লাহ দিনাজপুর, আবু হাকিম নাইম পটুয়াখালী, তাজ উল হক রাশিক ঢাকা, আকিফুজ্জামান ঢাকার
স্টাফ রিপোর্টার : কল্যাণপুরে পুলিশি অভিযানে নিহত ৯ জঙ্গির মধ্যে ৭ জঙ্গির পরিচয় পেয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। এই সাতজন হলেন জোবায়ের হোসেন, সেজাদ রউফ অর্ক ওরফে মরক্কো, আব্দুল্লাহ, আবু হাকিম নাঈম, তাজ উল হক রাশিক, আকিফুজ্জামান ও মতিয়ার রহমান।
ডিএমপির সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি, মিডিয়া) এ এস এম হাফিজুর রহমান জানান, নির্বাচন কমিশনের জাতীয় পরিচয়পত্রের আঙুলের ছাপের সঙ্গে জঙ্গিদের আঙুলের ছাপ মিলিয়ে পরিচয় সম্পর্কে পুলিশ নিশ্চিত হয়েছে। জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী তাদের পরিচয়, আব্দুল্লাহ, পিতাঃ মোঃ সোহরাব আলী, মাতাঃ মোসাঃ মোসলেমা খাতুন, গ্রামঃ ভল্লবপুর, থানাঃ নবাবগঞ্জ, জেলাঃ দিনাজপুর, এনআইডিঃ
২৭২০৪৯০০০০৩০ জন্ম তারিখঃ ১৫-০১-১৯৯৩। আবু হাকিম নাইম, পিতাঃ নূরুল ইসলাম, মাতাঃ মোসাঃ হালিমা, গ্রামঃ কুয়াকাটা, থানাঃ কলাপাড়া, জেলাঃ পটুয়াখালী, এনআইডিঃ ৭৮১১০৩০০০৩৬৯, জন্মঃ ১৫-১-১৯৮৩। তাজ উল হক রাশিক, পিতাঃ রবিউল হক, মাতাঃ জাহানারা বেগম, ওয়ার্ড নং ১৫, বাসাঃ ১২, রোড নং ১১/এ, ধানমন্ডি ঢাকা। এনআইডিঃ ২৬১৩৫০০০০৩৯৭, জন্মঃ ৫-১২-১৯৯১। আকিফুজ্জামান খান, পিতাঃ সাইফুজ্জামান খান, মাতাঃ শাহনাজ নাহার, বাসা-২৫, রোড নং-১০ গুলশান ঢাকা। এনআইডিঃ ২৬১১০৬০০১০০৬ জন্মঃ ১১-০৯-১৯৯২। শেহজাদ রউফ অর্ক, পিতাঃ তৌহিদ রউফ, স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা ৬২, পার্ক রোড, বাসা নং ৩০৪, রোড নং ঃ ১০, ব্লক সি, ফ্ল্যাট নং ৯, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, থানাঃ ভাটারা ডিএমপি ঢাকা। পাসপোর্ট নং ঃ ৪৭৬১৪৫৯৯২ (আমেরিকান নাগরিক), এনআইডিঃ ২৬২১৮৬০০০৫৩৬, জন্মঃ ০৬-০২-১৯৯২। সে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন। এছাড়া হাসান যুবায়ের নোয়াখালীর সদরের পশ্চিম মাইজদী এলাকার আব্দুল কাইয়ুমের ছেলে। এছাড়া সাব্বিরুল হকের বাড়ি চট্টগ্রামের বুড়ুংছড়া সুলগাজী এলাকায়। তার বাবার নাম আজিজুল হক। তিনি চট্টগ্রাম ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন।
জঙ্গি সাব্বির চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগ নেতার ছেলে
চট্টগ্রাম ব্যুরো : রাজধানীর কল্যাণপুরে অপারেশন স্টর্ম-২৬ এ নিহত ৯ জঙ্গির একজন সাব্বিরুল হক কণিক আওয়ামী লীগ নেতার ছেলে। তার বাবা আজিজুল হক চৌধুরী রাশেদ আনোয়ারা উপজেলার বরুমছড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি। পাঁচ মাস আগে নিখোঁজ হয়ে জঙ্গিদের সাথে ভিড়েছে এমন তথ্য জানার পরও থানায় জিডি করেননি ওই আওয়ামী লীগ নেতা।
আজিজুল গতকাল (বুধবার) সাংবাদিকদের কাছে স্বীকার করেন তার বড় পুত্র সাব্বির গত ২১ ফেব্রুয়ারি ঘর থেকে বের হয়ে আর ফেরেনি। তিনি দাবি করেন সে বিপথে গেছে আর এই কারণে রাগে দুঃখে তাকে ফেরানোর কোনো চেষ্টা করিনি, থানায় জিডিও করেননি।
মঙ্গলবার ভোরে কল্যাণপুরের একটি বাড়িতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানে নিহত সন্দেহভাজন নয় জঙ্গির ছবি সংবাদমাধ্যমে এলে আজিজুল হক জানতে পারেন, নিহতদের মধ্যে তার ছেলেও রয়েছে। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের রাজস্ব বিভাগে পরিদর্শক আজিজুলের বাড়ি বরুমছড়ায় হলেও বন্দনগরীর বাকলিয়া কালামিয়া বাজার সংলগ্ন ইসহাকের পুল এলাকার তিনি পরিবার নিয়ে থাকেন।
পুলিশ প্রাথমিকভাবে সাব্বিরের পরিচয় জানার পর আজিজুল হকের গ্রামের বাড়ি ও শহরের বাসায় যায়। আনোয়ারা থানার ওসির নেতৃত্বে একদল পুলিশ মঙ্গলবার রাতেই তাদের গ্রামের বাড়িতে যায়। সেখানে কাউকে পাওয়া যায়নি। প্রতিবেশীরা জানান তারা চট্টগ্রাম শহরে থাকেন। একই সময়ে বাকলিয়া থানা পুলিশ তাদের শহরের বাসায় যায়। ওই বাসায় গিয়ে পুলিশ কাউকে পায়নি বলে জানিয়েছেন বাকলিয়া থানার ওসি আবুল মনসুর।
তবে গতকাল সাব্বিরের বাবা আজিজুল মোবাইলে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন। তিনি শহরে আছেন বলে জানান। তিনি বলেন, ছবি দেখে তিনি ছেলের বিষয়ে ‘অনেকটাই নিশ্চিত’। কল্যাণপুরে অভিযান শেষে মঙ্গলবার রাতে ঢাকা মহানগর পুলিশের ফেইসবুক পাতায় নিহত নয়জনের যে ছবি প্রকাশ করা হয়েছে, তা দেখেই সাব্বিরকে চিনতে পারার কথা বলছেন তার বাবা। ঘটনার পর থেকে পুলিশ, র‌্যাব ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা যোগাযোগ করছেন বলেও জানান আজিজুল হক।
তিনি বলেন, আমাদের পুরো পরিবার আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত। আমার বড়ভাইও ইউনিয়ন কমিটির সভাপতি ছিলেন। আমিও সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে দায়িত্ব পালন করেছি। আমাদের ঘরের সন্তানের এ ধরনের কর্মকা- লজ্জার। ছেলে নিখোঁজ হওয়ার পর জিডি করেননি কেনÑ এমন প্রশ্নের জবাবে আজিজুল বলেন, আমাদের পুরো ফ্যামিলি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। লোকলজ্জা আর সামাজিকতার ভয় ছিল, রাগ-ক্ষোভও ছিল। নিজের জন্মদাতা পিতার কথা না শুনে খারাপ লোকের কথা শোনে, তার চেহারাও দেখতে চাই না। তার লাশও নিতে যাব না। সাব্বিরের পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হতে তার বাবাকে বুধবার ডেকে নিয়ে কথা বলেন চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের কর্মকর্তারা।
চট্টগ্রামের পুলিশ সুপার নূরে আলম মিনা পরে সাংবাদিকদের বলেন, আমরা তাকে ছবি দেখিয়েছি। তিনি আমাদের জানিয়েছেন, তার ছেলে নিখোঁজ। রাউজানে এক বিয়েতে যাওয়ার কথা বলে সে বের হয়। এরপর থেকে তার সঙ্গে আর কোনো যোগাযোগ নেই। আগেও সে মাঝেমধ্যে তাবলিগে যাওয়ার কথা বলে উধাও হয়ে যেত। বাবা মাজারভক্ত বলে এসব বিষয় নিয়ে তর্ক করত। ছেলের লাশ শনাক্ত করতে ঢাকায় যাবেন বলে জানালেও লাশ নেবেন না বলে পুলিশকে জানিয়েছেন আজিজুল।
আজিজুল হক চৌধুরীর তিন ছেলেমেয়ের মধ্যে সাব্বির সবার বড়। চট্টগ্রামের সরকারি মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০১০ সালে এসএসসি এবং ২০১২ সালে কমার্স কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করার পর তিনি ভর্তি হন সীতাকু-ের কুমিরায় আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে। ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকনোমিক্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগে ছাত্র সে। বাড়ি ছাড়ার আগে সাব্বির সেখানে চতুর্থ সেমিস্টারে পড়তেন।
জোবায়েরের বাড়ী নোয়াখালী
নোয়াখালী ব্যুরো : রাজধানীর কল্যাণপুরে জঙ্গি আস্তানায় অভিযানের সময় নিহত যুবকদের মধ্যে জোবায়ের হোসেন এর বাড়ী নোয়াখালীতে বলে জানা গেছে। বুধবার বিকালে জুবায়েরর বাবা আবদুল কাইয়ুম জানান, গত ২৫ জুন থেকে তার ছেলে জোবায়ের নিখোঁজ ছিল। নিখোঁজ হওয়ার পর থেকে তার কোনো সন্ধান পায়নি পরিবার। পরবর্তীতে ১২ জুলাই তিনি বাদী হয়ে সুধারাম থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।
মঙ্গলবার রাতে বিভিন্ন অনলাইন, টেলিভিশন ও ফেসবুকে রাজধানীর কল্যাণপুরে নিহতদের ছবি প্রকাশিত হলে একটি ছবি তার ছেলের বলে তিনি ধারণা করেন। একই সাথে পুলিশও রাতে তাকে বিষয়টি অবহিত করলে তিনি ছবি দেখে শনাক্ত করেন। তার ছেলে জামায়াত-শিবিরের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিল কিনা এ বিষয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজী হননি। তবে স্থানীয় এলাকাবাসীর দাবী জোবায়ের ২০১৩ সালে জামায়াত-শিবিরের টানা হরতাল অবরোধ চলাকালীন নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের অফিসে অগ্নিসংযোগের সাথে জড়িত ছিল। সেদিন সে পুলিশের গুলিতেও সে আহত হয়।
আবদুল কাইয়ুম অভিযোগ করে বলেন, একই বাড়ির জামায়াত রাজনীতির সাথে জড়িত খালেদ মোহাম্মদ আলী প্রকাশ বাহাদুর (৪৫) তার ছেলে জোবায়েরকে বিপথে নিয়ে গেছে। বাহাদুরের বাবা স্বাধীনতাবিরোধী ছিল। তিনি স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন সময় রাজাকার ছিলেন। ’৭১-এর ৭ ডিসেম্বর নোয়াখালী মুক্ত হয়। ওই দিন তাকে মুক্তিযোদ্ধারা হত্যা করে।
স্থানীয়রা জানান, বাহাদুর দীর্ঘদিন পর্যন্ত মধ্যপ্রাচ্যে ছিল। গত ৬-৭ বছর পূর্বে সে দেশে ফিরে আসে। কিন্তু দেশে এসেও সে কোনো কাজ করতো না। কোথায় থাকতো কেউ জানতো না। কয়েক দিন পর পর বাড়ি আসতো। বাড়িতে আসলেই জোবায়েরসহ স্থানীয় কিছু যুবককে সাথে নিয়ে নানা অপকর্ম করতো। সে জামায়াতের রাজনীতির সাথেও সম্পৃক্ত ছিল। সর্বশেষ গত ৪ মে নিখোঁজ হয় বাহাদুর। এ ঘটনায় ১৪ জুলাই তার স্ত্রী সাহেদা বেগম সুধারাম থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।
বাহাদুরের চাচা জানান, নিখোঁজের কয়েকদিন আগে বাহাদুর তার একটি জমি বিক্রির বায়না করে ৮/১০ লাখ টাকা নিয়ে চলে যায়। তার আচার-আচরণ ছিল সন্দ্বেহজনক। বাহাদুরের আপন ভাইসহ বাড়ির প্রায় লোকের সাথে বাহাদুরের ঝামেলা হয়েছে। অনেককে সে হত্যার হুমকিও দিয়েছে।
নোয়াখালী পুলিশ সুপার মো. ইলিয়াছ শরীফ জানান, সম্প্রতি জেলা পুলিশ ৬ জন নিখোঁজের তালিকা প্রকাশ করে। এর মধ্যে জোবায়ের জঙ্গি কর্মকা-ে সম্পৃক্ত থাকতে পারে বলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবহিত করেছেন। মঙ্গলবার কল্যাণপুরে ৯ জঙ্গি নিহত হওয়ার পর ছবি প্রকাশিত হলে জোবায়েরের পরিবারকে বিষয়টি অবহিত করা হলে তারা ছবি দেখে শনাক্ত করেন। পরবর্তীতে বুধবার পুলিশের তত্ত্বাবধানে তার বাবাসহ কয়েকজন আত্মীয়-স্বজনকে ঢাকায় লাশ শনাক্ত করার জন্য পাঠানো হয়েছে। তিনি আরো বলেন, জঙ্গি কর্মকা-ে বাহাদুর সম্পৃক্ত আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ইতোমধ্যে বাহাদুরের বিষয়ে তার স্ত্রী এবং পরিবারের অন্য সদস্যদেরকে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করেছে।
এদিকে মঙ্গলবার র‌্যাব নোয়াখালীতে নিখোঁজদের আরো একটি তালিকায় চাটখিল উপজেলার ছয়ানী টবগা গ্রামের মো. মাকছুদের রহমান কিশোরের ছেলে হাফেজ মো. হাবিবুর রহমান ওরফে ইয়াছিন (১৬) নামে একজনের নাম প্রকাশিত হয়। সে বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনী চৌরাস্তার দারুল কোরআন মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের ছাত্র। তার সম্পর্কে পুলিশ তদন্ত করছে বলেও এসপি জানান। অপরদিকে গত ৬/৭ মাস পূর্বে-পশ্চিম মাইজদী গ্রামের রাজমিস্ত্রী হোসেন আহমেদ তুহিন (৩৮) নামে একজন নিখোঁজ রয়েছে। বিষয়টি জানতে পেরে বুধবার পুলিশ তার বাড়িতে গিয়ে খোঁজ-খবর নেয় এবং পুলিশ বাদী হয়ে সুধারাম থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
প্রসঙ্গত, র‌্যাবের প্রকাশিত নিখোঁজের তালিকায় নিহত জোবায়ের হোসেন’সহ ৬ জনের নাম প্রকাশ করা হয়েছিল। ওই তালিকার নিখোঁজ অন্যরা হলো, সোনাইমুড়ী উপজেলার বারগাঁও দক্ষিণ পাড়ার রণগাজী মিয়াজী বাড়ীর মো.আবুল হাশেম ছেলে মো. মাঈন উদ্দিন, একই উপজেলার আমকি গ্রামের খালেক মেম্বার বাড়ীর সায়েদুর করিমের ছেলে মো. ইজাজুল হক, বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনী পৌরসভার পৌর করিমপুর ৪ নং ওয়ার্ডের রুহুল আমিনের ছেলে মো. ইউসুফ, একই উপজেলার ভবভদ্রী গ্রামের ভাষাণ দেবনাথের ছেলে অয়ন দেবনাথ এবং চাটখিল উপজেলার ছয়ানী টগবা গ্রামের মাকছুদুর রহমান কিশোরের ছেলে হাফেজ মো হাবিবুর রহমান।



 

Show all comments
  • রাশেদ ২৮ জুলাই, ২০১৬, ২:৩৪ পিএম says : 2
    বিএনপি জামায়াতের তো কেউ নেই। তো তাদের দোষ দিয়ে লাভ কি ?
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: কল্যাণপুরে নিহত সাত জঙ্গির পরিচয় মিলেছে
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ