পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
র্যাবের কাছে মেস মালিকের স্বীকারোক্তি
ঝিনাইদহ জেলা সংবাদদাতা : ঝিনাইদহ শহরের সোনালীপাড়ায় আলোচিত মেসে কথিত জঙ্গি নিবরাস ইসলাম ও আবির রহমান ছিলেন। নিবরাস নিজেকে সাঈদ ও আবির তার খালাতো ভাই শাওন পরিচয় দিয়ে থাকতেন। ঝিনাইদহ র্যাবের হাতে আটক সোনালীপাড়ার সাবেক সেনাসদস্য ও মেসের মালিক কাউছার আলী এবং স্থানীয় মসজিদের ইমাম রোকনুজ্জামান র্যাবের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে দুই জঙ্গি থাকার কথা স্বীকার করেন। তাদের স্বীকারোক্তির মধ্য দিয়ে ঝিনাইদহের সোনালীপাড়ার ওই মেসে জঙ্গি থাকার বিষয়টি প্রমাণিত হলো। যদিও ঝিনাইদহের পুলিশ জঙ্গি আস্তানার বিষয়টি বরাবর অস্বীকার করে আসছিল। ঝিনাইদহ র্যাব ক্যাম্পে সংবাদ সম্মেলন করে কোম্পানি কমান্ডার মেজর মনির আহম্মেদ জানান, ঝিনাইদহ শহরের পাগলাকানাই এলাকায় ঘোরাঘুরি করার সময় মেস মালিক কাউছার ও স্থানীয় মসজিদের ইমাম রোকনকে আটক করা হয়। এরপর তাদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য থেকে জানা গেছে, জঙ্গি নিবরাস ইসলাম ও আবিরকে সহায়তার দায়ে গত ৬ জুলাই ঝিনাইদহের সোনালীপাড়া থেকে ৫ জনকে আটক করে নিয়ে যায় ঢাকা থেকে আগত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। আটককৃতরা হলেনÑ ঝিনাইদহ শহরের সোনালীপাড়ার ঠান্ডু মোল্লার ছেলে মেস মালিক কাওছার আলী মোল্লা, তার দুই ছেলে ঝিনাইদহ কলেজের ছাত্র বিনছার আলী, নারিকেলবাড়িয়া কলেজের ছাত্র বেনজির আলী, হামদহ সোনালীপাড়া মসজিদের ইমাম যশোরের ঝিকরগাছার নায়রা গ্রামের রোকনুজ্জামান ও ছারছীনা মাদ্রাসার ছাত্র আদর্শপাড়া কচাতলা মাদ্রাসাশিক্ষক আবুল কালাম আজাদের কিশোর ছেলে হাফেজ আব্দুর রব। কাওছার আলীর স্ত্রী বিলকিস নাহার অভিযোগ করেন, ৬ জুলাই তার স্বামী কাওছার আলী, দুই ছেলে বিনছার আলী ও বেনজির আলীসহ ৫ জনকে আটক করে নিয়ে যায়। তবে ঝিনাইদহ র্যাব ও পুলিশের পক্ষ থেকে বরাবরই এই ৫ জনের আটকের খবর অস্বীকার করে আসছে। এদিকে সাবেক সেনাসদস্য কাউছার আলীর ছেলে বিনছার আলী ও বেনজির বাড়ি ফিরে এসেছে বলে বুধবার শোনা গেছে। তবে সোনালীপাড়ার বাড়ি গিয়ে তাদের পাওয়া যায়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।