পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রস্তাবিত বাজেটে মোবাইল ফোন সেবার ওপর আরোপিত বাড়তি ৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক বাতিলের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক এসোসিয়েশন। গতকাল রোববার এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, চলতি মাসে ১৬ কোটি ২৯ লাখ ২০ হাজার সক্রিয় সিম ও ১০ কোটি ১১ লাখ ৮৬ হাজার ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ব্যবহারের পূর্বেই রাষ্ট্রীয় কোষাগারে ১০০ টাকায় ১৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক, ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর ও ১ শতাংশ সার চার্জসহ ৩৩ টাকা ৫৭ পয়সা দিচ্ছে। বিটিআরসির তথ্য অনুযায়ী গত তিন মাসে এ খাতে গ্রাহক কমেছে প্রায় ২০ লাখ। উচ্চ মূল্য ও ৫০ শতাংশ নাগরিক যখন এ সেবায় আসতে পারছে না। অন্যদিকে দেশের সকল আদালত ও স্কুল-কলেজ অনলাইন সেবার বাহিরে রয়েছে। এমতাবস্থায়, দুর্যোগের মুহূর্তে এ সেবায় কর বৃদ্ধি অন্যায়। সেই সাথে গত ৫ বছর ধরে বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপনের দিবাগত রাত হতেই কর আদায় হয়েছে, গ্রাহকদের সাথে ন্যায় বিচার করা হয়নি। আমরা এ অর্থ ফেরত চেয়ে ইতোমধ্যে সরকারের কাছে আবেদন করেছি। সরকার বিষয়টি আমলে নিয়ে এ অর্থ গ্রাহকদের ফেরত প্রদানে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, তথ্য ও যোগাযোগ-প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী কর বৃদ্ধির প্রস্তাব বাতিলের আহবান জানিয়েছেন। আমরা তার আহবানকে স্বাগত জানাই। কিন্তু একই সাথে বর্তমান ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রীর ভূমিকা নিয়ে আমরা প্রশ্ন করছি। তিনি কীভাবে কর বৃদ্ধির সুপারিশ সরকারকে দিলেন। আমরা পূর্বেই লক্ষ্য করেছি, আন্তর্জাতিক কলের মূল্য বৃদ্ধির ফলে বৈধ কলের হার কিভাবে নিম্নমুখী হয়েছিল। বর্তমান কর বৃদ্ধির ফলে ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা আদায় হবে বলে সরকারের যে পরিকল্পনা তা সঠিক নয়। এতে করে ব্যবহার কমবে, রাজস্ব কম আদায় হবে। অন্যদিকে গ্রাহকরা হয়রানির শিকার হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।