পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনা মহামারীতে আক্রান্তদের প্রতি সামাজিক বৈষম্য দূর করতে এই রোগে মৃতদের লাশ থেকে সংক্রমণের ভীতি দূর এবং আরো মানবিক ও মর্যাদাজনক উপায়ে দাফনের প্রতি গুরুত্বারোপ করেছেন জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী।
গতকাল এক বিবৃতিতে জমিয়ত মহাসচিব বলেন, বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থাসহ স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বার বার বিবৃতি দিয়ে বলছে যে, একজন জীবিত করোনা আক্রান্তের শরীরে ভাইরাস যেরূপ সক্রিয় এবং বিস্তারের প্রবল ঝুঁকি থাকে, করোনায় মৃতের শরীরে সেভাবে থাকে না।
বরং তিন ঘণ্টা পর লাশের দেহে বিদ্যমান ভাইরাসগুলো সম্পূর্ণ নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। এটা বৈজ্ঞানিকভাবেও প্রমাণিত। তিনি বলেন, করোনায় মৃতের লাশ মর্যাদাজনক উপায়ে দাফনের ব্যবস্থা নিতে হবে।
জমিয়ত মহাসচিব বলেন, করোনায় মৃতদের লাশ দাফনে মাত্রাতিরিক্ত তড়িঘড়ি, অতি গোপনীয়তা এবং পারিবারিক কবরস্থানে দাফনের সুযোগে জায়গায় প্রতিবন্ধকতা, মৃতের চেহারা স্বজনদের জন্য শেষবার দেখার সুযোগ না থাকা ইত্যাদি কারণে ভাগ্যাহত মানুষগুলোর প্রতি মনের অজান্তেই সামাজিক বৈষম্য তৈরি হচ্ছে। করোনায় মৃত ব্যক্তির লাশ ভাইরাস নিষ্ক্রিয় হওয়ার নির্ধারিত সময়ের পরে মর্যাদাজনকভাবে গোসল ও কাফন পরিয়ে পরিবারের সকলের জন্য শেষবারের মতো চেহারা দেখার সুযোগ রাখতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।