পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর অবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তিনি এখন কথাবার্তা বলতে পারছেন। তবে শ্বাসকষ্ট থাকায় এখনও অক্সিজেন দিয়ে রাখা হয়েছে।
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের জনসংযোগ কর্মকর্তা ফরহাদ বলেন, গত দু’দিন ডা. জাফরুল্লাহ স্যারের যে অবস্থা ছিল, আজ শনিবার (৬ জুন) তার থেকে কিছুটা উন্নতি হয়েছে। শ্বাসকষ্ট থাকায় তাঁকে অক্সিজেন দিয়ে রাখা হয়েছে। তবে সেটার মাত্রা গত দু’দিনের তুলনায় কম। এখন তিনি কথাবার্তাও বলতে পারছেন।
ডা. জাফরুল্লাহর শারীরিক অবস্থায় কিছুটা উন্নতি হওয়ার শুক্রবার (৫ জুন) রাতে তাকে আবার প্লাজমা দেওয়া হয়েছে এবং তার কিডনি ডায়ালাইসিস করা হয়েছে। তিনি গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে ব্রিগেডিয়ার অধ্যাপক ডা. মামুন মুস্তাফি, অধ্যাপক ডা. নজীব মোহাম্মদের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন আছেন।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার রাতে ডা. জাফরুল্লাহর কিডনি ডায়ালাইসিস শুরু হলেও তার শরীরের অবস্থা খারাপ হওয়ায় তা সম্পন্ন করা যায়নি। শুক্রবার তার অবস্থার আরও অবনতি হয়। তার জ্বর ও শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়। তবে আজ শনিবার তার জ্বর নেই বলেও জানান ফরহাদ।
গত ২৫ মে ডা. জাফরুল্লাহ’র শরীরে করোনা শনাক্ত হয়। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের উদ্ভাবিত কিট দিয়ে পরীক্ষাতেই তার করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এরপরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) পরীক্ষাতেও পজিটিভ এসেছে। ডা. জাফরুল্লাহর পাশাপাশি তার স্ত্রী শিরীন হক ও ছেলে বারিশ চৌধুরীও করোনায় আক্রান্ত। তারা বাসায় থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।