পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর শারীরিক অবস্থার আজ সোমবার (১ জুন) তুলনামূলক উন্নতি হয়েছে। তার এখন শ্বাসকষ্ট কমেছে, অক্সিজেন নিচ্ছেন না তিনি।
সোমবার (১ জুন) গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানান গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. ফরহাদ।
ফরহাদ বলেন, রোববারের চেয়ে আজকে ভালো রয়েছেন স্যার। তিনি (ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী) স্বাভাবিক অবস্থায় আছেন। সকালে তার খাওয়া-দাওয়া হয়েছে, নাস্তা-পানি খাওয়া হয়েছে। এখন তার শ্বাসকষ্ট কমেছে, অক্সিজেনও নিচ্ছেন না। আজকে তৃতীয় দিনের মতো তিনি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের হাসপাতালে রয়েছেন।
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের জনসংযোগ কর্মকর্তা আরও বলেন, করোনায় আক্রান্ত ডা. জাফরুল্লাহর ছেলে ও তার স্ত্রী বাসায় আছেন। গণস্বাস্থ্যের চিকিৎসকদের পরামর্শে বাসায় থেকে তারা চিকিৎসা নিচ্ছেন। তারাও মোটামুটি ভালো আছেন।
রোবাবার ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী নিজেই জানিয়েছিলেন, স্ত্রী ও ছেলের করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। ওই দিন সন্ধ্যায় গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, আমার স্ত্রী ও ছেলের করোনা পজিটিভ। আমাদের কিটে টেস্ট করা হয়েছিল। তাতে তারা পজিটিভ এসেছিল। আজকে (রোববার) বিএসএমএমইউর (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়) পিসিআর কিটের ফলাফল দিয়েছে, তাতেও তাদের করোনা পজিটিভ এসেছে।
গত ২৫ মে জানান যায়, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ল্যাবরেটরিতে নমুনা পরীক্ষা হলে তার করোনা পজিটিভ আসে।
পরে তিনি দ্বিতীয়বারের মতো প্লাজমা থেরাপি নেন। প্লাজমা নিয়ে আগের চেয়ে সুস্থ বোধ করছেন বলে গত শুক্রবার জানিয়েছিলেন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।